করোনার বিরুদ্ধে খুব সফল যারা

ব্রুনেই, মোনাকো, সেন্ট লুসিয়া, অ্যান্টিগা অ্যান্ড বার্বুডা, তাইওয়ান, কমেরোস, বার্বাডোস, পাপুয়া নিউগিনি এবং মরিশাস যে বিশ্বের অনেক শহরের চেয়েও ছোট তা তো সবাই জানেন৷ ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্রুনেই আর মোনাকোতে মারা গেছেন তিন জন করে, সেন্ট লুসিয়া অ্যান্ড বার্বুডা আর তাইওয়ানে পাঁচ জন করে, তাইওয়ান, কমোরোস ও বার্বাডোসে সাত জন করে এবং পাপুয়া নিউগিনিতে নয়জন এবং মরিশাসে ১০ জন করে৷

ছোট কিছু দেশে এখনো করোনায় সংক্রমিতের সংখ্যা এক হাজারও হয়নি৷ ব্রুনেইতে ১৫২, অ্যান্টিগা অ্যান্ড বার্বুডায় ১৫৩, সেন্ট লুসিয়ায় ৩০৩, বার্বাডোসে ৩২৭, তাঞ্জানিয়ায় ৫০৯, মরিশাসে ৫২৭, কমোরোসে ৬৯৩, মোনাকোয় ৭৫৬, পাপুয়া নিউগিনিতে ৭৬১ এবং তাইওয়ানে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৭৭০ জন৷

এক লাখ বা তার বেশি মানুষ করোনায় সংক্রমিত হয়েছে এমন দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম মৃত্যুহার ইথিওপিয়া (১.৭১), জাপান (২.২৭), ভেনেজুয়েলা (৩.৪৫), পাকিস্তান (৪.৫০), বাংলাদেশ (৪.৫৪), মিয়ানমার (৪.৬২), নেপাল (৬.৪০), সংযুক্ত আরব আমিরাত (৬.৬৭), রিপাবলিক অব কঙ্গো (৭.০৬), মিশর (৭.২৮) এবং ইন্দোনেশিয়ায় (৭.৫৭)৷

করোনায় আফ্রিকায় সংক্রমিত ২৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮৯৭ ও মৃত ৬০ হাজার ২৫৪ জন৷ ইউরোপে সংক্রমিত দুই কোটি ১৯ লাখ ১৪ হাজার ৭০২, মৃত পাঁচ লাখ ছয় হাজার ৫৫৯ জন; উত্তর অ্যামেরিকায় সংক্রমিত দুই কোটি ১৫ লাখ ২৫ হাজার ৫৫২, মৃত চার লাখ ৭৪ হাজার ৩৭২ জন; এশিয়ায় সংক্রমিত দুই কোটি ২৪ হাজার ৮২১, মৃত তিন লাখ ২৬ হাজার ৪১৭ জন এবং দক্ষিণ অ্যামেরিকায় সংক্রমিত এক কোটি ২৬ লাখ ২৮ হাজার ৪২২, মৃত তিন লাখ ৫১ হাজার ৮৯৯ জন৷

অস্ট্রেলিয়া, ফ্রেঞ্চ পোলিনেশিয়া, নিউজিল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি, ফিজি, নিউ ক্যালেডোনিয়া, সলোমন আইল্যান্ড, মার্শাল আইল্যান্ড, ওয়ালিস অ্যান্ড ফুটুনা, সামোয়া এবং ভানুতুয়া নিয়ে গঠিত ওশেনিয়া অঞ্চলে ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত করোনায় সংক্রমিত মোট ৪৭ হাজার ৬৪৮ জন, করোনায় মৃত্যু হয়েছে মোট এক হাজার ৫০ জনের৷