1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শলৎস-মাক্রোঁ বৈঠকে ইসরায়েল নিয়ে আলোচনা

১০ অক্টোবর ২০২৩

সোমবার হামবুর্গ এসে পৌঁছান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ। তারপর জার্মান চ্যন্সেলর শলৎস ও মাক্রোঁর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা হয়।

https://p.dw.com/p/4XKGe
 জার্মানিতে মাক্রোঁ ও শলৎস। কথা হলো ইসরায়েল ও দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে।
জার্মানিতে মাক্রোঁ ও শলৎস। কথা হলো ইসরায়েল ও দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে। ছবি: picture alliance / ASSOCIATED PRESS

সম্প্রতি বেশ কিছু বিষয় নিয়ে ফ্রান্স ও জার্মানির মতবিরোধ হয়েছে। কিন্তু শলৎস ও মাক্রোঁ সোমবার ইসরায়েল নিয়ে সম্পূর্ণ একমত হন। দুজনের আলোচনায় ইসরায়েল ও হামাস প্রসঙ্গ প্রাধান্য পায়।

দুই নেতাই জানিয়েছেন, তারা ইসরায়েলকে পূর্ণ সমর্থন করছেন। শলৎস বলেছেন, ইসরায়েলের উপর বর্বরোচিত আক্রমণ হয়েছে।

শলৎস বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্স সকলেই ইসরায়েল নিয়ে একমত। তারা মনে করে, এই অঞ্চলে নতুন করে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করাকে বরদাস্ত করা হবে না।

ফ্রান্স-জার্মান সম্পর্ক

তবে মাক্রোঁ ও শলৎসের আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্যে সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ করা।

হামবুর্গে নৈশভোজে শলৎস-মাক্রোঁ ও দুই দেশের মন্ত্রীরা।
হামবুর্গে নৈশভোজে শলৎস-মাক্রোঁ ও দুই দেশের মন্ত্রীরা। ছবি: Markus Schreiber/AP/picture alliance

মাক্রোঁ বলেছেন, ''আমরা শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ ইউরোপ চাই। দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে যে মৌলিক বিষয়গুলি আছে, তার উপরই সবচেয়ে বেশি জোর দেয়া হয়েছে।''

তিনি বলেছেন, ''এই দুই দেশকে আরো কাছাকাছি আসতে হবে। দুই দেশের সামনে যে সমস্য়া আছে, তার সমাধান করতে হবে।''

মাক্রোঁ বলেছেন, ''আমাদের দুই দেশ ও ইউরোপ হলো ভূরাজনৈতিক, সামরিক ও প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে বড় শক্তি।'' শলৎসের সঙ্গে আলোচনার ফলে দুই দেশের সমস্যা সমাধানের পথ পাওয়া যাবে বলে মাক্রোঁ জানিয়েছেন।

জিএইচ/এসজি (ডিপিএ, এএফপি, রয়টার্স)