কঙ্গোর আগ্নেয়গিরি ঘরছাড়া করেছে লাখো মানুষকে
আগ্নেয়গিরির নাম মাউন্ট নীরাগঙ্গো। একবার অগ্নুৎপাত হয়েছে। আবার অগ্নুৎপাত হতে পারে। মানুষ পালাচ্ছেন শহর ছেড়ে।
ভয়াবহ অগ্নুৎপাত
দিন সাতেক আগেই জেগে উঠেছিল মাউন্ট নীরাগঙ্গো। ভয়ংকর রূপ নিয়েছিল। সমানে লাভাস্রোত বেরিয়ে এসেছিল।
ডিআর কঙ্গোর আগ্নেয়গিরি
ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গোর এই আগ্নেয়গিরি ১১ হাজার ৫০০ ফুট উঁচুতে।
আগ্নুৎপাতের কবলে গোমা শহর
আগ্নেয়গিরির সব চেয়ে কাছের শহর গোমা, মাত্র ছয় মাইল দূরে। ছয় লাখ মানুষ মূল শহরে বাস করেন। আর বৃহত্তর গোমায় ২০ লাখ মানুষের বাস। আগ্নেয়গিরির লাভা ও ছাই তার অনেকটা অংশ ঢেকে দিয়েছে।
আগ্নেয়গিরির তাণ্ডব
অগ্নুৎপাতের ফলে মারা গেছেন ৩১ জন। নিখোঁজ ৪১ জন। বহু বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে।
আবার অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা
সামরিক গভর্নর জানিয়েছেন, যে কোনো সময়ে আবার অগ্নুৎপাত হতে পারে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আগাম সতর্কতা ছাড়াই ভয়াবহ অগ্নুৎপাত হতে পারে।
মানুষ পালাচ্ছেন
গোমার মানুষ তাই বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছেন। আপাতত গন্তব্য ত্রাণশিবির।
প্রচুর মানুষ ত্রাণশিবিরে
জাতিসংঘের পিসকিপিং মিশনের প্রধান ওমর আবুদ জানিয়েছেন, একদিনেই এক লাখের বেশি মানুষ গোমা ছেড়েছেন। গোমা থেকে বেরনোর রাস্তায় এখনো প্রচুর মানুষ ভিড় করেছেন।