‘ইউরোপে আফ্রিকান অভিবাসী’ | পাঠক ভাবনা | DW | 20.05.2013
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘ইউরোপে আফ্রিকান অভিবাসী’

সংস্কৃতি বিনোদন শীর্ষক পরিবেশনায় আফ্রিকার মানুষের স্বদেশ ছাড়ার কারণ নিয়ে প্রতিবেদনটি পড়ে সমস্যাটি সম্পর্কে একটি ধারণা পেয়ে গেলাম৷

ইউরোপে অভিবাসন নিয়ে এর আগেও বেশ কিছু প্রতিবেদন পেয়েছি৷

অধিক হারে অভিবাসনের ফলে ইউরোপের সংস্কৃতি, জাতীয় পরিচয় ও অর্থনীতির উপর কতখানি প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে? অভিবাসনের সাথে যেমন দেখা যাচ্ছে বেকারত্ব, অপরাধমূলক ঘটনা, সামাজিক অবক্ষয়ের বৃদ্ধি, সেই সাথে অভিবাসন বিরোধী রাজনৈতিক দলের সাফল্য৷ ইউরোপের অনেক দেশে যে আর্থিক সংকট চলছে সেই সব দেশগুলিই বা অভিবাসনজনিত সমস্যাকে কি চোখে দেখছে আর কিভাবে তার মোকাবিলা করছে? ইউরোপে অভিবাসনের বৃদ্ধির কারণে কিন্তু এই সব প্রশ্নও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠব৷ তবে অভিবাসন একটি সমস্যা হয়েই থাকবে যতদিন না অভিবাসী প্রেরণকারী দেশ ও অভিবাসী গ্রহণকারী দেশগুলির মধ্যে অর্থনৈতিক বৈষম্য বজায় থাকবে৷

ইউরোপের দেশগুলিতে আফ্রিকানদের পাড়ি দেওয়া নিয়ে প্রতিবেদনের সাথে গ্রিসে অবৈধ অভিবাসীদের চরম দুর্দশা শীর্ষক ছবিঘর থেকে ইউরোপের দেশগুলিতে এই ক্রমবর্ধমান সমস্যা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে গেলাম৷ ইউরোপের দেশে বৈধ এবং অবৈধ অভিবাসনকে কিভাবে ব্যাখ্যা করা হয়ে থাকে? সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি থেকে পাঠিয়েছেন এই ই-মেলটি৷

ডয়চে ভেলে থেকে দেওয়া তথ্য আমাকে অনেক কিছু জানতে সহায়তা করছে৷ এ জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ৷ সুমন কুমার মোড়ল, খুলনা থেকে লিখেছেন৷

একটু সময় পেলেই ভালো লাগার ওয়েবসাইটটি খুলে বসছি৷ কৌতূহলী মন নিয়ে পড়ে নেই বাছাই করা কিছু লেখা, যা কিছু ভালো লাগে তাই দেখি, পড়ি৷ বিজ্ঞান পরিবেশ পেজে ‘ফিউচার নাউ' নামে যে একটি লিঙ্ক আছে সেখানে ক্লিক করতেই তিন লাইনের একটি সংক্ষিপ্ত লেখার নীচে ২০১১ সালের কিছু কিছু প্রতিবেদন দেখতে পেলাম৷ যেহেতু এইগুলো আগে আমার পড়া ছিল না, তাই পড়ার আগ্রহ হলো৷ ‘ফিউচার নাউ' পেজটি কী বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে? না কী আপ ডেট করা হচ্ছে না? বুঝতে পারছি না৷ সদ্য লেখা ‘ইস্পাতের বদলে কাঠ ব্যবহার করে গাড়ি তৈরির প্রচেষ্টা' পড়ে বেশ একটা নতুনত্বের স্বাদ পেলাম৷ তবে এর ব্যবহারিক প্রয়োগ কতখানি সফল হবে, তা নিয়ে যে সংশয় থেকেই যাচ্ছে৷ প্রণাম নেবেন, দীনেশ কুমার, গুল মোহর পার্ক, নতুন দিল্লি থেকে৷

- ধন্যবাদ দু'জনকেই৷ অন্য বন্ধুরাও লিখবেন, কেমন?

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

নির্বাচিত প্রতিবেদন