1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বাংলাদেশসহ ৩৩ দেশের অর্থ দাবি

৯ এপ্রিল ২০১৯

পরিবেশ তহবিলে অর্থ সরবরাহের জন্য বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ৩৩টি উন্নয়নশীল দেশ৷ এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, কলম্বিয়া, মিশর, কেনিয়া, লাইবেরিয়া ও ইউক্রেন৷

https://p.dw.com/p/3GVGG
Bangladesch Überschwemmungen
ছবি: bdnews24.com

সোমবার ৩৩টি দেশের মন্ত্রীরা একটি যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন৷

বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে ‘ক্লাইমেট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড’ (সিআইএফ) এর প্রধান মাফাল্ডা দুয়ার্তে জানান যে, ২০০৮ সালে গঠিত ৮.৩ বিলিয়ন ডলারের এ তহবিলটি পরিবেশ রক্ষায় সবচেয়ে বড় বহুদেশীয় তহবিল৷ দশ বছর পর এ তহবিলে এখন ১ বিলিয়নেরও কম অর্থ বাকি রয়েছে৷

মূলত সবুজ প্রযুক্তি ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কৌশলগত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এ অর্থ প্রদান করা হয়৷ ৩৩টি দেশের বিবৃতিতে, এ পর্যন্ত নেয়া প্রকল্পগুলোর বিস্তারিত তুলে ধরা হয়৷ সেখানে এ পর্যন্ত ৭২টি দেশে সিআইএফ-এর অর্থে নেয়া ৩০০টি প্রকল্পের অগ্রগতি ও বাস্তবায়নের স্বরূপ তুলে ধরা হয়৷ বলা হয়, ২৬.৫ গিগাওয়াট নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন, ৮৫ লাখ মানুষকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আনা, ৪ কোটি ৫০ লাখ লোককে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সহযোগিতা করা এবং ৩ কোটি ৬০ লাখ হেক্টর বনকে টেকসই ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা হয়েছে৷ ‘‘আমরা মনে করি যে, এই সফলতার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে এবং জলবায়ু মোকাবিলায় সিআইএফ-এর এই প্রমাণিত মডেলটি ধরে রাখতে হবে,'' ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-এর বসন্ত বৈঠকের আগে এমন বিবৃতি দিলেন দেশগুলোর মন্ত্রীরা৷

তবে   জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সিআইএফ-ই একমাত্র তহবিল নয়, যারা এ বছর নতুন অর্থের যোগান নিশ্চিতে কাজ করছে৷ মাল্টি বিলিয়ন ডলারের ‘গ্রিন ' (জিসিএফ)-ও চেষ্টা করছে অর্থের জন্য৷ তারা প্রাথমিকভাবে ১০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল গড়ার চেষ্টা করে৷ কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিশ্রুত ৩ বিলিয়ন ডলারের দুই তৃতীয়াংশই দিতে অস্বীকৃতি জানান৷ গত সপ্তাহে জিসিএফ ২৭ সম্ভাব্য দাতার সঙ্গে বৈঠক করেছে৷ নরওয়ে ও জার্মানি আশ্বাস দিয়েছে যে, তারা তাদের পক্ষের অর্থের যোগান আরো বাড়াবে৷

জেডএ/জেডএইচ (রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য