1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

হোয়াইট হাউসের চিফ অফ স্টাফের নাম ঘোষণা বাইডেনের

১২ নভেম্বর ২০২০

এ বার হোয়াইট হাউসের চিফ অফ স্টাফের নামও জানিয়ে দিলেন বাইডেন। তাঁর দীর্ঘদিনের সহকর্মী রন ক্লেইন এই পদ পাবেন।

https://p.dw.com/p/3lAgl
ছবি: Jacquelyn Martin/AP Photo/picture alliance

হোয়াইট হাউস না ছাড়ার ব্যাপারে ডনাল্ড ট্রাম্প এখনো অনড়। এতকিছুর পরেও তাঁর সহযোগীরা বলছেন, ট্রাম্পই প্রেসিডেন্ট থেকে যাবেন. কিন্তু প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট বাইডেন তাঁর কাজ শুরু করে দিয়েছেন। তিনি করোনা টাস্ক ফোর্স গঠন করে ফেলেছেন। এ বার হোয়াইট হাউসের চিফ অফ স্টাফের নামও জানিয়ে দিলেন। 

১৯৮০ সাল থেকে বাইডেনের সঙ্গে আছেন ক্লেইন। প্রথমে সেনেটের বিচারবিভাগীয় কমিটিতে, তারপর ভাইস প্রেসিডেন্টের চিফ অফ স্টাফ হিসাবে। বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট, তখনো তিনি হোয়াইট হাউসে উচ্চ পদে ছিলেন। আল গোর যখন ভাইস প্রেসিডেন্ট তখন তিনি ভাইস প্রেসিডেন্টের চিফ অফ স্টাফ ছিলেন।

হোয়াইট হাউসে চিফ অফ স্টাফের গুরুত্ব অপরিসীম। তিনি প্রেসিডেন্টের প্রতিদিনের কর্মসূচি ঠিক করেন। তাঁকে বলা হয় গেটকিপার। প্রেসিডেন্টের কাছে পৌঁছাতে গেলে আগে তাঁর অনুমোদন জরুরি। তাঁর নিয়োগ প্রায়শই রাজনৈতিকভাবে হয় এবং তার জন্য সেনেটের অনুমোদন লাগে না।  

ক্লেইনের বিপুল প্রশংসা করে বাইডেন বলেছেন, ''ক্লেইনের অভিজ্ঞতা অপরিসীম। তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে কাজ করেছেন। হোয়াইট হাউসের চিফ অফ স্টাফ হতে গেলে এটাই দরকার। আমরা একটা সংকট সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের দেশকে ঐক্যবদ্ধ করা আপাতত সব চেয়ে বড় কাজ।''

ক্লেইন জানিয়েছেন, ''প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট এই আস্থা রেখেছেন জেনে গর্বিত। হোয়াইট হাউসে তাঁকে সাহায্য করার জন্য মুখিয়ে আছি। প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট-এর একটা উচ্চাকাঙ্খী পরিকল্পনা আছে। তাঁরা পরিবর্তন আনতে চান। ক্ষত সারিয়ে দেশকে আবার ঐক্যবদ্ধ করতে চান।''

২০০০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে একটি সিনেমা হয়েছিল। তার নাম ছিল 'রিকাউন্ট'। সেখানেও তৎকালীন ভাইস প্রেসিডেন্টের চিফ অফ স্টাফ ক্লেইনের ভূমিকা ছিল। সেখানে অবশ্য কেভিন স্পেসি তাঁর ভূমিকায় অভিনয় করছিলেন।

জিএইচ/এসজি(এপি, রয়টার্স)