তালেবানের আফগানিস্তান ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে
৩১ আগস্টের মধ্যে নিজেদের সৈন্য, অন্যান্য নাগরিক এবং তালেবানের কবল থেকে বাঁচতে মরিয়া আফগানদের সরিয়ে নেবে যুক্তরাষ্ট্র৷ এরই মধ্যে ভার্জিনিয়ার চ্যান্টিলিয়ায় পৌঁছেছেন বেশ কিছু আফগান৷ দেখুন ছবিঘরে...
বিমানবন্দরে
আফগানিস্তান থেকে বিমানে ডালেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসেছেন আফগানেরা৷এখান থেকে বাসে চড়ে নিবন্ধন কেন্দ্রে যাবেন তারা৷
শিশুর শরণার্থীজীবন
আফগানদের নিয়ে ডালেস আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে ডালেস এক্সপো সেন্টারে এসে পৌঁছেছে বাস৷সেখানেই চলছে শরণার্থীদের প্রাথমিক নিবন্ধন৷ বাস থেকে নেমে এই শিশুটিও যাবে সেখানে, শুরু হবে তার শরণার্থী জীবন৷
পতাকা দিয়ে শুরু
ডালেস এক্সপো সেন্টারে নিবন্ধনের কাজ শেষে আফগান আত্মীয়দের জন্য অপেক্ষা করছে একটি পরিবার৷মা-বাবার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পতাকা দেখছে এক শিশু৷
নারী ফুটবলার
ছবির এই নারীরা তখনো নিবন্ধনের অপেক্ষায়৷ তাদের একজন ঘর, দেশ সব ছাড়লেও ফুটবল ছাড়েননি৷ সেন্ট্রাল এশিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের ক্রেডেনশিয়্যালটা সগর্বে গলায় ঝুলিয়ে রেখেছেন ঠিক, সঙ্গে ফুটবলটা আনতেও ভোলেননি৷
অপেক্ষা
সন্তানকে নিয়ে বাসে অপেক্ষা করছেন এক আফগান মা৷ বাস থেকে নেমে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধন করার পর যুক্তরাষ্ট্রে নতুন জীবন শুরু হবে তাদের৷
স্বস্তি
মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে কাবুল বিমানবন্দরে যাওয়া, সেখানে দীর্ঘ অপেক্ষা, অবশেষে আকাশপথে দীর্ঘ যাত্রার অবসান- বাস থেকে নামার সময় তাই আনন্দে ‘থাম্বস আপ’ করলেন একজন৷
অনিশয়তা
এই শিশুও নিজের দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে৷ বাস থেকে নামার আগে জানালা দিয়ে নতুন দেশ দেখছে সে৷ চোখে তার রাজ্যের ক্লান্তি আর অনিশ্চয়তা৷
কারপার্কে নামাজ
আফগান শরণার্থীদের একটু আগে এয়ারপোর্ট থেকে নিয়ে এসেছেন তিনি৷ স্বদেশীরা এখন শরণার্থী হিসেবে নাম নিবন্ধনের কাজে ব্যস্ত৷ এই সুযোগে কারপার্কেই নামাজ পড়ে নিচ্ছেন বাস চালক৷
সহযোগিতা
ডালেস এক্সপো সেন্টারে বাস থেকে নামছেন এক আফগান নারী৷ তার সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন এক মার্কিন নিরাপত্তা কর্মকর্তা৷