‘বই খুলে দেয় মনের জানালা' | পাঠক ভাবনা | DW | 24.01.2013
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘বই খুলে দেয় মনের জানালা'

জার্মানদের বই পড়ার মানসিকতা সম্পর্কে ডয়চে ভেলে থেকে জেনে খুব ভালো লেগেছে, মুগ্ধ করেছে৷ একথা লিখেছেন পুরান তাহিরপুর, রাজশাহী থেকে শ্রোতাবন্ধু সাইফুল ইসলাম থান্দার৷

২১শে ফেব্রুয়ারির বইমেলার নেপথ্য নিয়ে ফরিদা, আরিফ ও ঝন্টু চৌধুরীদের কাজের জায়গাটি কতটা সুখের – তা নিয়ে আলোচনা খুব ভালো লাগলো৷ লিখেছেন দক্ষিণ দিনাজপুর থেকে শ্রোতাবন্ধু দেবাশিষ গোপ৷

গত ২১শে জানুয়ারি আমাদের প্রিয় ডি-এক্সার কুলনার কপিলমুনির ডা.বিকাশ রঞ্জন ঘোষের মাতৃদেবী পরলোক গমন করেছেন৷ বিকাশ রঞ্জন ঘোষের মাতৃবিয়োগে আমরাও সমব্যাথিত৷ আমরা তাঁর মায়ের আত্মার শান্তি কামনা করি৷ লিখেছেন বিধান চন্দ্র টিকাদার, জলিরপাড়, গোপালগঞ্জ৷

- বিকাশ রঞ্জন ঘোষ আমাদের বহু পুরনো বন্ধু৷ তাঁর মায়ের অসুস্থতার কারণে গত কিছুদিন থেকে আমাদের সাথে আর আগের মতো নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে পারছেন না বলে মাঝে মাঝে দুঃখ প্রকাশও করতেন তিনি৷ শ্রোতাবন্ধু বিকাশ রঞ্জন ও তাঁর পরিবারের সকলকে জানাচ্ছি আমাদের আন্তরিক সমবেদনা৷ আমরাও তাঁর মায়ের আত্মার শান্তি কামনা করি৷ তিনি স্বর্গবাসী হোন৷

মানবাধিকার কমিশন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অ্যামিনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সদর দপ্তর ও এর কর্মকাণ্ড সম্পর্কে কিছু আলোকপাত করার অনুরোধ করছি ডয়চে ভেলেকে৷ ডা. এস এম এ হান্নান, সম্পাদক পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাব, হরিপুর, চাটমোহর, পাবনা৷

আজ পাঠক ভাবনায় শ্রী সুভাষ চক্রবর্ত্তীর চিঠিটি ভালো লাগলো৷ তবে এখন সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে গৃহকর্তারা যথেষ্ট সংযমী ও মানসিকভাবে শুদ্ধ হয়েছেন৷ একান্তভাবে গৃহকর্মীর অভাবের জন্য গৃহকর্তারা যথেষ্ট সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে থাকেন৷ কিন্তু গৃহকর্মীরা একান্ত অশিক্ষিত ও অভাবী হওয়ার দরুণ তাঁরা এই মর্যাদাকে উপেক্ষা করে কটূবাক্য প্রয়োগ করেন৷

এখন আমার প্রশ্ন হলো, সমাজ ব্যবস্থায় এই গৃহকর্মীদের সুষ্ঠুভাবে কাজ সম্পাদন করার কোনো শিক্ষা ব্যবস্থা কেন নেই৷ এই গৃহকর্মীদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থার কী প্রয়োজন নেই?

মো. রাসেল শিকদারের উত্তরটি পড়ে খুব ব্যথিত হলাম৷ কারণ, তিনি ওনাকে ভারতীয় হিন্দু শ্রোতা হিসাবে উল্লেখ করেছেন৷ শ্রোতা হিসাবে আমরা উভয়ই বাঙালি৷ এখানে ধর্মের প্রশ্ন থাকবে কেন? যত দূর জানি ধর্ম আমদের শুদ্ধিকরণ ও চলার পথ আরও মসৃণ করার জন্য সৃষ্ট৷ যাই হোক, আপনাদের কুশল কামনায়, সুহৃৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, জৌগ্রাম, বর্ধমান৷

জীবনধারণের রসদ জোগারের জন্য বইয়ের সাথে ঢাকার গৃহিনী ফরিদাকে নিয়ে প্রতিবেদিনটি হৃদয় দিয়ে অনুভূত করলাম৷ আমাদের চোখের আড়ালে হয়ত ফরিদার মতো বহু স্ত্রী, স্বামী-সন্তানদের মুখে হাসি ফোটাতে এভাবে কাজ করছেন৷ তাঁদের হিসাব কেই বা রাখে? ফরিদার মতো এই সব সংসার নিবেদিত প্রাণের উপস্থিতি বইমেলায় থাকুক বা না থাকুক, অক্লান্ত পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে অন্তত পরিবারের মুখে হাসি তো এনে দিতে পারবে! আর এতেই তো এঁদের জীবনের সার্থকতা৷

দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের বুনিয়াদ এবং ইউরোপীয় ঐক্যের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের লক্ষ্যে তত্কালীন ফরাসি প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ‘এলিসে' প্রাসাদে স্বাক্ষরিত ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্যে মৈত্রী চুক্তির ৫০ বছর – ঐতিহাসিক এই প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোকপাত খুব ভালো লাগলো৷

যদিও প্রতিবেদনটি আরও বিস্তারিতভাবে পরিবেশন করলে ভালো হত৷ যাই হোক, প্রাসঙ্গিকভাবে জার্মানি-ফ্রান্স মৈত্রী ও সহযোগিতা নিয়ে তুলে ধরা আগেকার লেখা আরও দুটি প্রতিবেদন পড়ে নিলাম৷ সব মিলিয়ে বলতে গেলে একটি পূর্ণাঙ্গ পরিবেশনাই পেয়ে গেলাম৷ মোটামুটিভাবে জেনে নিলাম ঐতিহাসিক এলিসে চুক্তির মূল বিষয়গুলো সম্পর্কে৷ সুভাষ চক্রবর্তী পাঠিয়েছেন এই ই-মেল দুটো৷

- ধন্যবাদ সবাইকে, আশাকরছি এভাবেই সবসময় সাথে থাকবেন৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

নির্বাচিত প্রতিবেদন