রং যেন মোর মর্মে লাগে
দুই বছরের করোনাকালে দোল-উৎসব কার্যত বন্ধ ছিল। এবছর ফের সকলে মেতে উঠেছে রঙের খেলায়।
রঙের বাজার
দোল মানেই রং। আর রং মানেই আবির। পিচকিরি, গোলা রং আর আবিরের হরেক সম্ভার নিয়ে সেজে উঠেছে কলকাতার রঙের বাজার। গত দুই বছর ব্যবসা হয়নি। এবছর দোলের বাজার সরগরম।
প্রকৃতির দোল
দোল মানেই বসন্ত। সে কথা মাথায় রেখেই শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ শুরু করেছিলেন বসন্তোৎসব। শহর কলকাতার কংক্রিটের জঙ্গলেও রং ছড়িয়ে দিয়েছে প্রকৃতি। শিমুল-পলাশের আগুনে।
ভেষজ আবির
রাসায়নিক রং নয়, পশ্চিমবঙ্গের ঘরে ঘরে এখন তৈরি হয় ফুল থেকে তৈরি আবির। বর্ধমানের এক গ্রামে নারীরা তৈরি করছেন তেমনই আবির।
সবার রঙে রং মেলাতে...
স্কুল-কলেজে দোল উৎসব কলকাতার বরাবরের ঐতিহ্য। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রেসিডেন্সির ছাত্রছাত্রীরা মেতে উঠেছে বসন্তোৎসবে।
পরীক্ষা শেষ
দোলের দুই দিন আগে শেষ হয়েছে মাধ্যমিক। পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়েই রং খেলায় মেতেছে ছাত্রছাত্রীরা।
এক মাথা রং
রং দিয়ে ভূত বানানো বোধহয় একেই বলে। মনের রং মিশেছে দোলের রঙে।
প্রাণ ভরিয়ে...
নাচের তালে তালে আবির উড়ছে কলেজের আঙিনায়।
দে দোল দোল
কলকাতার একাধিক কলেজে দোলের আগের বিকেলে সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন হয়েছিল। তারই কিছু মুহূর্ত।
গাড়িতে ঈশ্বর
সত্যনারায়ণ পার্কের মন্দির কলকাতার ঐতিহ্য। ১৩৭ বছর ধরে দোলের চারদিন আগে দেবতার মূর্তি রোলস রয়েস গাড়িতে চড়িয়ে বার করা হয়। দোল থেকে দোলের পর আবার তিনি ফিরে আসেন মন্দিরের আসনে।
রঙের রাস্তা
দোল মানেই কলকাতার রাস্তার পিচ ঢেকে যায় রঙে। আকাশে বাতাসে কেবলই আবির।
সং সাজার মজা
দোলের দিন বহু মানুষ সং সেজে ঘুরে বেড়ান রাস্তায়। নানারকম রঙিন সাজ দেখা যায় রাস্তাঘাটে।
বসন্ত এসে গেছে
বসন্ত সত্যিই প্রেমের কাল। দোলের রং সেই প্রেমের মাদকতা আরো অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। করোনার পর নতুন করে বসন্ত মেখে গায়ে মেখে উৎসবে মেতে উঠতে চাইছে কলকাতার বাঙালি।