বিজ্ঞাপন
পড়তে জার্মানির রাইনল্যান্ডে ফিরে আসার পর তিনি ডয়চে ভেলের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নেন৷ এরপর থেকে যান এই দেশে৷ ‘বাড়ি’ অনুভবে তাঁর মধ্যে একটা অটোমেটিক সুইচ আছে৷ এই দুই দেশের মধ্যে যেখানে তিনি পা রাখেন, ওই মুহুর্তে সেটাই তাঁর বাড়ি বলে মনে হয়৷ একদিকে তাঁর জন্মভূমি জার্মানি, অন্যদিকে তানজানিয়া, যেখানে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তাঁর পিতৃ ও মাতৃকূলের পূর্বসুরীরা বাস করেছেন৷ দুই সংস্কৃতির এ রকম একটি অন্তর্নিহিত বোঝাপড়ায় তিনি বিশ্বকে দেখার এক অন্য দৃষ্টিকোণ পেয়েছেন৷ তিনি বর্তমানে ‘ডয়চে ভেলে নিউজ’-এর সামাজিক মাধ্যম বিষয়ক টিমে কাজ করছেন৷ সোয়াহিলি বিভাগের রেডিওতেও তিনি কাজ করেন৷