1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মানিতে ইসলাম নিয়ে সম্মেলন শুরু হয়েছে

২৮ নভেম্বর ২০১৮

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বার্লিনে বুধবার থেকে দুদিনব্যাপী ইসলাম বিষয়ক সম্মেলন শুরু হয়েছে৷ এ বছর বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি অন্যদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷

https://p.dw.com/p/3939a
Deutsche Islam Konferenz 2016
ছবি: picture-alliance/dpa/B. von Jutrczenka

২০০৬ সালে প্রথমবারের মতো ‘জার্মান ইসলাম কনফারেন্স' বা ডিআইকে আয়োজন করা হয়েছিল৷ সবশেষ সম্মেলনটি দেড় বছর আগে অনুষ্ঠিত হয়৷

জার্মানিতে বসবাসরত মুসলমানদের সমাজে ‘ইন্টিগ্রেট' বা একীভূত করাই ডিআইকে-র লক্ষ্য৷ বর্তমানে জার্মানিতে প্রায় ৪৫ লক্ষ মুসলমান বাস করছেন৷

জার্মানির উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কুস কেয়ার্বার সম্প্রতি ‘বিল্ড' পত্রিকাকে বলেন, ‘‘জার্মানির মসজিদগুলো যেন আর বিদেশি অর্থের উপর নির্ভরশীল না হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে৷'' সেক্ষেত্রে মসজিদগুলোকে জার্মান আইনের কয়েকটি মৌলিক শর্ত মেনে চলতে হবে বলে মনে করেন তিনি৷

জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্স্ট সেহোফারও মনে করেন, ইসলামি সভা আয়োজনও অর্থায়নের বিষয়টি জার্মানির ভেতর থেকেই হওয়া উচিত৷ তবে তাদের জার্মানির আইন মেনে চলতে হবে বলে মনে করেন তিনি৷ ‘ফ্রাংকফুর্টার আলগেমাইনে সাইটুং' পত্রিকায় লেখা এক নিবন্ধে এসব অভিমত প্রকাশ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সেহোফার৷

তবে মসজিদে অর্থায়নের জন্য জার্মানিতে ‘চার্চ ট্যাক্স' বা গির্জার জন্য নির্ধারিত কর থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে গঠিত তহবিল ব্যবহার করা হবে কিনা তা স্পষ্ট নয়৷

ডিআইকে-তে সাধারণত ইসলামি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নিলেওএবার অন্যদেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সেহোফার৷ যেমন, সেরান আতেস ও আহমাদ মনসুর৷

এর মধ্যে আতেস বার্লিনে ইবনে রুশদ-গ্যোয়েটে মসজিদ নামে একটি উদারপন্থি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছেন৷ আর মনসুর ধর্মীয় সহিংসতা নিয়ে নিয়মিত তাঁর মত প্রকাশ করে থাকেন৷

আতেস ও মনসুর দুজনই উদারপন্থি ঘরানার লোক হিসেবে পরিচিত৷

ক্রিস্টোফ স্ট্রাক/জেডএইচ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য