রাষ্ট্রপতি মো.জিল্লুর রহমানকে নিয়ে ছবিঘরটি ভাল লাগলো৷ ধন্যবাদ জানাই এই সম্মান দেখানোর জন্য৷ ওয়েবসাইটের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন পড়লাম৷ দারুণ লাগলো বিজ্ঞান বিষয়ক ছবিঘরটি৷
সুপ্রিয় বন্ধুরা, আমার ভালবাসা ও শুভেচ্ছা নেবেন৷ আশা করছি সবাই ভাল আছেন৷ আমি এবং ক্লাবের সবাই ভাল আছি৷
মাসিক ধাঁধা বন্ধ না করলে হতো না? আমার রেডিওটি এখনও পেলাম না৷ অন্যদের পাওয়ার খবর পাচ্ছি৷ যারা পেয়েছেন সবাইকে শুভেচ্ছা৷ ভাল থাকবেন৷ বেশ কয়েকদিন পর আবার
ই-মেলে মো. সোহেল রানা হৃদয়, ফ্রেন্ডস ডি-এক্সিং ক্লাব, ভিউয়ার/পরিদর্শক আই জি এস এন্ড সি, ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা থেকে তার মতামত জানিয়েছেন এভাবে৷
গতকাল আপনাদের ওয়েবসাইট থেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের পরলোকগমনের সংবাদ পেলাম৷ ‘আজীবন গণতন্ত্রী' এই রাষ্ট্রনায়কের অমর আত্মার শান্তিকামনা করে আজকের এই চিঠি লিখছি৷ রাষ্ট্রপতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের ছবিঘরটি সুন্দর হয়েছে৷ ‘সংকট নিরসনে নতুন রাষ্ট্রপতি', ‘মধ্যপ্রাচ্যে ওবামা' ‘সাইপ্রাসকে নিয়ে টানাহেঁচড়া', ইত্যাদি সব প্রতিবেদনগুলিই যথাযথ৷
শেষোক্ত প্রতিবেদনটি আগ্রহ নিয়ে পড়লাম৷ শেষ পর্যন্ত সাইপ্রাস সমস্যার কী সমাধান বেরোয় সেদিকে তাকিয়ে থাকলাম৷ ‘বলিউড অভিনেতা সঞ্জয় দত্তের সাজা'র খবরে দুঃখিত হলাম৷ কিন্তু একই সঙ্গে দেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থার উপর আস্থাও ফিরে এল৷ যত প্রভাবশালী ব্যক্তিই হন না কেন, দোষ করলে শাস্তি পেতেই হবে, এটা আবার প্রমাণিত হল৷ ভারতে রাজনৈতিক নেতাদের মামলাগুলির পরিণতি দেখে দেখে তো বিচার ব্যবস্থার উপর থেকে মানুষের বিশ্বাস ক্রমেই টলে যাচ্ছিল৷ প্রতিবেদনটির জন্য ধন্যবাদ৷ অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা নেবেন৷ নমস্কারান্তে সুখময় মাজী, গঙ্গাজলঘাটী, বাঁকুড়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত৷
বাংলাদেশের সদ্য প্রয়াত রাষ্ট্রপতি পরবর্তী নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সাংবিধানিক নিয়ম কানুন, রাষ্ট্রপতির পদের সম্ভাব্য দাবিদার, নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিকের মতামত নিয়ে বিস্তারিত পরিবেশনা ভালই লাগলো৷
‘জার্মানি ইউরোপ' শিরোনামের পাতাটি পড়ার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে থাকি৷ এই পাতার জার্মানি সহ ইউরোপের অনেক খবর পেলেও ইউরোপের উত্তরাঞ্চলের বৈচিত্রময় ভৌগোলিক অবস্থান নিয়ে গঠিত স্ক্যান্ডিনেভিয়ার দেশগুলির খবর খুব একটা চোখে পড়ছে না৷
একটি প্রাপ্তি সংবাদ জানাচ্ছি, ডয়চে ভেলের মাসিক ধাঁধা প্রতিযোগিতার বিজয়ীর পুরস্কার হিসাবে ‘আইপড' আজ অফিসে এসে পেলাম৷ পুরস্কারটি পেয়ে খুবই খুশি হলাম৷ এই খুশি আমার বিভাগের সহকর্মীদের সাথে ভাগ করে নিলাম৷ সকলের কৌতূহলের জবাব দিতে গিয়ে ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটটি সকলকে দেখিয়ে দিলাম৷ আমার সেকশনে কোনো বাঙালি সহকর্মী নেই, তাই তাঁদের হিন্দী ওয়েবসাইটটি দেখিয়ে দিলাম৷ যদিও আমার মিনিস্ট্রিতে দুই জন বাঙালি সহকর্মী আছেন, তাঁদের আমি অনেক আগেই ডয়চে ভেলের বাংলা ওয়েবসাইট দেখায় আগ্রহী করে তুলেছি৷ নিয়মিত না দেখলেও মাঝে মধ্যেই তাঁরা বাংলা ওয়েবসাইট দেখে থাকেন৷ খুব তাড়াতাড়ি পুরস্কারটি পাঠানোর অনেক ধন্যবাদ৷ শুভেচ্ছান্তে, সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি৷
