1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ম্যার্কেলের দলকে নাড়িয়ে দেয়া এক ইউটিউবার

৩০ মে ২০১৯

গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত ইউরোপীয় নির্বাচনের কয়েকদিন আগে ইউটিউবে প্রকাশ করা এক ভিডিওতে চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের দলের সমালোচনা করেছিলেন রেৎসো নামের এক ইউটিউবার৷

https://p.dw.com/p/3JVQ1
ছবি: picture-alliance/dpa/Privat

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় পর্যাপ্ত পদক্ষেপ না নেয়ায় ম্যার্কেলের দল সিডিইউ ও জোটসঙ্গী এসপিডি দলের সমালোচনা করেন তিনি৷

১৮ মে আপলোড করা ৫৫ মিনিটের ভিডিওটি দ্রুতই ভাইরাল হয়ে যায়৷ জার্মান ভাষার এই ভিডিওটি এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে প্রায় এক কোটি ৩৭ লাখ বার৷ উল্লেখ্য, জার্মানিতে রবিবার (২৬ মে) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে৷

ইউরোপীয় নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, ম্যার্কেলের দল সিডিইউর ভোট গতবারের চেয়ে সাত শতাংশ কমে গেছে৷ এছাড়া ফল বিশ্লেষণ করে জানা যাচ্ছে যে, দলটি তরুণদের ভোট হারিয়েছে এবং ভোট দেয়ার ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তন একটি উল্লেখযোগ্য ইস্যু ছিল৷

রবিবার নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরদিন সোমবার ম্যার্কেলের উত্তরসূরি ও সিডিইউ-র বর্তমান প্রধান আনেগ্রেট ক্রাম্প-কারেনবাউয়ার নির্বাচনের আগে অনলাইনে মত প্রকাশের ক্ষেত্রে নীতিমালা করা যায় কিনা, তা নিয়ে বিতর্কের প্রস্তাব করেন৷

তাঁর এই বক্তব্য বাকস্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপের চেষ্টা বলে মন্তব্য করেছেন অনেকে৷ এছাড়া ‘আমাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতার উপর কোনো সেন্সরশিপ নয় মিসেস ক্রাম্প-কারেনবাউয়ার’ শীর্ষক একটি অনলাইন পিটিশনও শুরু হয়েছে৷ বৃহস্পতিবার জার্মান সময় দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার জন এতে স্বাক্ষর করেছেন৷

এদিকে, বুধবার প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, ৭২ শতাংশ জার্মান ক্রাম্প-কারেনবাউয়ারকে চ্যান্সেলর পদের উপযুক্ত মনে করেন না৷

অবশ্য চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলসহ দলের অন্যান্য সহকর্মীদের সমর্থন পাচ্ছেন ক্রাম্প-কারেনবাউয়ার৷ তিনি বলেন, ‘‘আমি সিডিইউতে যাঁদের চিনি তাঁরা সবাই মৌলিক অধিকার হিসেবে বাকস্বাধীনতা সমর্থন করেন৷''

জেডএইচ/এসিবি (ডিপিএ)

গত বছরের ৮ অক্টোবরের ছবিঘরটি দেখুন...