আকাশ ইকবাল লিখেছেন, ‘‘অনুসন্ধানী সাংবাদিক গড়ে না উঠার আরো একটি বড় কারণ হচ্ছে সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা নেই৷ সাংবাদিকরা কষ্ট করে, নিজের প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ খুঁজে বের করে৷ কিন্তু সেই সংবাদ ছাপানো হয় না৷ পত্রিকার মালিকরা কিংবা সম্পাদকরা পত্রিকা বন্ধ হয়ে যাবার ভয়ে কিংবা অফিসে হামলা বা তাদের উপর আক্রমণের ভয়ে সংবাদ ছাপানো হয় না৷''
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
শাম্মী হক, অ্যাক্টিভিস্ট, বাংলাদেশ
‘‘বাংলাদেশের মানুষ তাদের মনের কথা বলতে পারেন না৷ সেখানে কোনো বাকস্বাধীনতা নেই এবং প্রতিদিন পরিস্থিতি খারাপের দিকেই যাচ্ছে৷ একজন সামাজিক অ্যাক্টিভিস্ট এবং ব্লগার হিসেবে আমি ধর্ম নিয়ে লেখালেখি করি, যা ইসলামিস্টরা পছন্দ করেনা৷ তারা ইতোমধ্যে ছয় ব্লগারকে হত্যা করেছে৷ ফলে আমি দেশ ছাড়তে বাধ্য হই৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ভেনেজুয়েলা
‘‘বাকস্বাধীনতা হচ্ছে এমন এক ধারণা যার অস্তিত্ব আমার দেশে নেই৷ সাংবাদিকরা জরিমানা আর নিজের জীবনের উপর ঝুঁকি এড়াতে সরকারের সমালোচনা করতে চায়না৷ সরকারের সমালোচনা করলে সাংবাদিকদের বিচারের মুখোমুখি হতে হয়৷ এরকম পরিস্থিতির কারণে অনেক সাংবাদিক দেশ ছেড়ে চলে গেছেন৷ দেশটির আশি শতাংশ গণমাধ্যমের মালিক সরকার, তাই সাধারণ মানুষের মত প্রকাশের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
রোমান দবরোখটভ এবং একাতেরিনা কুজনেটসোভা, সাংবাদিক, রাশিয়া
রোমান: ‘‘রাশিয়ায় সরকার আপনাকে সেন্সর করবে৷ আমাদের ওয়েবসাইটটি ছোট এবং লাটভিয়ায় নিবন্ধিত৷ ফলে আমি সেন্সরশিপ এড়াতে পারছি৷ তা সত্ত্বেও সরকার মাঝে মাঝে আমাদের সার্ভারে হামলা চালায়৷’’ একাতেরিনা: ‘‘রাশিয়ায় বাকস্বাধীনতার কোনো অস্তিত্ব নেই৷ ইউরোপের মানুষ রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করার ক্ষেত্রে স্বাধীন৷ আমি আশা করছি, রাশিয়ার পরিস্থিতিও বদলে যাবে৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, সিরিয়া
‘‘বেশ কয়েক বছর ধরেই সিরিয়ায় বাকস্বাধীনতার কোনো অস্তিত্ব নেই৷ এমনকি আসাদের শাসনামল সম্পর্কে অনুমতি ছাড়া মতামতও প্রকাশ করা যায়না৷ এটা নিষিদ্ধ৷ কেউ যদি সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তাহলে খুন হতে পারে৷ আমি যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনামূলক কিছু লিখি, তাহলে বেশিদিন বাঁচতে পারবো না৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
আয়েশা হাসান, সাংবাদিক, পাকিস্তান
‘‘পাকিস্তানে ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা’ শব্দ দু’টি খুবই বিপজ্জনক৷ এগুলোর ব্যবহার আপনার ক্যারিয়ার বা জীবন শেষ করে দিতে পারে৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
রাবা বেন দউখান, রেডিও সাংবাদিক, টিউনিশিয়া
