বিশ্বের বাসযোগ্য শহরের তালিকা প্রকাশ করলো দ্য ইকনমিস্ট। সেরা বাসযোগ্য শহর ভিয়েনা, শেষ দশে ঢাকা ও করাচি।
ভিয়েনা এক নম্বরে
২০১৮ ও ২০১৯ সালে ভিয়েনা সেরা বাসযোগ্য শহরের তালিকায় এক নম্বরে ছিল। ২০২২-এ তারা আবার এক নম্বর শহর। দ্য ইকনমিস্ট পত্রিকা বিশ্বের শহরগুলির বাসযোগ্যতা নিয়ে যে তালিকা তৈরি করেছে, তার প্রথম দশে ইউরোপের একাধিক শহর আছে। কিন্তু সবাইকে পিছনে ফেলে দিয়েছে সুন্দর শহর ভিয়েনা। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভালো পরিকাঠামো, স্বাস্থ্য পরিষেবা, সংস্কৃতি ও বিনোদনের অঢেল সুযোগ এবং স্থিতিশীলতার কারণেই ভিয়েনা এক নম্বরে।
শেষ ১০-এ ঢাকা
মোট ১৭২টি শহরের সমীক্ষা করা হয়েছিল। ঢাকা আছে ১৬৬ নম্বরে। তবে দ্য ইকনমিস্ট জানিয়েছে, গতবছরের তুলনায় ঢাকা তিনধাপ উপরে উঠেছে। তারা গতবারের তুলনায় এগিয়েছে। অর্থাৎ, বাসযোগ্যতার নিরিখে ঢাকা এখনো বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ শহরগুলির মধ্যে হলেও, এক বছরে তারা উন্নতি করেছে।
কেন ঢাকা শেষ দশে
দ্য ইকনমিস্ট জানিয়েছে, পরিকাঠামোয় সবচেয়ে কম পয়েন্ট পেয়েছে ঢাকা। মাত্র ২৬ দশমিক আট। তালিকায় একেবারে শেষে থাকা দামেস্কও পরিকাঠামো-ক্ষেত্রে পেয়েছে ৩২ দশমিক এক পয়েন্ট। স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রেও ২৯ দশমিক দুই পয়েন্ট পেয়েছে ঢাকা, যা খুবই কম। সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৪০ দশমিক পাঁচ ও শিক্ষায় ৪১ দশমিক সাত পয়েন্ট পেয়েছে ঢাকা। স্থিতিশীলতায় তারা ৫৫ পয়েন্ট পেয়েছে।
কীসের ভিত্তিতে এই তালিকা
দ্য ইকনমিস্ট জানিয়েছে, স্থিতিশীলতা, ভালো পরিকাঠামো, স্বাস্থ্যপরিষেবার মান, সংস্কৃতি ও পরিবেশ দেখা হয়েছে। দেখা হয়েছে, অপরাধ, সন্ত্রাস, সামাজিক অস্থিরতার বিষয়টিও। পরিকাঠামোর মধ্যে রাস্তা, যানবাহন, আন্তর্জাতিক যোগাযোগ, জল, বিদ্যুৎ, টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার হাল দেখা হয়েছে। এছাড়া শিক্ষাপরিস্থিতিও দেখা হয়েছে।
দুই নম্বরে কোপেনহেগেন
ডেনমার্কের এই শহর শিক্ষা ও পরিকাঠামোতে পুরো একশ পয়েন্ট পেয়েছে। স্বাস্থ্য পরিষেবায় তারা পেয়েছে ৯৫ দশমিক আট, আর ভিয়েনা পেয়েছে পুরো একশ পয়েন্ট। এই জায়গাতেই ভিয়েনা টেক্কা দিয়েছে কোপেনহেগেনকে।
ক্যানাডার তিন শহর প্রথম দশে
ক্যানাডার ক্যালগারি তিন নম্বরে, ভ্যাঙ্কুভার পাঁচে এবং টোরোন্টো আট নম্বর বাসযোগ্য শহর। তিনটি শহরই শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে একশ পয়েন্ট পেয়েছে। উপরের ছবিটি ভ্যাঙ্কুভারের।
জুরিখ তিন নম্বরে
