মোঃ ওবায়দুল্লাহ পিন্টু, রেইনবো শ্রোতা সংঘ, কুষ্টিয়া থেকে লিখেছেন, ‘ভূমিকম্প, সুনামি ও পরমাণু কেন্দ্রে বিস্ফোরণ - সর্ববৃহৎ দুর্যোগে জাপান’ শিরোনামে সংবাদটি পড়লাম৷ সত্যি আমরা হতবাক, নির্বাক জাপানের এমন দূর্যোগে৷
ভূমিকম্প, সুনামি ও পরমাণু কেন্দ্রে বিস্ফোরণ একই সাথে ত্রিমুখী বিপদে বিপর্যস্ত জাপান৷ আমরা চাই এই বিপদের সময় সারা বিশ্ব জাপানের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবে এবং এই মহাবিপদ থেকে উত্তরণের জন্য জাপানকে সহায়তা দেবে৷ সুনামির সতর্কতা সংকেত তুলে ফেলা হয়েছে, তবে ভয়াবহ ছোবলের এই চিহ্ন কি কোনদিনও তুলে ফেলা সম্ভব হবে? কারণ সমুদ্রে ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামির আঘাতে লণ্ডভণ্ড জাপানে হাজারো মানুষ নিহত হয়েছে৷ আমরা এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে জাপানে নিহত মানুষদের আত্মার শান্তি কামনা করি এবং প্রত্যাশা করছি জাপান দ্রুত এই মোকাবিলা কাটিয়ে উঠবে৷''
ফেসবুকে আমাদের পাতায় পরিতোষ চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘‘জাপানের পাশে দাঁড়ান৷ এই ঘটনা মর্মান্তিক৷ দুঃখ জানাবার ভাষা আমাদের জানা নেই৷''
মাহবুব জামান লিখেছেন, ‘‘জাপান আমাদের খুব ভালো বন্ধু৷ আমরা বাংলাদেশের মানুষ তাদের সঙ্গে আছি৷''
চৈতালি সরকার লিখেছেন, ‘‘সত্যি এ এক অভাবনীয় বিপর্যয়৷''
মোখলেসুর রহমান লিখেছেন, ‘‘জাপানে কর্মরত কোন বাংলাদেশি শ্রমিক ভূমিকম্পে ও সুনামির কবলে পড়ে মারা যায়নি, মর্মে সংবাদটি জেনে ভাল লাগলো৷''
মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ‘‘পরমাণু বিদ্যুত কেন্দ্রে বড় ধরনের বিস্ফোরণের ফলে ফুকুশিমার অবস্থা হিরোশিমা বা নাগাসাকির মতো হবে না তো!''
গ্রন্থনা: সাগর সরওয়ার
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন