শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ানকে মাদক মামলায় জামিন দিলো না আদালত। তাকে আরো তিনদিন নারকোটিকস ব্যুরোর(এনসিবি) হেফাজতে থাকতে হবে। আরিয়ানকে নিয়ে মাদকের খোঁজে তল্লাশিও করার পরিকল্পনা রয়েছে এনসিবি-র। আরিয়ান ছাড়াও তারা প্রমোদতরী থেকে আরবাজ মার্চেন্ট, মুনমুন ধামাচা সহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। আরবাজকে নিয়ে রাতভর মুম্বইতে তল্লাশিও চালিয়েছে এনসিবি। মাদকের বিভিন্ন ঠেক, মাদক পাওয়ার জায়গাগুলো দেখতে চেয়েছে তারা।
আরিয়ানও তদন্তে সহযোগিতার কথা বলেছে। তাকে দীর্ঘক্ষণ জেরা করেছেন নারকোটিকস ব্যুরোর অফিসাররা। এখনো পর্যন্ত বাবা শাহরুখ ও মা গৌরীর সঙ্গে আরিয়ানের দেখা হয়নি। তারা আদালতে জামিনের শুনানির সময়ও যাননি।
মুনমুন ধামাচা কে?
আরিয়ানের সঙ্গে প্রমোদতরী থেকে মুনমুন ধামাচাকেও পুলিশ গ্রেপ্তার করে। মুনমুন মধ্যপ্রদেশের এক ব্যবসায়ীর মেয়ে এবং মুম্বইয়ের মডেল। আরিয়ানের বন্ধু। আরিয়ানের যেমন লেন্সের বাক্সে মাদক ছিল বলে অভিযোগ, তেমনই মুনমুনের স্যানিটারি প্যাডে মাদক ছিল বলে অভিযোগ।
ইনস্টাগ্রামে মুনমুনের ফলোয়ার সংখ্যা দশ হাজারের বেশি। তবে সেখানে আরিয়ানের সঙ্গে তার কোনো ছবি তিনি পোস্ট করেননি।
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
মালয়েশিয়া
মাদক বিক্রি করতে গিয়ে ধরা পড়লে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে৷ এজন্য মাদক রাখার জন্য জেল, জরিমানার ব্যবস্থা আছে৷ অভিবাসীদের কাছে মাদক পাওয়া গেলে তাদের দেশে পাঠিয়ে দেয়া হতে পারে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
চীন
মাদকসহ ধরা পড়লে সরকারের মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে যেতে বাধ্য করা হয়৷ মাদক সংক্রান্ত কিছু অপরাধের জন্য ফাঁসিও দেয়া হয়৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
ভিয়েতনাম
০.৫৯ কেজি হেরোইনসহ ধরা পড়লে নিশ্চিত ফাঁসি৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
ইরান
প্রতিবেশী আফগানিস্তানে আফিমের চাষ হওয়ায় ইরানে এটা একটা অন্যতম সমস্যা৷ সেখানে মাদকসহ ধরা পড়লে বড় অংকের জরিমানা থেকে শুরু করে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
থাইল্যান্ড
মাদক পাচারের কারণে মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে৷ মাদকসেবীদের বাধ্যতামূলকভাবে নিরাময় কেন্দ্রে পাঠানো সে দেশে একটি নিয়মিত ঘটনা৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
সৌদি আরব
মাদক বিক্রি করতে গিয়ে ধরা পড়লে মৃত্যুদণ্ড প্রায় নিশ্চিত৷ অ্যালকোহল কিংবা মাদক সেবন কিংবা সেগুলো রাখার জন্য প্রকাশ্যে বেত্রাঘাত, জরিমানা, দীর্ঘদিনের কারাবাস কিংবা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
সিঙ্গাপুর
মাদক বিক্রির দায়ে অভিযুক্ত হলে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
কম্বোডিয়া
মাদক রাখার দায়ে এমনকি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও হতে পারে৷ তবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশের মতো কম্বোডিয়ায় মাদক পাচারের জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
ইন্দোনেশিয়া
গাঁজাসহ ধরা পড়লে সর্বোচ্চ ২০ বছরের জেল হতে পারে৷ অন্যান্য মাদকের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১২ বছর পর্যন্ত জেলের বিধান রয়েছে৷ মাদক বিক্রির দায়ে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
লাওস
মাদকসহ ধরা পড়লে প্রায় ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে৷ আর চেতনানাশক ওষুধসহ ধরা পড়লে ১০ বা তার বেশি সময়ের জেল হতে পারে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
ফিলিপাইন্স
মাদকপাচারকারীদের জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিধান আছে৷ কারো কাছে ১০ গ্রামের বেশি মাদক পাওয়া গেলে তাকে পাচারকারী হিসেবে ধরে নেয়া হয়৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
তুরস্ক
মাদক রাখার জন্য বড় অংকের জরিমানা ও দীর্ঘ কারাবাসের বিধান রয়েছে৷ মাদক বিক্রির অপরাধের শাস্তি আরো কঠোর হতে পারে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
বাংলাদেশ
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বিল ২০১৮ অনুযায়ী ৫ গ্রাম পর্যন্ত কোকেন, হেরোইন, মরফিন ও পেথিডিন পাওয়া গেলে ১ থেকে ৫ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেওয়া যাবে৷ মাদকের পরিমাণ ৫ থেকে ২৫ গ্রামের মধ্যে হলে ৫ থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড এবং মাদকের পরিমাণ ২৫ গ্রাম বা তার বেশি হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেওয়া যাবে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
ইয়াবার শাস্তি
ইয়াবা সেবনের শাস্তি তিন মাস থেকে দুই বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড৷ এছাড়া ইয়াবা সরবরাহ, বিপণন, কেনা-বেচা, হস্তান্তর, গ্রহণ-প্রেরণ, লেনদেন ও প্রদর্শনের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে - ২০০ গ্রাম পর্যন্ত ইয়াবা পাওয়া গেলে ১ থেকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া যাবে৷ পরিমাণ ২০০ থেকে ৪০০ গ্রামের মধ্যে হলে ৫ থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া যাবে৷ পরিমাণ ৪০০ গ্রাম বা তার বেশি হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যাবে৷
-
কোন দেশের মাদক আইনে কী শাস্তি?
অ্যালকোহল পানের নিয়ম
অনুমতি ছাড়া কেউ অ্যালকোহল পান করতে পারবেন না৷ চিকিৎসার প্রয়োজনে সিভিল সার্জন বা সরকারি মেডিকেল কলেজের কমপক্ষে সহযোগী অধ্যাপকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোনো মুসলমানকে অ্যালকোহল পানের অনুমতি দেওয়া যাবে না৷ তবে মুচি, মেথর, ডোম, চা শ্রমিক ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর তাড়ি ও পঁচুই এবং পার্বত্য জেলা বা অন্যান্য অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ঐতিহ্যগতভাবে তৈরি করা মদ পান করার ক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য হবে না৷
লেখক: জাহিদুল হক
শহরুখকে ফোন
বলিউডের একাধিক তারকা শাহরুখ খানের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। সলমন খান খবর পাওয়ার পরেই শাহরুখের বাড়ি গেছিলেন। তার বোনও গেছিলেন। সোমবার ফোনে কথা বলেছেন দীপিকা পাড়ুকোন, করণ জোহর, কাজল, রানি মুখোপাধ্যায়, রোহিত শেট্টি, আদিত্য চোপড়ারা। এছাড়া সুনীল শেট্টি, হন্সল মেহতা, সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তি টুইট করেছেন। যেখানে শাহরুখ-পুত্রকে ট্রোল না করার অনুরোধ করা হয়েছে। সেখানেও তারকারা শাহরুখের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন।
সামাজিক মাধ্যমে
সামাজিক মাধ্যমও দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। প্রচুর নেটিজেন আরিয়ানের বিপক্ষে কথা বলছেন। লেখিকা শোভা দে-ও মন্তব্য করেছেন, এই ঘটনায় সকলের, বিশেষ করে অবিভাবকদের নড়েচড়ে বসা উচিত।
আবার এর উল্টো মেরুতে আছেন ঋত্বিক রোশনের বিবাহবিচ্ছিন্না স্ত্রী সুজান। তার মত হলো, আরিয়ানকে গ্রেফতার করাটা হলো ‘ডাইনি খোঁজা'-র মতো। আরিয়ান ভুল সময়ে ভুল জায়গায় ছিল। এই ঘটনা দুঃখজনক। কারণ আরিয়ান খুবই ভাল ছেলে। তিনি গৌরী এবং শাহরুখের পাশে আছেন বলেও জানিয়ে দিয়েছেন।
শাহরুখকেও আক্রমণ
নেটমাধ্যমে শাহরুখ খানের বিরুদ্ধেও ভরপুর আক্রমণ চলছে। তিনি শিক্ষা সংক্রান্ত একটি প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডার। শাহরুখ এই ভূমিকায় আসার পর সংস্থার বিপুল লাভ হয়েছে। আয়ও বেড়েছে। সংস্থার বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে শাহরুখ শিক্ষা সংক্রান্ত নানা কথা বলেন। এরপরই নেটিজেনদের একাংশের তোপ, যার ছেলের এই হাল, তিনি কী করে অন্য বাচ্চদের শিক্ষা নিয়ে কথা বলেন? প্রশ্ন উঠছে, ওই সংস্থা এবার কী করবে?
