মানুষ ও বন্যপ্রাণী
বন্যপ্রাণী নিধনে মানুষের রয়েছে সীমাহীন দায়৷ আবার একথাও ঠিক দায় থেকে, ভালোবাসা থেকে মানুষ দাঁড়িয়েছে সে বন্যপ্রাণী রক্ষায়৷ সেরকম কিছু ছবি দেখে আসা যাক-
পাণ্ডার রক্তের নমুনা
জিনজিন নামের মেয়ে পাণ্ডার খাঁচার ভেতর থেকে রক্তের নমুনা নিচ্ছেন একজন পশু চিকিৎসক৷ ছবিটি মেক্সিকো সিটির একটি চিড়িয়াখানা থেকে তোলা৷
হাতির পা
তেরো বছর বয়সি সেলেনডাং নামের এ হাতিটির পা ফাঁদে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল৷ একজন মাহুত তার পায়ের পরিচর্যা করছেন৷ ছবিটি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে তোলা৷
কুমির রক্ষার জন্য
ইন্দোনেশিয়ার পালু নদীতে থাকা এ নোনাপানির কুমিরটির ঘাড়ে গাড়ির চাকা আটকে গেছে৷ সেখানকার পশু কর্মকর্তারা বছর খানেক ধরে কুমিরটি ধরে তার ঘাড় থেকে রাবারের চাকাটি অপসারণের চেষ্টা করছেন৷
বাচ্চা
চিতা বাঘের এই বাচ্চাটি মেক্সিকোতে বন্দি অবস্থায় জন্ম নিয়েছিল৷ এক দম্পতি বেআইনিভাবে মা চিতাকে ধরার পর সে দুটি বাচ্চা দেয়৷ পরে ওই দুই বাচ্চাকে মেক্সিকোর এক পরিবেশ কর্মী উদ্ধার করে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে সমর্পণ করেন৷
পিংক ফ্লেমিংগো
বুনো পিংক ফ্লেমিংগোটি চোরা কারবারিদের হাতে ধরা পড়েছিল৷ পাচারের সময় সে সহ ১০৭টি বন্যপ্রাণী উদ্ধার করেন কলম্বিয়ার বন কর্মকর্তারা৷ পুনরায় বনে ফিরিয়ে দিতে তাকে পরিচর্যা করছেন একজন জীববিজ্ঞানী৷
দুই কচ্ছপ
পিংক ফ্লেমিংগোর মতো এই হিকোটিয়া গোত্রের কচ্ছপ দুটিও চোরাকারবারির হাত থেকে উদ্ধার করা হয়৷