করোনা-কালীন বিমান
বিমান, না কি মহাকাশে যাওয়ার প্রস্তুতি? যাত্রী থেকে বিমান সেবিকা-- পোশাক দেখলে মনে হবে নভশ্চর। সামাজিক দূরত্বের নতুন সময়ে ভারতে পাল্টে গিয়েছে বিমানবন্দরের দৃশ্য।
বসতে মানা
বিমানবন্দরের বসার জায়গায় এ ভাবেই স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। সব আসনে বসা যাবে না। একটা ছেড়ে ছেড়ে বসতে হবে। মেঝেতেও এ ভাবেই মার্কিং করা। সর্বত্র লেখা আছে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা।
বিশ্রামে কর্মীরা
সারা দিন ধরে বিমানবন্দর স্যানিটাইজ করার চেষ্টা করছেন কর্মীরা। তারই ফাঁকে একটু জিরিয়ে নেওয়া। সকলেরই পরনে পিপিই কিট।
চৌকো চৌকো খোপ
লাউঞ্জ থেকে বিমান পর্যন্ত যাওয়ার বাসেও চৌকো চৌকো খোপ। যাত্রীদের সামাজিক দূরত্ব মেনে ওই খোপেই দাঁড়াতে হবে।
মাঝে বসলে পিপিই
বিমানে উঠে জানলার আসন বা আইলের আসনে বসলে শুধুমাত্র মাস্ক এবং ফেস শিল্ড পরলেই চলবে। কিন্তু মাঝের সিটে বসলে পরতে হবে পিপিই। ফেস শিল্ড, মাস্ক, স্যানিটাইজার এবং পিপিই দিচ্ছে বিমান সংস্থাই।
স্কাইফাই দৃশ্য
বিমানের ভিতরে এ ভাবেই ফেস শিল্ড আর মাস্ক পরে বসতে হচ্ছে সকলকে। সঙ্গের ব্যাগও আগে থেকে স্যানিটাইজ করে দেওয়া হচ্ছে।
স্যানিটাইজেশন প্রক্রিয়া
যাত্রী ওঠার সময় এ ভাবেই ধোঁয়ার মতো জীবাণুনাশক ব্যবহার করে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে বিমান। প্রায় আধঘণ্টা ধরে এই প্রক্রিয়া চলে।
নভশ্চর বিমান সেবক
বিমান সেবক এবং সেবিকারাও পিপিএ পরে কাজ করছেন। শারীরিক সংযোগ হয়, এমন কোনও কাজ তাঁরা করছেন না। এমনকী, বিমানে খাবার দেওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ব্যাগ নিয়ে লাইনে
লাগেজ বেল্ট থেকে জিনিস নিয়ে এ ভাবেই দাঁড়াতে হচ্ছে লাইনে। সামাজিক দূরত্ব মেনে একজন একজন করে বাইরে যেতে পারছেন।
এবং পরীক্ষা
বিমানবন্দর থেকে বেরনোর আগে এ ভাবেই মেপে নেওয়া হচ্ছে শরীরের উত্তাপ। থার্মাল স্ক্যানে তাপমাত্রা বেশি এলে যাত্রীদের পাঠানো হচ্ছে অন্যান্য পরীক্ষায়।