-
যত কাণ্ড বলিউডে
গুরু দত্তের আত্মহত্যা না কি দুর্ঘটনা
গুরু দত্ত ছিলেন পরিচালক, প্রযোজক, নায়ক। পঞ্চাশ ও যাটের দশকে একের পর এক ক্লাসিক হিন্দি ছবির জনক। ১৯৬৪-র ১০ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয়। মদের সঙ্গে প্রচুর ঘুমের ওষুধ খাওয়ার ফলে। তাঁর ছেলের দাবি, দুর্ঘটনা। কিন্তু বলিউডের অধিকাংশ লোকের বিশ্বাস, আত্মহত্যা। পারিবারিক জীবনের দুঃখ, কাজের চাপ, আবেগপ্রবণ মনের কারণেই না কি তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। গুরু দত্ত আগেও আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন। তৃতীয়বারে সফল হন।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
সঞ্জয় দত্ত ও মাদক
মাদক নিয়ে এখন তোলপাড় বলিউড। কিন্তু সঞ্জয় দত্ত নিজেই জানিয়েছিলেন তাঁর মাদকাসক্তির কথা। ইন্ডিয়া টুডে পত্রিকার কনক্লেভে সঞ্জয় দত্ত জানান, কলেজে পড়ার সময় তিনি মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েন। দশ বছর লেগেছিল তাঁর ওই মাদকের নেশা থেকে বেরিয়ে আসতে। রিহ্যাবে যেতে হয়েছিল। আর বাবা সুনীল দত্ত ছেলের পাশে থেকে তাঁর নেশামুক্তি ঘটিয়েছিলেন।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
সঞ্জয় দত্তের অস্ত্র কেলেঙ্কারি
১৯৯৩ সাল। একের পর এক বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে মুম্বই। সেই বিস্ফোরণের অন্যতম অভিযুক্ত আবু সালেম ও রিয়াজ সিদ্দিকির কাছ থেকে অস্ত্র নিয়েছিলেন সঞ্জয়। তাঁকে টাডায় গ্রেফতার করা হয়। মুম্বই বিস্ফোরণেও জড়ানো হয়। সঞ্জয় অস্ত্র নেয়ার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, পরিবারের সুরক্ষার জন্য নিয়েছিলেন। মুম্বই বিস্ফোরণের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেও বেআইনি অস্ত্র রাখার দায়ে তাঁর ছয় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
সলমন খান ও কৃষ্ণসার হরিণ
১৯৯৮ সাল। যোধপুরে শুটিং করতে গিয়েছিলেন সলমন খান এবং অন্য তারকারা। তখনই সলমন একটি কৃষ্ণসার হরিণ মারেন বলে অভিযোগ। নিম্ন আদালতে তাঁর পাঁচ বছরের জেল হয়। কিন্তু তাঁর সঙ্গে থাকা সইফ আলি খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ খারিজ করে দেয় আদালত। সলমন এক সপ্তাহ জেল খেটেছেন। এখন তিনি জামিনে। তাঁর শাস্তির বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন জানিয়েছেন।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
সলমন খান এবং হিট অ্যান্ড রান
চার বছর পর অর্থাৎ ২০০২ সালে সলমন আবার গ্রেফতার হন বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে একজন ফুটপথবাসীকে মারা ও তিনজনকে আহত করার দায়ে। ২০১৫ সালে মুম্বইয়ের সেশন কোর্ট সলমনকে দোষী বলে রায় দেয় ও জানায় তিনি মদ খেয়ে গাড়ি চালাচ্ছিলেন। তাঁর পাঁচ বছরের জেল হয়। কিন্তু যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ না থাকায় হাইকোর্ট তাঁকে অভিযোগমুক্ত বলে ঘোষণা করে। এখন মামলা সুপ্রিম কোর্টে।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
