আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷
সাকিবকে নিয়ে ডয়চে ভেলের বিশেষ আয়োজন৷
দেখুন, পড়ুন এবং জানান আপনার মতামত৷
বাংলাদেশের ক্রিকেটে সম্প্রতি মাঠের খেলাকে ছাপিয়ে গেছে বাইরের কিছু ঘটনা৷ ঘটনাগুলোকে আলোচনায় তুলে এনেছেন দেশের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান৷
ক্রিকেটার বনাম বিসিবি৷ লড়াইটা হয়ে উঠেছে এমনই৷ তাতে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক শফিকুল হক হীরার স্পষ্ট পক্ষপাত ক্রিকেটারদের দিকে৷ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পেশাদারিত্বকেই বরং কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন তিনি৷
একটা জিনিস ভেবে মেলাতে পারি না- আফগানিস্তানের সঙ্গে যখন টেস্ট হারলো বাংলাদেশ, তখন আমরা অত সহজে কিভাবে ব্যাপারটা হজম করলাম! সেই অর্থে তো হাহাকার তৈরিই হয়নি আমাদের মধ্যে৷
সহসা কেউ সাহস করেন না এমনটা বলতে, যেমনটা বলেছেন সাকিব আল হাসান৷ যেমনটা মাশরাফি বিন মর্তুজাও৷ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের বিপক্ষে ঠিক বিপ্লব হয়তো নয়৷ তবে দুজন সাহসী উচ্চারণের বিস্ফোরণে ঠিকই কাঁপিয়ে দিয়েছেন হর্তাকর্তাদের৷
দুর্বল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুটো টেস্টেই হুড়মুড়িয়ে ধেয়ে এলো পরাজয়ের বৃষ্টি, যার তীব্রতায় বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট সামর্থ্য আবার প্রশ্নবিদ্ধ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় অন্যায় কাজের প্রতিবাদ না করলে, অপরাধীরা প্রশ্রয় পায়। সাকিব, সৌরভ সকলেই এটা মনে রাখলে ভালো।
সামাজিক দূরত্ব নেই অনলাইনভিত্তিক সমাজমাধ্যমে৷ অন্তর্জালে কাছে আসছে মানুষ৷ কথা বলছে, তর্ক করছে৷ চলছে কুতর্ক আর কটূক্তিও৷ কখনো প্রতিবাদ হচ্ছে৷ কখনো হচ্ছে না৷ কিন্তু কেন?
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ করলে অবশ্যই লাভ হয়৷ এমনটাই মনে করেন আমরাই বাংলাদেশের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আরিফ আর হোসেন৷
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলা যে ক্রিকেটাররা পরবর্তীতে জাতীয় দলের তারকা হয়েছেন তাদের একটি তালিকা তৈরি করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল, আইসিসি৷ ২০১৭ সালে এই তালিকা প্রকাশ করে তারা৷
আকরাম খান৷ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক এবং জাতীয় দলের সাবেক ক্যাপ্টেন৷ তিনি একই সঙ্গে ক্রিকেট পরিচালনা বোর্ডেরও চেয়ারম্যান৷
শাস্তি বহাল থাকলে আগামী এক বছর সাকিবকে পাবে না বাংলাদেশ দল৷ তাঁর বিকল্প না থাকায় ভারত সফরকে ঘিরেও জমেছে দুশ্চিন্তার কালো মেঘ৷ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক প্রধান নির্বাচক ফারুক আহমেদ এর কারণও বলেছেন এ সাক্ষাৎকারে৷
ক্রিকেট নিয়ে আমাদের আবেগের জায়গা রয়েছে৷ সেই আবেগের সবচেয়ে বড় নায়কের নাম সাকিব আল হাসান৷
ছোটবেলায় দু-একবার ডায়েরি লেখার চেষ্টা করেছি, তবে নিয়মিত হয়ে উঠতে পারিনি৷ কিন্তু সাকিবের খবরটি শোনার পর থেকে আমার মনে ক্ষণে ক্ষণে যে পরিবর্তন এসেছে, তা লিখে রাখার ইচ্ছে হচ্ছে৷
সাকিব ‘শূন্যতায়’ ভুগছে বাংলাদেশের ক্রিকেট৷ সেই শূন্যতা এতোটাই বিশাল যে, গত ১২ দিন দেশে আলোচনা এবং সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে সাকিব আল হাসান৷ শুরুটা, ২১ অক্টোবর ক্রিকেটারদের আচমকা ১১ দফা দাবির আন্দোলনের মধ্য দিয়ে৷
২৯ অক্টোবর সকাল ১০টা৷ শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে কোনো খেলা নেই৷ অনুশীলন নেই৷ তবু ভীষণ ব্যস্ত ওই কংক্রিটের চৌহদ্দি৷ গুঞ্জন পেরিয়ে কোলাহলের বিস্ফোরণ৷
২০১৯ সালের অক্টোবের শেষ দিনগুলো ভুলতে পারবেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান৷ এ মাসে বাংলাদেশের ক্রিকেটাঙ্গনকে জ্বলন্ত উনুনে চাপিয়েছেন তিনি, নিজেও জ্বলেছেন কড়া আগুনে৷ নিষিদ্ধের আগে-পরের সাকিবকে দেখুন ছবিঘরে৷