‘‘আমাদের অভ্যুত্থানের একমাত্র ফল হচ্ছে বাকস্বাধীনতা৷ আমরা এখন আমাদের সরকারের সমালোচনা করার ব্যাপারে স্বাধীন৷ এবং আমি যখন আমাদের অঞ্চলের অন্য দেশের বাসিন্দাদের বাকস্বাধীনতার কথা জিজ্ঞাসা করি, তখন একটা বড় ব্যবধান দেখতে পাই৷ আমাদের দেশে দুর্নীতিসহ নানা সমস্যা আছে সত্যি, তবে বাকস্বাধীনতা কোনো সমস্যা নয়৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
খুসাল আসেফি, রেডিও ম্যানেজার, আফগানিস্তান
‘‘বাকস্বাধীনতা আফগানিস্তানে একটি ‘সফট গান৷’ এটা হচ্ছে মানুষের মতামত, যা সম্পর্কে সরকার ভীত৷ এটা চ্যালেঞ্জিং হলেও আমাদের প্রতিবেশীদের তুলনায় আমাদের অবস্থা ভালো৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
সেলিম সেলিম, সাংবাদিক, ফিলিস্তিন
‘‘ফিলিস্তিনে সাংবাদিকদের খুব বেশি স্বাধীনতা নেই৷ একটা বড় সমস্যা হচ্ছে, সাংবাদিকরা মুক্তভাবে ঘোরাফেরা করতে পারে না৷ ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করছে৷ তারা যদি ফেসবুকে তাদের মতামত জানায়, তাহলেও সরকার গ্রেপ্তার করে৷ তবে সিরিয়া বা ইরাকের চেয়ে অবস্থা ভালো৷’’
-
বাকস্বাধীনতা যেখানে যেমন
অনন্য আজাদ, লেখক, বাংলাদেশ
‘‘আমাদের দেশে কোনো বাকস্বাধীনতা নেই৷ আপনি ইসলাম বা সরকারের সমালোচনা করে কিছু বলতে পারবেন না৷ ইসলামী মৌলবাদীরা ঘোষণা দিয়েছে, কেউ যদি ইসলামের সমালোচনা করে, তাহলে তাকে হত্যা করা হবে৷ আমি একজন সাংবাদিক এবং গত বছর আমাকে ইসলামিস্ট জঙ্গিরা হত্যার হুমকি দিয়েছে৷ ফলে আমাকে দেশ থেকে পালাতে হয়েছে৷’’
লেখক: এন-সোফি ব্রান্ডলিন, কার্ল নাসমান / এআই
তিনি বিস্তারিতভাবে আরো জানান, ‘‘আমরা জানি সাংবাদিকতা একটা মহৎ পেশা৷ যা এক সময় ছিল, এখনো আছে৷ আমারো ছোটবেলা থেকে খুব ইচ্ছা বড় হয়ে একদিন সৎ, আদর্শবান সাংবাদিক হবো৷ তাই স্কুল লাইফ থেকে স্থানীয় পত্রিকার সাথে জড়িত হলাম৷ গত পাঁচ বছর ধরে স্থানীয় পত্রিকা ও জাতীয় পত্রিকার সাথে কাজ করায় মফঃস্বলে যা দেখলাম, তাতে বুঝতে পারলাম যে সাংবাদিকতা এখন আর সেই মহৎ পেশা নাই৷ এখন সাংবাদিকতা একটা ব্যবসা৷ উদাহরণ হিসাবে বলতে পারি গত বছরের একটা ঘটনা৷ চট্টগ্রামের একটা পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করতে পত্রিকার অফিসকে একেক জন পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঘুস দিয়েছে৷ এর মধ্যে আরো অনেক যোগ্য সংবাদকর্মী আবেদন করেছে৷ পরবর্তীতে দেখলাম যোগ্য সংবাদকর্মী বাদ পড়ে অযোগ্য সংবাদ র্মী চাকুরিটা পেল৷ আর সেই অযোগ্য সংবাদ কর্মী সাত লাখ টাকা ইনভেস্ট করেছে৷ এর কিছুদিন পর শুনলাম সেই লোক চাঁদা তুলছে৷ টাকার বিনিময়ে সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানিয়ে খবর লিখছে৷ আবার দেখা যাচ্ছে, সাংবাদিকরা বিভিন্ন দলের সাথে জড়িত৷ রাজনৈতিক দলের সদস্য কিংবা নেতা৷ এতে নিজ দলের পক্ষে লিখে বিরোধী দলকে শাশানো হয়৷ যেখানে সাংবাদিককে হতে হয় নিরপেক্ষ৷ এটা তো গেল মফঃস্বল এলাকার কথা৷''
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০০৬ সাল
