1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সুচির মামলার রায় পেছালো

৩০ নভেম্বর ২০২১

অং সান সুচি-র বিরুদ্ধে প্রথম মামলার রায় ঘোষণার তারিখ পিছিয়েছে৷ আরো সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য এক সপ্তাহ সময় নিয়েছে মিয়ানমারের আদালত৷

https://p.dw.com/p/43fA3
Myanmar | Frühlingsrevolution in Myanmar | Protester
ছবি: May James/ZUMA Wire/picture alliance

গত ১ ফেব্রুয়ারি সুচির নেতৃত্বাধীন সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতা গ্রহণ করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী৷ তারপর সুচি ও তার মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, দলীয় নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়৷ নোবেলজয়ী নেত্রী সুচি সেই থেকে কারাগারে৷

আটক করার কয়েকদিন পর অবৈধ ওয়াকিটকি সঙ্গে রাখা এবং ২০২০ সালের নির্বাচনি প্রচারের সময় করোনাবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলা হয় সুচির বিরুদ্ধে৷ তারপর একে একে যোগ করা হয় নতুন নতুন অভিযোগ৷ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, নির্বাচনে কারচুপি, অবৈধ স্বর্ণ এবং অর্থ (ছয় লাখ ডলার) গ্রহণসহ বেশ কিছু অভিযোগে মামলা করা হয় তার বিরুদ্ধে৷ মামলাগুলোয় দোষী সাব্যস্ত হলে বাকি জীবন কারাগারেই কাটাতে হতে পারে সুচিকে৷

মঙ্গলবার একটি দুর্নীতির মামলার রায় হওয়ার কথা ছিল৷ তবে আদালত আরো সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য রায় ঘোষণার তারিখ আগামী ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পিছিয়েছে৷

১ ফেব্রুয়ারির পর আটক হওয়া অনেক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণা শুরু করেছে মিয়ানমারের আদালত৷ চলতি মাসে সাবেক মুখ্য মন্ত্রী থান নাইংকে ৭৫ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে৷ সুচির আরেক রাজনৈতিক সহযোদ্ধা উইন হ্তাইনকে দেয়া হয়েছে ২০ বছরের কারাদণ্ড৷

অং সান সুচি ও অন্যান্য রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ফেব্রুয়ারি থেকেই বিক্ষোভ চলছে মিয়ানমার৷ স্থানীয় মানবাধিকার সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে এ পর্যন্ত অন্তত ১২০০ বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছে৷

এসিবি/কেএম (রয়টার্স, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য