আজ মুসলিমরা যে ভাবে সহিংস হয়ে মন্দির, প্রতিমা ভাঙচুর (নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দোয়ামল্লিকপুর গ্রামে), হিন্দু মেয়েদের অপহরণ ও জোর করে ধর্মান্তরিত করছে (নরসিংদিতে), তাতে শেষে না হিন্দুদের সহিংস হতে হয়!
এ কথা লিখে গাজীপুর থেকে এই ই-মেলটি পাঠিয়েছেন গোবিন্দ চন্দ্র বর্মন৷ তাঁর ভয়, সরকার ও সংবাদমাধ্যম যেভাবে এ ধরনের ঘটনা এড়িয়ে যাচ্ছে, তা হিন্দুদের উত্তেজিত করতে পারে৷
গত এপ্রিল মাসে জার্মানি বেড়াতে গিয়ে দেখে এলাম কোলন, বন, ডুসেলডর্ফ, মিউনিখ এবং বার্লিনের মতো সুন্দর শহরগুলো৷ দেখলাম রাইন নদীর অপরূপ সৌন্দর্য, কোলনের বিখ্যাত ক্যাথিড্রাল, মিউনিখের বায়ার্ন মিউনিখ ক্লাবের স্টেডিয়াম, অলিম্পিক ভিলেজ, বিএমডব্লিউ মিউজিয়াম, বার্লিনের ভাঙা প্রাচীরের সামনে গিয়ে পুরনো ইতিহাসের স্মৃতি রোমন্থন করলাম৷
স্প্রে নদীর সৌন্দর্য, বিখ্যাত ব্রান্ডেনবুর্গ গেট, বুন্দেসটাগ দেখে মন ভরে গেল৷
জানা না থাকায় বার্লিনার স্প্রে পার্ক আর দেখা হয়নি৷ অবশ্য আজকের ওয়েবসাইটের প্রথম পাতায় ‘বার্লিনার স্প্রে পার্ক'-এর ওপর ১১টি ছবির লিংক দেখে, পার্কটি সম্পর্কে জানতে পারলাম৷
ইচ্ছা আছে আবারো জার্মানিতে বেড়াতে যাবার৷ তখন আমার সফরসূচিতে অবশ্যই থাকবে রাইন নদীতে নৌকা ভ্রমণ, রাইন উপত্যাকার রোম্যান্টিক শহরগুলো ঘুরে দেখা, ব্ল্যাক ফরেস্ট এবং বিয়ার উৎসব ‘অক্টোবরফেস্ট'৷ এছাড়া, বার্লিন থেকে বাসে করে প্রাগ যাবার পথে অল্প সময়ের জন্য দেখা ‘ড্রেসডেন' শহরটিও খুব ভালো লেগেছিল৷ তাই সে শহরটিও আবার দেখার ইচ্ছে আছে৷
তবে আবার যখন যাবো, তখন নিশ্চয় ডয়চে ভেলে স্টুডিওতে দেখা হবে আপনাদের সাথে৷ শুভেচ্ছা রইলো সকলের জন্য৷ সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি, ভারত থেকে লিখেছেন এ কথাগুলি৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