সুইজারল্যান্ডের জুরিখ আছে তিন নম্বরে। সুন্দর এই শহর শুধুমাত্র স্বাস্থ্য পরিষেবায় একশ পয়েন্ট পেয়েছে। বাকি ক্ষেত্রগুলিতেও তাদের পয়েন্ট যথেষ্ট ভালো।
এশিয়া থেকে শুধু টোকিও
বিশ্বের প্রথম দশটি বাসযোগ্য শহরের মধ্যে এশিয়া থেকে আছে কেবল টোকিও। তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে একশ পয়েন্ট পেয়েছে। পিছিয়ে আছে সংস্কৃতি ও পরিবেশের নিরিখে।
মেলবোর্ন দশ নম্বরে
অস্ট্রেলিয়ার একটি শহরই প্রথম দশে আছে। মেলবোর্ন। তাদের স্থান দশ নম্বরে। তারা পরিকাঠামো ও শিক্ষায় একশ পয়েন্ট পেলেও পিছিয়ে আছে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে।
আগের থেকে এগিয়েছে লন্ডন
যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর লন্ডন আছে ৩৩ তম স্থানে। তবে আগের বছরের তুলনায় তারা ২৭ ধাপ এগিয়েছে।
এগিয়েছে প্যারিসও
ফ্রান্সের রাজধানী শহর এগিয়েছে ২৩ ধাপ। তারা এখন ১৯ নম্বরে।
শেষ ১০-এ করাচি
ঢাকার মতো পাকিস্তানের করাচিও শেষ ১০-এর তালিকায় আছে। স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও পরিবেশে এই শহর খুব কম পয়েন্ট পেয়েছে।
শেষ ১০-এ তেহরানও
ইরানের তেহরানও শেষ দশের তালিকায় আছে। পরিকাঠামো এবং পরিবেশ ও সংস্কৃতিতে তারা কম পয়েন্ট পেয়েছে।
তালিকার শেষে দামেস্ক
সিরিয়ার দামেস্ক তালিকার একেবারে শেষে আছে। সবকটি ক্ষেত্রেই তাদের অবস্থা শোচনীয়।
ভিয়েনা এক নম্বরে
২০১৮ ও ২০১৯ সালে ভিয়েনা সেরা বাসযোগ্য শহরের তালিকায় এক নম্বরে ছিল। ২০২২-এ তারা আবার এক নম্বর শহর। দ্য ইকনমিস্ট পত্রিকা বিশ্বের শহরগুলির বাসযোগ্যতা নিয়ে যে তালিকা তৈরি করেছে, তার প্রথম দশে ইউরোপের একাধিক শহর আছে। কিন্তু সবাইকে পিছনে ফেলে দিয়েছে সুন্দর শহর ভিয়েনা। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভালো পরিকাঠামো, স্বাস্থ্য পরিষেবা, সংস্কৃতি ও বিনোদনের অঢেল সুযোগ এবং স্থিতিশীলতার কারণেই ভিয়েনা এক নম্বরে।
শেষ ১০-এ ঢাকা
মোট ১৭২টি শহরের সমীক্ষা করা হয়েছিল। ঢাকা আছে ১৬৬ নম্বরে। তবে দ্য ইকনমিস্ট জানিয়েছে, গতবছরের তুলনায় ঢাকা তিনধাপ উপরে উঠেছে। তারা গতবারের তুলনায় এগিয়েছে। অর্থাৎ, বাসযোগ্যতার নিরিখে ঢাকা এখনো বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ শহরগুলির মধ্যে হলেও, এক বছরে তারা উন্নতি করেছে।
কেন ঢাকা শেষ দশে
দ্য ইকনমিস্ট জানিয়েছে, পরিকাঠামোয় সবচেয়ে কম পয়েন্ট পেয়েছে ঢাকা। মাত্র ২৬ দশমিক আট। তালিকায় একেবারে শেষে থাকা দামেস্কও পরিকাঠামো-ক্ষেত্রে পেয়েছে ৩২ দশমিক এক পয়েন্ট। স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রেও ২৯ দশমিক দুই পয়েন্ট পেয়েছে ঢাকা, যা খুবই কম। সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৪০ দশমিক পাঁচ ও শিক্ষায় ৪১ দশমিক সাত পয়েন্ট পেয়েছে ঢাকা। স্থিতিশীলতায় তারা ৫৫ পয়েন্ট পেয়েছে।