একের পর এক আত্মহত্যা
সুশান্ত সিং রাজপুতের আত্মহত্যা বা মৃত্যুরহস্য নিয়ে তোলপাড় বলিউড। কিন্তু শুধু গুরু দত্ত বা সুশান্ত নন, প্রচুর বলিউড তারকা আত্মহত্যা করেছেন। ১৯৯৬-তে সিল্ক স্মিতা, ২০০৫ এ ময়ূরী, ২০০৮-এ কুনাল সিং, ২০১৩-তে জিয়া খান, ২০১৫তে শিখা জোশী, ২০১৬-তে প্রত্যুষা বন্দ্যোপাধ্যায়, ২০১৭তে নীতিন কাপুর এবং তারপর ২০২০-তে সুশান্ত সিং রাজপুত। অবশ্য সুশান্তের মৃত্যুরহস্য নিয়ে এখন তদন্ত করছে সিবিআই।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
বলিউড ও মি টু
মি টু মুভমেন্টের আঁচ ভালো করেই লেগেছিল বলিউডে। শুরু হয়েছিল নানা পাটেকরের বিরুদ্ধে তনুশ্রী দত্তের অভিযোগ দিয়ে। তারপর একের পর এক অভিনেতা মি টু-তে বিদ্ধ হয়েছেন। যেমন অলোক নাথ। টিভি প্রযোজক বিনতা নন্দা অভিযোগ করেন, অলোক নাথ তাঁকে ধর্ষণ করেছেন। অলোক নাথ অস্বীকার করেন। একাধিক অভিনেত্রীর অভিযোগ, অলোকনাথের হাতে তাঁদের লাঞ্ছিত হয়ে হয়েছে। মি টুতে বিদ্ধ হয়েছেন কৈলাশ খের, সলমন খান, সাজিদ খান, অণু মালিকরাও।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
মাদক ও দীপিকা
সুশান্তের মৃত্যুর পর তদন্ত করতে নেমে মাদক রাখার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তীকে। কিন্তু সেখানেই মাদককাণ্ড শেষ হয়নি। সম্প্রতি দীপিকা পাড়ুকোন সহ চার নায়িকাকে জেরা করে নারকোটিকস ব্যুরোর আধিকারিকরা। পাঁচ ঘণ্টা জেরার পর দীপিকার ফোন সিজ করা হয়েছে। দীপিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি একটি পার্টির জন্য মাদক জোগাড় করেছিলেন।
-
যত কাণ্ড বলিউডে
সারা আলি খানকেও জেরা
শুধু দীপিকা পাড়ুকোন নয় সারা আলি খান এবং শ্রদ্ধা কাপুরকেও জেরা করেছে নারকোটিকস ব্যুরোর আধিকারিকরা। সারার বিরুদ্ধেও মাদককাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ আছে। তাঁর মোবাইলও নিয়ে নিয়েছে নারকোটিকস ব্যুরো। মাদককাণ্ডে এই নায়িকাদের যোগাযোগ নিয়ে রীতিমতো আলোড়ন দেখা দিয়েছে বলিউডে।
বলিউড ও মাদক
বলিউডের তারকাদের মাদকাশক্তি নিয়ে বিতর্ক অতীতে বহুবার সামনে এসেছে। অতীত তারকা সুনীল দত্তের ছেলে সঞ্জয় দত্তের মাদকাসক্তি এবং বাবার চেষ্টায় রিহ্যাব সেন্টারে গিয়ে নেশা ছাড়ানোর কাহিনি বহুল পরিচিত।
কিছুদিন আগে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর আবার বলিউড ও মাদক নিয়ে প্রবল হইচই শুরু হয়। সেই সময় মাদক রাখার অভিযোগে এনসিবি সুশান্তের বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীকে গ্রেপ্তার করে। দীপিকা পাড়ুকোন সহ বেশ কয়েকজনকে জেরাও করে এনসিবি।
সেই বিতর্কের জের মিটতে না মিটতেই এবার শাহরুখ-পুত্রকে নিয়ে শুরু হলো নতুন করে বিতর্ক।
জিএইচ/এসজি(পিটিআই, এএনআই)