আমফানের ধ্বংসলীলা
পশ্চিমবঙ্গের উপকূল তছনছ করে দিলো আমফান। কলকাতাও বিপর্যস্ত। তছনছ সুন্দরবন। ধ্বংসলীলার প্রাথমিক সাক্ষী এই ছবিগুলি।
ভেঙে পড়লো অসংখ্য গাছ
আমফানের ফলে হাজার হাজার গাছ ভেঙে পড়েছে। উপকূল এলাকায় তো বটেই। কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা সর্বত্র গাছ পড়ে আটকে গিয়েছে রাস্তা। কোথাও গাছ পড়েছে গাড়িতে, কোথাও বাড়িতে, কোথাও রাস্তায় বিদ্যুতের তার নিয়ে।
মিশে গেলো দোকান
সুন্দরবনের কাছের ছবি। রাস্তার ধারের দোকানগুলো ঝড়ে শুয়ে পড়েছে। ১৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে গিয়েছে এখানে।
বাঁচেনি বাড়ি
শুধু দোকান কেন, নামখানার এই বাড়িগুলিকেও বাসের অযোগ্য করে দিয়েছে আমফান। এই ছবি যখন তোলা হয় তখনও পূর্ণ শক্তিতে আমফান আঘাত করেনি।
ভেঙে গেলো জেটি
কচুবেড়িয়ার জেটি। আমফানের তাণ্ডবে ভেঙে গিয়েছে। গঙ্গাসাগর যাওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিলো এই জেটি। এখান থেকেই বার্জ যেতো সাগর দ্বীপে।
ঝড়ের সঙ্গে বৃষ্টি
ঝড় তো ছিলই। তার সঙ্গে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্লাবিত হয়েছে অনেক এলাকা।
উত্তাল সমুদ্র
চেন্নাইয়ের ছবি। আমফান তখনও স্থলভাগে প্রবেশ করেনি। তাতেই এ ভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছিল সমুদ্র।
আসার আগে
তখনও আমফান আসেনি। শুরু হয়েছে ঝোড়ো হাওয়া। মেদিনীপুরে এই সাইকেল চালক দ্রুত নিরাপদ জায়গায় যাচ্ছেন।
তাণ্ডব ওড়িশাতেও
আমফানের ফলে ওড়িশাতেও প্রবল ঝড় ও বৃষ্টি হয়েছে। গাছ পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাড়ি। চাঁদবালির ছবি তারই সাক্ষ্য দিচ্ছে।
নিরাপদ আশ্রয়ে
আশ্রয়স্থলের ছবি। মানুষেরা নিরাপদ আশ্রয়ে। তাঁদের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে তাঁরা জানেন না, বৃহস্পতিবার সকালে গিয়ে নিজেদের বাড়ি অক্ষত অবস্থায় পাবেন কি না।