লকডাউনে ফাঁকা জার্মানির রাস্তা
ক্রিসমাসের আগে জার্মানির রাস্তা এবং স্কয়ারগুলো এত ফাঁকা আগে কখনো দেখা যায়নি৷ করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় লকাডাউন এসে ব্যস্ত এলাকাগুলোর কী হাল করেছে দেখুন ছবিঘরে...
জনশূন্য কুরফ্যুরস্টেনডাম
এটা জার্মানির রাজধানী বার্লিনের অন্যতম ব্যস্ত এলাকা৷ স্থানীয় এবং পর্যটকদের ভীড় সবসময় লেগেই থাকে এখানে৷ কিন্তু লকডাউনের কারণে দোকানপাট বন্ধ থাকায় এই জায়গাও একেবারে জনমানবহীন৷
সেই ক্রিসমাস মার্কেট
২০১৬ সালে পশ্চিম বার্লিনের ব্রাইটশাইডেপ্লাৎসের কাছের ক্রিসমাস মার্কেকেটে জঙ্গি হামলায় ১২ জন নিহত হয়েছিল৷ সেবার এলাকাটি ফাঁকা হয়েছিল সন্ত্রাসী হামলায়, এবার সেই ভূমিকায় করোনা-আতঙ্ক৷
হামবুর্গের প্রাণহীন প্রাণকেন্দ্র
জার্মানির দ্বিতীয় জনবহুল শহর হামবুর্গের এই ম্যোঙ্কবেয়ার্গস্ট্রাসেও বছরের এই সময়টায় থাকে মানুষের গাদাগাদি৷ এবার প্রায় দূরবীন দিয়ে দেখতে হয় মানুষ৷
নিষিদ্ধ পানাহার
লকডাউনের কারণে পাবে, রেস্তোরায়ঁ পানাহার নিষিদ্ধ৷ তাই মিউনিখের মারিয়েনপ্লাৎস এবং কার্লসপ্লাৎস বড় দিনের মৌসুমেও জনমানবহীন, বিষন্ন৷
লকডাউনে বাভারিয়া
সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, জার্মানির ৬৯ ভাগ মানুষই মনে করেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ থেকে বাঁচার জন্য কঠোর লকডাউন খুব দরকার৷ মিউনিখের ক্রয়েসফিয়ের্টেল এলাকার মানুষও ঘর থেকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া না বের হয়ে লকডাউনকে সমর্থন জানাচ্ছে৷
যেখানে করোনার দাপট
গত শুক্রবার স্যাক্সনি রাজ্যে মোট ৭০০ জনের দেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে৷ বাউৎসেনের রাইশেনস্ট্রাসেও তাই লকডাউনে, রাস্তাঘাট পুরোপুরি ফাঁকা৷
ব্রান্ডেনবুর্গ গেট
বার্লিন প্রাচীরের পতনের পর থেকে ব্রান্ডেনবুর্গ গেট প্রাঙ্গন একদিন ফাঁকা থাকাও ছিল বড় ঘটনা৷ অথচ করোনার আবহে ক্রিসমাস মৌসুমে প্রতিদিনের চিত্রই এমন৷