কীসের ভিত্তিতে এই তালিকা
দ্য ইকনমিস্ট জানিয়েছে, স্থিতিশীলতা, ভালো পরিকাঠামো, স্বাস্থ্যপরিষেবার মান, সংস্কৃতি ও পরিবেশ দেখা হয়েছে। দেখা হয়েছে, অপরাধ, সন্ত্রাস, সামাজিক অস্থিরতার বিষয়টিও। পরিকাঠামোর মধ্যে রাস্তা, যানবাহন, আন্তর্জাতিক যোগাযোগ, জল, বিদ্যুৎ, টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার হাল দেখা হয়েছে। এছাড়া শিক্ষাপরিস্থিতিও দেখা হয়েছে।
দুই নম্বরে কোপেনহেগেন
ডেনমার্কের এই শহর শিক্ষা ও পরিকাঠামোতে পুরো একশ পয়েন্ট পেয়েছে। স্বাস্থ্য পরিষেবায় তারা পেয়েছে ৯৫ দশমিক আট, আর ভিয়েনা পেয়েছে পুরো একশ পয়েন্ট। এই জায়গাতেই ভিয়েনা টেক্কা দিয়েছে কোপেনহেগেনকে।
ক্যানাডার তিন শহর প্রথম দশে
ক্যানাডার ক্যালগারি তিন নম্বরে, ভ্যাঙ্কুভার পাঁচে এবং টোরোন্টো আট নম্বর বাসযোগ্য শহর। তিনটি শহরই শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে একশ পয়েন্ট পেয়েছে। উপরের ছবিটি ভ্যাঙ্কুভারের।
জুরিখ তিন নম্বরে
সুইজারল্যান্ডের জুরিখ আছে তিন নম্বরে। সুন্দর এই শহর শুধুমাত্র স্বাস্থ্য পরিষেবায় একশ পয়েন্ট পেয়েছে। বাকি ক্ষেত্রগুলিতেও তাদের পয়েন্ট যথেষ্ট ভালো।
এশিয়া থেকে শুধু টোকিও
বিশ্বের প্রথম দশটি বাসযোগ্য শহরের মধ্যে এশিয়া থেকে আছে কেবল টোকিও। তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে একশ পয়েন্ট পেয়েছে। পিছিয়ে আছে সংস্কৃতি ও পরিবেশের নিরিখে।
মেলবোর্ন দশ নম্বরে
অস্ট্রেলিয়ার একটি শহরই প্রথম দশে আছে। মেলবোর্ন। তাদের স্থান দশ নম্বরে। তারা পরিকাঠামো ও শিক্ষায় একশ পয়েন্ট পেলেও পিছিয়ে আছে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে।
আগের থেকে এগিয়েছে লন্ডন
যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর লন্ডন আছে ৩৩ তম স্থানে। তবে আগের বছরের তুলনায় তারা ২৭ ধাপ এগিয়েছে।
এগিয়েছে প্যারিসও
ফ্রান্সের রাজধানী শহর এগিয়েছে ২৩ ধাপ। তারা এখন ১৯ নম্বরে।
শেষ ১০-এ করাচি
ঢাকার মতো পাকিস্তানের করাচিও শেষ ১০-এর তালিকায় আছে। স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও পরিবেশে এই শহর খুব কম পয়েন্ট পেয়েছে।
শেষ ১০-এ তেহরানও
ইরানের তেহরানও শেষ দশের তালিকায় আছে। পরিকাঠামো এবং পরিবেশ ও সংস্কৃতিতে তারা কম পয়েন্ট পেয়েছে।
তালিকার শেষে দামেস্ক
সিরিয়ার দামেস্ক তালিকার একেবারে শেষে আছে। সবকটি ক্ষেত্রেই তাদের অবস্থা শোচনীয়।