জীব-জন্তুর বসন্ত মানেই বাচ্চা-কাচ্চা
জার্মানির চিড়িয়াখানায় বেশিভাগ পর্যটকদের ভিড় হয় বসন্তকালে৷ কারণ জীব-জন্তুরা তখন সন্তানের জন্ম দেয়৷ আর এই শিশু প্রাণীরা সাধারণত হয় বুদ্ধিমান ও আবেগপ্রবণ৷
সত্যিকারের বানর প্রেমী
লাইপসিশ: চিড়িয়াখানায় বানর মা কুমিলিকে দেখে বোঝা যায় যে, মাতৃত্বের আনন্দ তার চোখে-মুখে ফুটে উঠেছে৷ তবে ছোট্ট মেয়ে দিয়ারাকে দেখে মনে হচ্ছে যে, পৃথিবীর আলো দেখে সে এখনো তেমন খুশি হতে পারেনি৷ দিয়ারা যেন খানিকটা ভীত৷
এত উঁচু অবস্থায় কেউ জন্মায় না
বার্লিন: জিরাফের মেয়ে বিনে, দুই মিটার উঁচু হওয়ার কারণে ৩০শে এপ্রিল ওর জন্মের সময় বেশ কষ্ট হয়েছে৷ তবুও বিনে জন্মের মাত্র ৪০ মিনিট পরেই হাঁটতে শুরু করে দেয়৷
এত ছোট্ট প্রাণী !
ফ্রাংকফুর্ট: জীবজন্তুদের মধ্যে এই প্রাণীটিকেই সবচেয়ে ছোট প্রাণী দলের মধ্যে ফেলা হয়৷ অর্থাৎ মাত্র ২০ সেন্টিমিটার৷ দক্ষিণ এশিয়া থেকে আসা এই প্রাণীরা খুবই লাজুক স্বভাবের হয়৷ ওদের পা এতটাই ছোট যে, কোথাও পালিয়ে যেতে চাইলেও ওরা যেতে পারে না৷
মিশ্র দম্পতির সন্তান
ডর্টমুন্ড: কী খুসি, মেয়ে হয়েছে, মেয়ে! ও কিন্তু সত্যিকার অর্থেই মিশ্র দম্পতির বাচ্চা৷ বাবা আমারি এসেছে জার্মানির ইয়ারফুর্ট শহরের চিড়িয়াখানা থেকে আর মা সাকিনা দক্ষিণ আফ্রিকার স্বাধীনতা ভোগ করা মেয়ে৷
চিড়িয়াখানায় বিশেষ শো
কোলন: এ বছর কার্নিভালের সময়, অর্থাৎ গোলাপি সোমবার কোলন চিড়িয়াখানায় দেড় কেজি ওজনের এই ভালুক ছানাটির জন্ম হয়৷ এটাও যেন ছিল কার্নিভালের উৎসবের মতোই আনন্দের৷ কারণ এর আগে কখনো এ চিড়িয়াখানায় এই বিশেষ দিনে কোনো প্রাণীর জন্ম হয়নি৷
তুমিই কি আমার ‘মা’?
মিউনিখ: লম্বা লেজওয়ালা ‘কাটা’ প্রজাতির মা বানর তার শিশুটিকে সাথে নিয়ে ‘হেলাব্রুন’-এর পশু পার্ক থেকে মিউনিখ শহরে এসেছে৷ এই প্রজাতি বানরের আসল বাড়ি কিন্তু মাদাগাস্কারে৷
বিদেশিদের সাথে যোগাযোগ
বার্লিন: পূর্ব আফ্রিকার এই জেব্রাদের অন্য পশুদের কাছাকাছি যেতে বা থাকতে কোনো ভয় নেই৷ যে কোনো জায়গাতেই ওরা নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে৷
খেলনা নয়, আসল ভাল্লুক
হামবুর্গ: হামবুর্গের হাগেনবেক চিড়িয়াখানার প্রধান আকর্ষণ এখন ইগোর আর ইভান৷ এরা দু’জনই জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি পৃথিবীর আলো দেখেছে৷