শান্তিতে শেষ দুর্গাপুজো, শুরু বিসর্জন
দশমীর দুপুর থেকেই শুরু হয়ে গেছে বিসর্জন। তবে বড় পুজোর বিসর্জন হবে আগামী ৮ তারিখ। এবারের পুজো কেটেছে শান্তিতে।
সিঁদুর খেলা
বিসর্জনের আগে শেষ উৎসব সিঁদুর খেলা। দুর্গার মুখে মিষ্টি দিয়ে সিঁদুর লাগিয়ে ঘরের মেয়েকে বিদায় জানান নারীরা। তারপর নিজেরাও মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়।
সঙ্গে ধুনুচি নাচ
শেষবার আরতির পর ধুনুচি নিয়ে নাচছেন এক নারী। এরপরেই শুরু হবে সিঁদুর খেলা।
ঘরের মেয়ে উমা
বাঙালির কাছে দুর্গা কেবল এক দেবী নন। দুর্গা ঘরের মেয়ে। যার ভালোবাসার নাম উমা। পুজোর কয়েকটা দিন সেই উমা বাপের বাড়ি ফেরেন। বিজয়ার পার্বণে তাই বার বার ফিরে ফিরে আসে ঘরের মেয়েকে বিদায় জানানোর উপাচার।
বিসর্জনের পদযাত্রা
বাড়ির পুজোর বিসর্জনে যাচ্ছেন পরিবারের সকলে। এভাবেই ঢাকের তালে তালে নাচতে নাচতে ঘরের মেয়েকে শেষ বিদায় জানানো হয়। ভাসিয়ে দেওয়া হয় গঙ্গার জলে। যে স্রোতে দুর্গা পৌঁছাবেন কৈলাসে। শ্বশুরবাড়িতে।
দুই নৌকোয় ভাসান
শোভাবাজার রাজবাড়ির দুর্গা ভাসান হচ্ছে। দুই নৌকোর মাঝে রাখা হয়েছে প্রতিমা। এরপর দুইটি নৌকো দুই দিকে চলে যাবে, মাঝ বরাবর জলে পড়বে প্রতিমা।
ঘাটের ভিড়
একের পর এক প্রতিমা আসছে ঘাটে। পুলিশ-প্রশাসন সতর্ক। এক এক করে প্রতিমা নিরঞ্জন করা হচ্ছে।
দূষণ বাঁচিয়ে
নদীর জলে দূষণ কমাতে ঘাটের পাশে রাখা থাকে ক্রেন। বিসর্জনের পরেই কাঠামো তুলে নেওয়া হয় ক্রেন দিয়ে। তারপর নির্দিষ্ট জায়গায় তা রাখা হয়।