1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ডয়চে ভেলের মহাপরিচালক লিমবুর্গ

২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮

ডয়চে ভেলের মহাপরিচালক পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন পেটার লিমবুর্গ৷ ফলে আরো ছয় বছর জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচারকেন্দ্রের প্রধানের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি৷

https://p.dw.com/p/35es7
পেটার লিমবুর্গছবি: DW/M. Magunia

গত কয়েক বছরে প্রতিষ্ঠানটিতে ইতিবাচক বিভিন্ন পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন এই পেশাদার সাংবাদিক৷

ডয়চে ভেলের ‘ব্রডকাস্টিং বোর্ড’ শুক্রবার সর্বসম্মতিক্রমে পেটার লিমবুর্গকে আবারও মহাপরিচালক নির্বাচিত করেছে৷ ভোটাভুটির প্রথম পর্বেই সবাই তাঁর পক্ষে ভোট দিয়েছেন৷ ২০১৩ সালের পহেলা অক্টোবর মহাপরিচালকের পদে অসীন হন লিমবুর্গ৷ শুক্রবারের ঘোষণার মাধ্যমে আরো ছয় বছর এই পদে তাঁর অবস্থান নিশ্চিত হলো৷

ব্রডকাস্টিং বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং জার্মান ক্যাথলিক বিশপস কনফারেন্সের কমিশনার কার্ল জ্যুস্টেন ডয়চে ভেলের মহাপরিচালকের গত কয়েক বছরের সাফল্যের প্রশংসা করেছেন৷ তিনি বলেন, ‘‘মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনের প্রথম মেয়াদে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার মাঝে ডয়চে ভেলের ভবিষ্যৎ নিরাপদ করতে প্রয়োজনীয় অবধারিত পরিবর্তন এবং দ্রুত প্রয়োজনীয় উদ্ভাবনগুলো সাধন করেছেন পেটার লিমবুর্গ৷ জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচার কেন্দ্রটি এখন আগের যে-কোনো সময়ের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে এবং সাংবাদিকতার তাৎপর্যের বিচারে অনেক দূর এগিয়ে গেছে৷’’

জবাবে পেটার লিমবুর্গ তাঁর প্রতি আস্থা রাখায় বোর্ডের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে আগামী বছরগুলোতে ডয়চে ভেলেকে আন্তর্জাতিকভাবে আরো সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন৷ পাশাপাশি নিজের প্রথম মেয়াদে ভালো এবং সফল সহায়তার জন্য ডয়চে ভেলের পরিচালকবৃন্দ এবং কর্মীদের ধন্যবাদ জানান তিনি৷

উল্লেখ্য, ডয়চে ভেলেতে যোগ দেয়ার আগে দীর্ঘদিন সাংবাদিক হিসেবে জার্মান গণমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন পেটার লিমবুর্গ৷ বন বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন নিয়ে উচ্চশিক্ষার পর ডিএফএ টেলিভিশন এজেন্সিতে সাংবাদিক হিসেবে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং লন্ডন ও ব্রাসেলসে কাজ শুরু করেন৷ এন২৪ টেলিভিশন চ্যানেলের সহপ্রতিষ্ঠাতা লিমবুর্গ ২০০৮ থেকে ২০১০ সাল অবধি চ্যানেলটির একমাত্র প্রধান সম্পাদক ছিলেন৷ সাট-আইন্স টেলিভিশন নেটওয়ার্কের প্রধান নিউজ অ্যাঙ্কর হিসেবেও দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি৷ ব্যক্তিজীবনে বিবাহিত এবং তিন সন্তানের জনক এই সাংবাদিকের ছোটবেলা কেটেছে রোম, প্যারিস, এথেন্স এবং ব্রাসেলসে৷

এআই/এসিবি