1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

কন্যা সন্তানের নাম ‘লাইক’

১৯ মে ২০১১

লাইক মানে পছন্দ করা৷ ইংরেজি এই শব্দটির ব্যবহার বহুকালের৷ সাম্প্রতিক সময়ে লাইক এর ব্যবহার আরো বাড়িয়ে দিয়েছে ফেসবুক৷ সেখানে কিছু পছন্দ হলে, ভালো লাগলে বা কাউকে অনুসরণ করতে চাইলে, লাইক বোতামটি চেপে দিলেই হয়৷

https://p.dw.com/p/11JPY
Screenshot Facebook Like button

সেই লাইক এবার এক নবজাতকের নাম৷ ইসরায়েলের এক দম্পতি তাদের কন্যা সন্তানের নাম রেখেছেন লাইক৷ লাইক এর বাবা লিওর এডলার এবং মা ভেরডিট গণমাধ্যমকে জানান, আমরা কন্যার জন্য এমন একটা নাম খুঁজছিলাম যেটি হবে, আধুনিক এবং অনন্য৷

ফেসবুকে কোন বন্ধুর স্ট্যাটাস, ছবি বা পোস্ট পছন্দ হলে যেকেউ লাইক করতে পারে৷ সেই লাইক শব্দটিকেই কন্যার জন্য বাছাই করেন লিওর এডলার৷ তিনি বলেন, ইসরায়েলে লাইক নামে আর কেউ নেই৷ সুতরাং এই নামটি অনন্য৷ তাছাড়া বর্তমানে লাইক শব্দটি লাভ বা ভালোবাসা শব্দটির সমতুল্য৷

এডলারের কথায়, এটা হচ্ছে কন্যাকে ‘ভালোবাসা' নামে ডাকার আমার নিজস্ব ধরন৷

ইতিমধ্যে নাকি ফেসবুকে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এডলার কন্যার নাম৷ তিনি যখন এই সামাজিক যোগাযোগ সাইটে নিজের সন্তানের জন্মের খবর জানিয়েছিলেন, তা লাইক করেছিল ৪০ জন৷ এডলারের ফেসবুক বন্ধু সংখ্যা যেখানে সাকুল্যে শ'খানেক, সেখানে ৪০টি লাইক পাওয়া কম কথা নয়৷

ইসরায়েলে এই নাম সত্যিকার অর্থেই ব্যতিক্রমী৷ কেননা, সেদেশের হেরেট্স সংবাদপত্রের তথ্য অনুযায়ী, মেয়েদের নাম হিসেবে নোওয়া, মায়া এবং টামার সবচেয়ে জনপ্রিয়৷ তাই, লাইক নামটি পুরোপুরিই অনন্য৷

প্রতিবেদন: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য