জার্মান নির্বাচন নিয়ে ফেসবুক লাইভে পাঠকদের আগ্রহ | পাঠক ভাবনা | DW | 20.09.2017
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

মতামত

জার্মান নির্বাচন নিয়ে ফেসবুক লাইভে পাঠকদের আগ্রহ

জার্মান নির্বাচন নিয়ে জার্মানির সব সংবাদমাধ্যমেই চলছে নানা আয়োজন৷ ডয়চে ভেলেও ব্যতিক্রম নয়৷ বাংলা বিভাগের পাঠকদেরও জার্মানির নির্বাচন সম্পর্কে জানার আগ্রহ কম নয়,  যা তারা গতকালের ‘ফেসবুক লাইভে' দেখিয়েছেন৷

জার্মানির নির্বাচন নিয়ে গতকাল ডয়চে ভেলের বিশেষ আয়োজন ‘ফেসবুক লাইভে' যোগ দিয়েছিলেন অনেক ফেসবুক বন্ধু৷ নির্বাচন নিয়ে তাঁদের নানা ধরণের প্রশ্ন ছিল সঞ্জীব বর্মনের কাছে৷ যেমন পাঠক রহিন চৌধুরী নির্বাচনের সর্বশেষ ফলাফল ঘোষণার সময় জানতে চেয়েছেন৷ আবুল কালামের আগ্রহ জার্মানির রাজনৈতিক দলের সংখ্যা সম্পর্কে৷ তাঁর প্রশ্ন, জার্মানিতে এশিয়ান এবং আফ্রিকান কিংবা সংখ্যালঘু ভোটার আছে কিনা৷ জার্মানিতে মোট ভোটার সংখ্যাই বা কত কিংবা তার মধ্যে কতজন নারী বা পুরুষ– এরকম বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছেন তিনি৷ <iframe src="https://www.facebook.com/plugins/video.php?href=https%3A%2F%2Fwww.facebook.com%2Fdwbengali%2Fvideos%2F10154853574310978%2F&show_text=0&width=560" width="560" height="315" style="border:none;overflow:hidden" scrolling="no" frameborder="0" allowTransparency="true" allowFullScreen="true"></iframe>

ফেসবুক লাইভে জার্মান নির্বাচনে বিভিন্ন দলের সম্ভবনা সম্পর্কে জানার আগ্রহ দেখিয়েছেন পাঠক মো.সেলিম৷

ফেসবুক বন্ধু মজিবুর রহমান, মঈন উদ্দিন, আনিস আরিফ, জাকির হোসেন, রিন্টু, বিপুল, রোকনুজ্জানসহ অনেকেই  গতকালের  বিশেষ ‘ফেসবুক লাইভ', আয়োজনের জন্য সঞ্জীব বর্মনসহ সকলকে ধন্যবাদ দিয়েছেন৷ 

প্রবাসীরাদের ভোট দেওয়ার অধিকার আছে কিনা এবং  রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে কী ভুমিকা জার্মানির– ফেসবুক লাইভে যোগ দিয়েই প্রশ্ন দুটো করছেন পাঠক শাহআলম বেপারি৷

যদিও সময় স্বল্পতার কারণে সবার প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব হয়নি৷ সেজন্য পাঠকদের  কেউ কেউ আবার দুঃখ প্রকাশও করেছেন৷ তবে আনন্দের কথা, যে, ২২ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আগামী পরশু আবারো থাকছে ফেসবুক লাইভ৷ অর্থাৎ, আবারো প্রশ্ন করার সুযোগ রয়েছে জার্মান নির্বাচন সম্পর্কে আগ্রহী পাঠকদের৷ আপনাদের  সেসব প্রশ্নের অপেক্ষায়ই রইলো ডয়চে ভেলে৷ 

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী

নির্বাচিত প্রতিবেদন