মেকং নদীর তীরে
মেকং নদীর ব-দ্বীপে নদীনালা, ধানের ক্ষেত, ছোট ছোট গ্রাম দেশের কথা মনে করিয়ে দেয়৷ ঠিক সেইরকম সবুজ, সেইরকম মনোরম৷ কিন্তু ফারাকও আছে৷
তাড়া কিসের?
বাকি ভিয়েতনামে ব্যস্তসমস্ত মানুষের ভিড় – কিন্তু দক্ষিণে এবং বিশেষ করে মেকং নদীর বদ্বীপ এলাকায় মানুষজন একটু হাত-পা ছড়িয়ে বাঁচতে ও কাজ করতে ভালোবাসেন৷
ডাব থেকে নারকেল
নারকেলের ছোবড়া ছাড়ানো খুব সোজা কাজ নয়, বিশেষ করে যদি যন্ত্রের বদলে সব কাজ হাতেই করতে হয়৷
বিক্রিবাটা
পরিপাটি করে মাঝখান থেকে খোলা ফাটিয়ে, ছুরি দিয়ে ভিতরের মালাটি বার করে, দু’খণ্ড করে কেটে – রঙিন প্লাস্টিকের চুবড়িতে সাজিয়ে বিক্রি করা হয়৷ হায় রে পরিবেশ!
মিঠাইমণ্ডা
নারকেল দিয়ে যে কতো রকমের চকোলেট আর শুকনো মিষ্টি তৈরি হয়, তার ঠিকঠিকানা নেই৷ পরিপাটি করে প্লাস্টিকের ব্যাগে পুরে – হায়রে... না, ওটা তো আগেই বলা হয়ে গিয়েছে৷
মাদুর পেতে শুই
মেকং নদীর ব-দ্বীপে মাদুর বোনা একটি হস্তশিল্প – সম্ভবত ছারপোকা তাড়ানোও!
নদীর ধারে বাস
চিন্তা বারোমাস? না, না, তা হবে কেন৷ বেশ তো নারকেল, খেজুর আর তালগাছের বন৷ আর মন খারাপ হলে, ও নদী রে...
শ্যামলিমা
ধানি রঙের চেয়ে সবুজ আর কিছু আছে কি? নদীর জল মেটে আর ঘোলা – ক্ষেতের ধান হিলহিলে সবুজ৷ এ যেমন বাংলাদেশে, তেমন মেকং নদীর দেশে৷
ভাসন্ত বাজার
ভোরেই খেয়ানৌকায় ফলমূল, শাক-সবজি বোঝাই করে ব্যাপারিরা ‘বাজারে’ পৌঁছে যান – কুঁড়েদের জন্য সেই ‘বাজার’ দাঁড় বেয়ে গ্রামের ঘাট পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে৷
ধরি মাছ...
না ছুঁই পানি – রেস্টুরেন্টে গেলে তো নয়ই৷ তবে মেকং-এর বাসিন্দাদের নিজস্ব নানা রান্না আছে বৈকি৷