যুক্তরাষ্ট্রের পত্রিকা ‘ওয়াশিংটন পোস্টে’-র সাংবাদিক সুজান স্মিড, জেমস ভি গ্রিমাল্ডি এবং আর. জেফরি স্মিথ সে বছর পেয়েছিলেন এই পুরস্কার৷ সংস্কারের নামে মার্কিন কংগ্রেসে ওয়াশিংটন লবিস্ট জ্যাক আব্রামোফের দুর্নীতির বিষয়ে প্রতিবেদন করেছিলেন তারা৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০০৭ সাল
‘দ্য বার্মিংহ্যাম নিউজ’-এর ব্রেট ব্ল্যাকলেজ পেয়েছিলেন এই পুরস্কার৷ একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলরের দুর্নীতির তথ্য ফাঁস করে দেন তিনি৷ যার ফলে ঐ চ্যান্সেলরকে বরখাস্ত করা হয়েছিল এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০০৮ সাল
এ বছর দু’টি পত্রিকা এ পুরস্কার পায়৷ ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকার ওয়াল্ট বোগদানিচ এবং জেক হুকার পেয়েছিলেন এ পুরস্কার৷ চীন থেকে আমদানিকৃত ওষুধ ও নিত্য ব্যবহার্য দ্রব্যে বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থের উপস্থিতি সংক্রান্ত অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেছিলেন তারা৷ এছাড়া ‘শিকাগো ট্রিবিউন’-এর এক প্রতিনিধি জিতেছিলেন এই পুরস্কার৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০০৯ সাল
‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর ডেভিড বার্সতো পেয়েছিলেন এ পুরস্কার৷ কিছু অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা রেডিও ও টেলিভিশনে বিশ্লেষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে পেন্টাগনের সমর্থনে ইরাক যুদ্ধকে প্রভাবিত করছে৷ তাদের এসব বক্তব্যের কারণে কত কোম্পানি সুবিধাভোগ করছে তাও তুলে ধরা হয় প্রতিবেদনে৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০১০ সাল
‘দ্য ফিলাডেলফিয়া ডেইলি নিউজ’-এর বারবারা ল্যাকার ও ওয়েনডি রুডারম্যান এবং ‘নিউইয়র্ক টাইম ম্যাগাজিন’-এর প্র-পাবলিকার শেরি ফিঙ্ক যৌথভাবে এ পুরস্কার জিতেছিলেন৷ একটি অসৎ পুলিশ দলের মাদক চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাটি উদঘাটন করেন ল্যাকার ও রুডারম্যান৷ ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক হৈ চৈ হয়েছিল৷ ফিঙ্ক ঘূর্ণিঝড় ক্যাটরিনা আঘাত হানার পর রোগীদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে চিকিৎসকদের মানসিক অবস্থা নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছিলেন৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০১১ সাল
‘সারাসোতা হেরাল্ড ট্রিবিউন’-এর পেইজি সেন্ট জন সে বছর পুলিৎজার পেয়েছিলেন৷ ফ্লোরিডার বাড়ি মালিকদের সম্পদের ইনস্যুরেন্সে দুর্বলতা সংক্রান্ত একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তাঁকে এ পুরস্কার এনে দিয়েছিল৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০১২ সাল
