1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ফ্রান্সে সন্ত্রাসী হামলা

১৪ জুন ২০১৬

অরল্যান্ডোর নাইটক্লাবে হত্যাকাণ্ডের পর প্যারিসের উপকণ্ঠে একই পরিবারের দুই সদস্যকে হত্যা করছে এক আততায়ী৷ দু'টি ক্ষেত্রেই আততায়ী জঙ্গি গোষ্ঠী আইএস-এর প্রতি আনুগত্য দেখিয়েছে৷

https://p.dw.com/p/1J6Dp
প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলা
ছবি: Reuters/Reuters TV

তথাকথিত ইসলামিক স্টেট-এর প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে একের পর এক সন্ত্রাসী হামলা ঘটে চলেছে৷ প্রথমে অরল্যান্ডো, তারপর প্যারিসের উপকণ্ঠে হামলা ঘটলো৷ দু'টি ক্ষেত্রেই একজন করে আততায়ী, দু'জনেই আইসিস-এর দোহাই দিয়ে হিংসার আশ্রয় নিয়েছে৷

প্যারিসের উপকণ্ঠে মানিয়ঁভিল শহরে লারোসি আবালা নামের ২৫ বছরের এক আততায়ী প্রথমে এক পুলিশ কমান্ডারকে তাঁর বাড়ির সামনে বেশ কয়েকবার ছুরি চালিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে৷ তারপর বাড়ির ভেতর ঢুকে তাঁর সঙ্গিনী ও তাঁদের ৩ বছরের ছেলেকে জিম্মি করে৷ সঙ্গিনীও পুলিশ বিভাগেই চাকরি করতেন৷ তাঁকেও পরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়৷ ছেলেটি বেঁচে যায়৷ পুলিশ আততায়ীর সঙ্গে একটা বোঝাপড়ার চেষ্টা করেও সফল হয়নি৷ শেষ পর্যন্ত পুলিশের গুলিতে তার মৃত্যু হয়৷

ফ্রান্সের সরকার এই ঘটনাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে দেখছে৷ প্রেসিডেন্ট ফ্রঁসোয়া ওলঁদ এই ‘কাপুরোষিত' হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন৷ তিনি বলেন, ইউরোপীয় ফুটবল প্রতিযোগিতা চলাকালীন সন্ত্রাসী হুমকির মুখে রয়েছে৷

এই সন্ত্রাসী হামলার বিশ্লেষণের প্রক্রিয়া চলছে৷ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমেও এ নিয়ে আলোচনা চলছে৷

অরল্যান্ডো ও প্যারিস হামলার পর প্রশ্ন উঠছে, আইসিস কি সত্যি এ সব হামলার সঙ্গে জড়িত? অরল্যোন্ডো হামলার আততায়ীকে আইএস নিজস্ব ‘সৈন্য' হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে৷ তারা সরাসরি এমন ‘স্বতঃপ্রণোদিত হামলা' চালানোর উৎসাহ দিয়ে থাকে৷

এসবি/ডিজি (এএফপি, রয়টার্স, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য