1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পাক -আফগান যৌথ ঘোষণা

চঞ্চল ভট্টাচার্য্য১২ আগস্ট ২০০৭

জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক ভাল্টার স্টাইনমায়ার কাবুলে পাক-আফগান উপজাতি গোষ্ঠিগুলোর নেতাদের সম্মেলনকে স্বাগত জানিয়েছেন৷তালিবান এবং আলকায়দার ক্রমাগত হুমকি প্রতিহত করতে দুই দেশের উপজাতি দলের নেতারা ছাড়াও অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন৷তবে সম্মেলনের প্রধান আকর

https://p.dw.com/p/DPjb
ছবি: AP

��ষণ হয়ে ওঠেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশারফ৷

বৃহস্পতিবার সম্মেলন শুরুর দিন মুশারফ নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে আসেন নি৷ কিন্তু পরে প্রধানত মার্কিণ চাপে তিনি সিদ্ধান্ত নেন সম্মেলনের সমাপ্তি অধিবেশনে তিনি যোগ দেবেন৷ জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টাইনমায়ার জানান আঞ্চলিক ভাবে মীমাংসাসুত্র বার করার এই উদ্যোগটি সবদিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ৷ বার্লিনে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে দুই দেশের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে স্থিতাবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য ৭০০ প্রতিনিধির যৌথ শান্তি সম্মেলনে আশা করা যায় দুই দেশ একসাথে সমস্যাগুলো মোকাবিলা করবে৷স্টাইনমায়ার জানান একটি সম্মেলনেই সব সমস্যার সমাধান হবে না ঠিকই, কিন্তু এই উদ্যোগটি সঠিক দিকেই এগোচ্ছে৷সম্মেলনে আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফের একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার আশাব্যন্জক৷

তালিবানদের ইন্ধনে দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় হিংসা বন্ধের জন্য চার দিনের উপজাতি নেতাদের সম্মেলনে সকলের মধ্যে সহযোগিতার আহ্বান করা হয়েছে৷তবে সম্মেলনে পাকিস্তানের ওয়াজিরিস্তানের উপজাতি নেতারা আসেন নি৷ তাদের মতে এই ধরণের সম্মেলনে তালিবানদের প্রতিনিধির উপস্থিতি বান্ছনীয়৷ তা না হলে সম্মেলনের আসল উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়ে যায়৷

আফগান প্রেসিডেন্ট বলেছেন দুই দেশের মধ্যে ভালো সম্পর্কের বিষয়ে তিনি আশাবাদি৷ পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট মুশারফ বলেছেন, তালিবানী কাজকর্মের জন্য পাক আফগান সীমান্তে উন্নয়ন থেমে আছে৷ উভয় রাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের বিরূদ্ধে লড়াই করার জন্য এক যৌথ ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছে৷