‘অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস’-এর ম্যাট অ্যাপুৎসো, অ্যাডাম গোল্ডম্যান, এইলিন সুলিভান এবং ক্রিস হাওলি সে বছর এই পুরস্কার জিতেছিলেন৷ নিউ ইয়র্ক পুলিশ বিভাগের ‘ক্ল্যানডেস্টাইন গুপ্তচর কর্মসূচি’র আওতায় শহরের মুসলিম সম্প্রদায়ের দৈনন্দিন জীবন যাপনের প্রতি নজর রাখা হচ্ছিল, যা প্রকাশ পায় এপি-র ঐ প্রতিবেদনে৷ প্রতিবেদন প্রকাশের পর কংগ্রেস থেকে কেন্দ্রীয় তদন্ত দাবি করা হয়৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০১৩ সাল
‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ এর ডেভিড বার্সতো এবং আলেহান্দ্রা ইয়ানিক ফন বেরত্রাব এই বছর পুরস্কারটি পান৷ মেক্সিকোতে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে কীভাবে ওয়াল-মার্ট ঘুষ দেয়, সেটা নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেছিলেন তারা৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০১৪ সাল
ওয়াশিংটর ডিসির ‘দ্য সেন্টার ফর পাবলিক ইনটিগ্রিটি’-র ক্রিস হামবি জেতেন এই পুরস্কার৷ কয়লা খনির শ্রমিকদের ফুসফুসের রোগ নিয়ে কয়েকজন আইনজীবী ও চিকিৎসকের প্রতারণার চিত্র তুলে ধরেছিলেন তার প্রতিবেদনে৷ যার ফলে ঐ আইনজীবী ও চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০১৫ সাল
এ বছর দুইজন জিতেছেন এই পুরস্কার৷ ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর এরিক লিপটন কংগ্রেস নেতা ও অ্যাটর্নি জেনারেলদের লবিস্টরা তাদের কতটা প্রভাবিত করে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য এবং ‘ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’-এর এক প্রতিনিধির স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনের জন্য৷
-
সেরা ১১ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
২০১৬ সাল
চলতি বছরে ‘ট্যাম্পা বে টাইমস’-এর লিওনোরা লাপিটার ও অ্যান্থনি কর্মিয়ার এবং ‘দ্য সারাসোতা হেরাল্ড ট্রিবিউন’-এর মাইকেল ব্রাগা জিতেছেন এই পুরস্কার৷ ফ্লোরিডা মানসিক হাসপাতালের অবহেলার অমানবিক চিত্র ফুটে উঠেছিল তাদের প্রতিবেদনে৷
লেখক: অমৃতা পারভেজ
পাঠক আকাশ ইকবাল নিজের লেখা-লেখির অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে লিখেছেন, ‘‘শহরের সাংবাদিকতার তো আরো করুণ অবস্থা৷ মফঃস্বল এলাকায় সাংবাদিকতার সাথে জড়িত থাকায় দেখতে পারছি, সাত বছর আগে যখন আমি স্থানীয় পত্রিকার সাথে যুক্ত হলাম, তখন পুরো উপজেলায় তরুণ সংবাদ কর্মী হিসাবে আমি আর আমার এক বন্ধু ছিলাম৷ কিন্তু এখন তরুণ সংবাদ কর্মী হয়ে উঠেছে প্রায় ৫০ জন৷ সিনিয়র সাংবাদিকদের সংখ্যা বাদ দিলাম৷''
তাঁর কথায়, ‘‘আমার উপজেলা থেকে অনেক সংবাদ কর্মী শহরেও গিয়েছে৷ উপজেলা প্রতিনিধি থেকে স্টাফ রিপোর্টার হিসাবে অফিসেও গিয়েছে৷ কিন্তু অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসাবে তেমন দেখিনি৷ একজনকে দেখেছি মাত্র৷ যদিও তিনি এখন সাংবাদিকতার সাথে জড়িত নাই৷ ব্যবসা করে৷ স্থানীয় পত্রিকায় কাজ করাতে সাংবাদিকতার বিষয়ে অনেক জেনেছি আর শিখেছি৷ অনুসন্ধান করে সংবাদ খুঁজে বের করলেও ক্ষমতা আর টাকার ধমকে সেই সংবাদ ছাপানো হয় না৷''
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