1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

কক্সবাজারে পাটজাত দ্রব্য দিয়ে আশ্রয়কেন্দ্র

৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২

আইসিডিডিআরবি'র এনভাইরনমেন্টাল ইন্টারভেনশন ইউনিট (ইআইইউ) কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য প্রথমবারের মত পাটজাত দ্রব্য বা জুটিন দিয়ে পরিবেশবান্ধব আশ্রয়কেন্দ্র বানিয়েছে৷

https://p.dw.com/p/46b2d
Bangladesch Bezirk Manaiganj Ghoir Jutemarkt
মানিকগঞ্জের ঘিওরের কালিগঙ্গা নদীর তীরের এই হাটে পাট আসে নৌকায় করে৷ ছবিটি ২০১৯ সালে তোলা৷ ছবি: bdnews24/M.M. Rahman

কারিতাস, বাংলাদেশ এবং বিশিষ্ট পাট গবেষক ও বিজ্ঞানী ড. মুরাবক আহমেদ খানের যৌথ উদ্যোগে কক্সবাজারে ফোর্সিবলি ডিসপ্লেসড মিয়ানমার ন্যাশনালস বা এফডিএমএন শরণার্থী শিবিরে এই আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে ৷

জুটিন হলো পাটজাত দ্রব্য যা নির্মাণসামগ্রীর বিকল্প হিসেবে বাড়ি-ঘর তৈরিতে ব্যবহার হতে পারে৷ পাট এবং গাছের আঠা দিয়ে তৈরি জুটিন আবিষ্কার করেছেন ড. খান৷ এই দ্রব্যটি দীর্ঘস্থায়ী, পরিবেশবান্ধব, তাপ এবং লবণাক্ত পানি রোধে সহায়ক৷

কক্সবাজারের রিফিউজি, রিলিফ অ্যান্ড রিপ্যাট্রিয়েশন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. শাহ রেজওয়ান হায়াত-সহ স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং আইসিডিডিআরবি'র ইআইইউ-এর প্রধান ড. মো. মাহবুবুর রহমান ফেব্রুয়ারির ২ তারিখে পাইলট প্রকল্পটি পরিদর্শন করেন৷

এছাড়া কারিতাস বাংলাদেশের প্রতিনিধি এবং আইওএম, ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধিরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন৷

পাটের বাইসাইকেল

প্রকল্প পরিদর্শনের সময় আরআরআরসি গৃহ নির্মাণসামগ্রী হিসেবে জুটিনকে অসাধারণ বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করেন৷

তিনি বলেন, ‘‘কেবল আশ্রয়কেন্দ্রই নয়, সরকারের বিভিন্ন নির্মাণ প্রকল্পে এটিকে কাজে লাগানো উচিত৷''

সেই সাথে ভাষানচরে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের ক্ষেত্রে জুটিনকে কাজে লাগানোর পরামর্শ তার৷

এপিবি/আরআর (আইসিডিডিআরবি)

মানিকগঞ্জের ঘিওরের কালিগঙ্গা নদীর তীরের পাটের হাট নিয়ে ২০১৯ সালের এই ছবিঘর- 

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য