লেপের নিচে শুয়েই | পাঠক ভাবনা | DW | 28.12.2010
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

লেপের নিচে শুয়েই

খুব ভোরে ঘুম ভাঙলো, ঘুম ভেঙেই তোমাদের কথা খুব মনে পড়ছে৷ তোমাদের প্রতি ভালোবাসা একটু বেশি কিনা তাই৷

আমি কিন্তু লেপের নিচে শুয়ে শুয়েই এখন লিখছি৷ আচ্ছা জার্মানিতেও কি এখন শীতকাল ? গ্রীষ্মকাল কখন ওখানে, তখন আবহাওয়া কেমন ? প্রমথ রায়, সাতগরা, রংপুর, বাংলাদেশ৷

ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠান খুব ভালো লাগে, বিশেষকরে বিশ্বসংবাদ৷ বাংলা গানগুলোও দারুণ উপভোগ করি৷ মিজানুর রহমান, আলীর মোর, নর্থ বাড্ডা, ঢাকা, বাংলাদেশ৷

আগামী ২৬ জানুয়ারি আমরা আমাদের ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করতে যাচ্ছি৷ এতে থাকবে, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, খেলাধুলা, ধাঁধা প্রতিযোগিতা, ডি-এক্স প্রদর্শনী, রক্তদান ক্যাম্প ও পুরস্কার বিতরণ পর্ব৷ অনুগ্রহ করে আমাদের জন্য কিছু উপহারসামগ্রী পাঠাবেন, ধন্যবাদ৷ রতন কুমার পাল, রেডিও লিসনার্স ক্লাব, দৌলতপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, ভারত৷

আমি অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাই যে, আপনাদের রেডিও অনুষ্ঠান এবং ওয়েবসাইট খুবই তথ্যবহুল বিশেষকরে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক তথ্যাদি৷ কিন্তু আমার একটি অভিযোগ রয়েছে ঢাকা থেকে পাঠানো রিপোর্ট সম্পর্কে৷ সেখানে যেসব তথ্য থাকে তা একটি বাংলা চ্যানেল থেকে নেয়া হয়ে থাকে বলে আমার মনে হয়৷ আমি মনে করি প্রতিটি সংবাদ মাধ্যমের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট থাকা উচিৎ৷ মোঃমশিউর রহমান mashiur_bio@hotmail.com

আপনারা কি আমার এসএমএস পাচ্ছেন ? অনুষ্ঠানে যদি শুধু জার্মানির কথা বলেন তবে বাংলাদেশে প্রচারের কি দরকার ? নাম, ঠিকানা দেয়া নেই৷

ডয়চে ভেলের অনুষ্ঠান আমি নিয়ম করে প্রতিদিন ইন্টারনেটে শুনে থাকি৷ আপনাদের অনুষ্ঠান আমার খুব ভাল লাগে বিশেষকরে খবর প্রচার করার স্টাইল৷ আপনাদের সকল কলাকুশলীদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা৷ মারুফ আহ্‌মেদ, উলভারহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য৷

ডয়চে ভেলের বাংলা সংবাদ খুব নিখুঁত ও নিরপেক্ষ৷ সত্যি বলতে কি একদিন এই অনুষ্ঠান না শুনলে মনে হয় সে দিনটি অসম্পূর্ণ৷ বিভিন্ন জায়গার শ্রোতাবন্ধুদের চিঠি, ইমেল, ভয়েসমেল, এসএমএস সব মিলিয়ে টক ঝাল মিষ্টির স্বাদে ভরা ইনবক্স দারুণ লাগে তবে দুঃখ একটাই শর্টওয়েভ সম্প্রচার বন্ধ হওয়ায় সকালের ইনবক্স শুনতে পাইনা৷ পশ্চিমের জানালা পর্বে জার্মানি ও ইউরোপের অনেক তথ্য জানতে পারি৷ প্রতিদিন খেলার খবর অনুষ্ঠানে তুলে ধরার জন্য ডয়চে ভেলেকে ধন্যবাদ৷ বিধান সান্যাল, বালুর ঘাট, দক্ষিণ দিনাজপুর, ভারত৷

ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইট ঘাঁটা নিত্যদিনের কাজ৷ এতে জ্ঞানের পরিধি যেমন বাড়ছে তেমনি চেষ্টা করছি সবকিছু নিয়ে নতুনদের সাথে তাল মেলাতে৷ আমার ছোট বেলার হারিয়ে যাওয়া বন্ধু সুভাষ চক্রবর্তীকে অনেক কাল পর খুঁজে পেলাম ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটে নতুন দিল্লি থেকে লেখা মতামতে৷ সুভাষ চক্রবর্তীকে বলছি আমার সাথে যোগাযোগ করার মেল অ্যাড্রেস, sunilbdas1947@gmail.com Phone.018967463556 অপেক্ষা করছি৷ সুনীল বরণ দাস, পানপাড়া, নদীয়া, ভারত৷

আপনাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পর্ব শুনলাম৷ মোবাইলে কি সুন্দরভাবে ছবি পাঠানো যায় তা বোঝানো হয়েছে৷ এখন থেকে ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগের শ্রোতারা আপনাদেরকে ছবিসহ ইমেল করতে পারবে৷ এ বিষয়ে অনুষ্ঠান করাতে ডয়চে ভেলেকে কৃতজ্ঞতা জানাই৷ কাঞ্চন কুমার চ্যাটার্জী, সাহানগর, মুর্শিদাবাদ, ভারত৷

আমি জুন মাসের ধাঁধায় অংশগ্রহণ করে রেডিও পুরস্কার বিজয়ী হই৷ আমি দীর্ঘদিন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ছিলাম৷ সুস্থ হওয়ার পর শুনলাম আমার পুরস্কার রেডিও পাঠানো হয়েছিলো৷ আমি না থাকায় রেডিও অনেকদিন এখানে থাকার পর আবার জার্মানিতে ফেরত পাঠানো হয়েছে৷ তাই আবারো আগের ঠিকানায় ডয়চে ভেলেকে রেডিও পাঠানোর অনুরোধ করছি৷ মোঃ আমিনুল এহসান, কারমাইকেল কলেজ, রংপুর, বাংলাদেশ৷

উত্তর - আমাদের কাছে রেডিও ফেরত আসেনি৷ আমরা অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, দ্বিতীয়বার রেডিও পাঠানো সম্ভব নয়৷

গতকাল সকাল ও রাতের এফএম অনুষ্ঠানে দুটি বাংলা গানই ভালো লেগেছে৷ অন্যান্য পরিবেশনাগুলো ভালো ছিলো৷ আজও সবাই মিলে অনেকক্ষণ ধরে আপনাদের ওয়েবাইট দেখলাম৷ মনোরঞ্জন বিশ্বাস, বিধান চন্দ্র টিকাদার, পপি বৈদ্য, জলিরপাড়, গোপালগঞ্জ৷

আপনাদের পাঠানো টর্চলাইটটি ভালোভাবে পেয়েছি, খুবই সুন্দর যা আগে কখনো দেখিনি৷ আপনাদের বেতার থেকে এ পর্যন্ত অনেক উপহার পেলাম যা অন্য কোন বেতার কেন্দ্র থেকে পাইনি৷ সত্যি আজীবন মনে রাখার মত, ধন্যবাদ৷

আপনাদের অনুষ্ঠান মিডিয়াম ওয়েভে একদম শোনা যাচ্ছেনা, একটা কিছু উপায় বের করুন তা না হলে এতোদিনের সম্পর্ক যে কেটে যাবে৷ সকাল ও রাতটা ভীষণ ফাঁকা ফাঁকা লাগছে কিন্তু কিছু করতে পারছিনা৷ আমি ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করছি শর্টওয়েভকে আবার ফিরিয়ে আনার জন্য তা না হলে যে ডয়চে ভেলে থেকে একেবারে আলাদা হয়ে যাবো৷ সকলকে নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি৷ আপনাদেরই, প্রীতম ভৌমিক, রাঁচী, ভারত৷