সালাম ও শুভেচ্ছা জানবেন৷ আমার বিশ্বাস মনের দিক থেকে আমরা কেউ মোটেই ভাল নেই৷ কারণটা সবার জানা৷ ১৯৭৫ সালের ১৫ই এপ্রিল যার শুরু আর ৮ই মার্চ ২০১৩ তে সমাপ্তি৷ এতগুলো বছর বাংলা অনুষ্ঠান শ্রোতাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হিসেবে ছিল৷ এখন নেই, আমাদের একটা বিবর্তন হয়ে গেছে আমরা শ্রোতা থেকে পাঠক বনে গেছি৷ ১৩ই এপ্রিল থেকে হবো দর্শক৷ অপেক্ষায় আছি দেখি দুধের স্বাদ ঘোলে মেটে কিনা৷
আপনাদের পাঠানো ফেসবুক প্রতিযোগিতার পুরস্কার ছোট রেডিওটি গতকাল হাতে পেলাম, ধন্যবাদ৷ তবে দুঃখ একটাই এটাতে ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠান শুনতে পাবো না৷ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, উথালী বাজার, চুয়াডাঙ্গা৷
প্রিয় ডয়েচে ভেলে, ২০শে মার্চ ডয়েচে ভেলের ওয়েবসাইট খুলতে গিয়ে দেখলাম প্রচুর প্রতিবেদন৷ প্রতিটি প্রতিবেদনই চিত্তাকর্ষক! কাকে ছেড়ে কাকে ধরি, সেটাই ছিল সমস্যা, তাই সবগুলোই পড়ে ফেললাম৷ সমস্ত প্রতিবেদন সম্বন্ধে আমার ভালো লাগা বা না লাগার কথা লিখতে গেলে মহাভারত হয়ে যাবে৷ তাই দু'একটি সম্বন্ধেই লিখছি৷
‘সমাজ সংস্কৃতি' বিভাগে ‘ভারতীয় ধনকুবেরদের দাতব্য কাজে অনীহা' প্রতিবেদনটি যথেষ্ট তথ্যপূর্ণ ও একই সাথে আকর্ষণীয়৷ এটা সত্যিই ভাববার বিষয় যে, বিলিয়নিয়ারের তালিকায় যে দেশটির স্থান পঞ্চম সেই দেশটিতেই প্রচুর মানুষের দৈনিক রোজগার ২৬ টাকারও কম৷ গ্রামাঞ্চলে সরকার নির্ধারিত দারিদ্র্যসীমা ২৬ টাকা আর শহরাঞ্চলে ৩২ টাকা৷ ভারতের বিপুলসংখ্যক মানুষ দারিদ্র্যসীমার নীচে বসবাস করেন৷
একই সাথে ধনগর্ব আর দারিদ্র্যের অসহায়তার অদ্ভুত এক সহাবস্থান আমাদের এই দুর্ভাগা দেশে৷ স্বাভাবিকভাবেই ‘হ্যাভ নট'দের কল্যাণে ‘হ্যাভ' দেরই এগিয়ে আসা উচিত৷ টাটা বিড়লার মতো কিছু সংস্থা কিছু দাতব্য করলেও সেটা সিন্ধুতে বিন্দুবৎ৷ আমেরিকার ধনীদের দাতব্যের হার যেখানে ৯.১ শতাংশ সেখানে ভারতে এই হার মাত্র ৩.১ শতাংশ – এই পরিসংখ্যান মোটেই আশাপ্রদ নয়৷
এই প্রসঙ্গে ‘এশিয়ার সবচেয়ে উদার ব্যক্তি' আজিম প্রেমজীকে ধন্যবাদ৷ তাঁকে অনুসরণ করে ভারতের অন্যান্য ধনীরাও এগিয়ে এলে দেশের মঙ্গল৷ তবে আমার মনে হয় ভারতের বড়লোকেরা মোটা টাকা দাতব্য করতে বাধ্য হন রাজনৈতিক দলগুলির জন্য, যে টাকার প্রকৃত হিসাব দাতা বা গ্রহীতা, কেউই প্রকাশ করতে আগ্রহী নন৷ বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদনটি সুন্দর হয়েছে৷
‘ফেসবুকে ‘হরতাল' পালন করবে তরুণ প্রজন্ম' প্রতিবেদনটিও মনে দাগ কেটেছে৷ হরতালের প্রতিবাদে এক অনন্যসাধারণ পথ আবিষ্কারের জন্য বাংলাদেশের নবচেতনায় উদ্বুদ্ধ যুবসমাজকে জানাই অভিনন্দন৷ সবাই ভালো থাকবেন৷ নমস্কার নেবেন৷ এই ই-মেলটি পাঠিয়েছেন আমাদের নতুন পত্রলেখক কেকা প্রধান, বিপিএইচএন, পাথরডিহি বিপিএইচসি, পাথরডিহি, বাগমুন্ডী, পুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত থেকে৷
সত্যের সংগ্রামে ফোটা ফুল
এনে দিল জীবনের শত ভুল৷
স্মৃতি বিজড়িত করে
নব অনুভূতি জাগ্রত করে৷
এই কবিতাটি লিখে পাঠিয়েছেন ডা.এসএমএ হান্নান. পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাব, হরিপুর পাবনা থেকে৷
আজ আবারও বেশ কয়েকটি সুন্দর লেখা ‘পাঠক ভাবনা'য় তুলে ধরতে পরে আমরাও আনন্দিত৷ সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ৷ এভাবেই বন্ধুরা মতামত জানাবেন প্রতিদিন, কেমন?
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন