‘কুকুরের রক্তে জীবন ফিরে পেল বিড়াল’ লেখাটি পড়ে খুব আনন্দ পেলাম৷ আমি জানতাম একই প্রজাতির সদস্য না হলে ব্লাড ট্রান্সফিউশন করা যায় না৷ আর একই প্রজাতির হলেও, গ্রুপ মিললে একমাত্র তবেই একজনের রক্ত অপরজনকে দেওয়া যায়৷
তাই আজকের খবরটি বেশ অবাক করেছে আমাকে৷ এখন মনে হচ্ছে, যদি কুকুরের রক্ত দিয়ে বেড়ালকে বাঁচানো যায়, তাহলে মনুষ্যেতর কোনও প্রাণীর রক্ত দিয়ে মানুষকেও তো বাঁচানো যেতে পারে৷ কোন প্রাণীর রক্ত মানুষের শরীর গ্রহণ করতে পারে এ বিষয়ে এবার গবেষণা হওয়া দরকার৷ আজ কেট হেলার এক নতুন পথ দেখালেন৷ এই পথে হেঁটে আগামীদিনে অন্য কোনও প্রাণীর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ যে মানবদেহে প্রতিস্থাপন করা যাবে না, তাই বা কে বলতে পারে? আপনাদের জানাই ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি লেখার জন্য৷ প্রণাম নেবেন৷ অন্বেজা মাজি, শিং ভাঙা মোড়, গঙ্গাজলঘাটী, বাঁকুড়া থেকে এই ই-মেলটি পাঠিয়েছেন৷
ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনগুলো পড়তে গিয়ে হঠাৎ নজরে পড়লো যে ইউটিউবেও এখন হাজির ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগ, চমকে গেলাম৷ আর দেরি না করে ইউটিউব চ্যানেলের লিংক ওপেন করে দেখে নিলাম ১৩টি ‘আপলোডেড' ভিডিও থেকে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন৷ অবশ্যই এটি একটি প্রশংসনীয় প্রয়াস৷ সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি, ভারত থেকে পাঠিয়েছেন এই ই-মেলটি৷