কলকাতা প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু
মুজিবুর রহমানের শতবর্ষ উপলক্ষে কলকাতা প্রেসক্লাবে চালু হলো বঙ্গবন্ধু সংবাদকেন্দ্র। অনুষ্ঠানে ছিলেন বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
মুক্তিযুদ্ধ ও প্রেসক্লাব
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। কলকাতা প্রেসক্লাব সরাসরি বাংলাদেশকে সমর্থন জানিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের বহু সাংবাদিক যুদ্ধের সংবাদ পৃথিবীর কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন।
বাংলাদেশের উপহার
কলকাতা প্রেসক্লাবের সেই ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে এবং শেখ মুজিবের শতবর্ষ উপলক্ষে কলকাতাকে অসাধারণ উপহার দিল বাংলাদেশ সরকার। কলকাতা প্রেসক্লাবে তৈরি হলো একটি সংবাদকেন্দ্র। বঙ্গবন্ধুর নামে তৈরি হয়েছে সেই কেন্দ্র।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসেছিলেন বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড: হাসান মাহমুদ। সংবাদকেন্দ্রের উদ্বোধন করে তিনি বক্তৃতা দেন।
বর্ষীয়ান সংবাদিককে সংবর্ধনা
পাঁচ বর্ষীয়ান সাংবাদিককে এদিন সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তাদের হাতে স্মারক তুলে দেন হাসান মাহমুদ।
সংবাদকেন্দ্রের ছবি
এভাবেই সাজানো হয়েছে সংবাদকেন্দ্রটি। বহু রিপোর্টার, বিশেষত ফ্রিল্যান্স রিপোর্টাররা প্রেসক্লাবে বসেই তাদের সংবাদ লেখেন। প্রেসক্লাব থেকেই তাদের সংবাদ অফিসে পাঠান। মূলত তাদেরই কাজে লাগবে এই সংবাদকেন্দ্র।
বহুদিনের দাবি
কলকাতা প্রেসক্লাবের সদস্যদের বহুদিনের দাবি ছিল এমন একটি সংবাদকেন্দ্রের। বাংলাদেশের সহযোগিতায় অবশেষে সেই স্বপ্ন পূর্ণ হলো।