আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷
বেশ কিছুদিন ধরে গণমাধ্যমে আসছে রাইশব্যুর্গার আন্দোলনের নাম৷ তারা করোনা সংক্রমণে নেয়া সরকারি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন, এমনকি সরকারের বৈধতাও চ্যালেঞ্জ করছেন৷ কিন্তু এই রাইশব্যুর্গার কারা? সরকার তাদের বিষয়ে কী করছে?
ঢাকায় পাঁচ বছর আগে ধর্মীয় উগ্রপন্থিদের হাতে নিহত ব্লগার অভিজিৎ রায়ের স্ত্রী বন্যা আহমেদ এবং ইমতিয়াজ সামস ‘থিংক’ নামের একটি নতুন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন৷ উগ্রবাদ, কুসংস্কারের বিপরীতে বিজ্ঞানভিত্তিক নানা তথ্য দিয়ে মানুষকে আলোকিত করতে চায় এই প্ল্যাটফর্ম৷
উগ্রবাদে জড়িতদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরাতে নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়ে থাকে বিভিন্ন দেশ৷ কোনো কোনো দেশ সে কাজে সাফল্য পেয়েছে, আবার কোথাও কাজ এখনো চলমান৷ চলুন দেখে নিই কয়েকটি দেশের উগ্রপন্থি পুনর্বাসন প্রক্রিয়া৷
ধর্ম, বর্ণ, স্বাধীনতা নানা নামে উগ্রবাদ ছড়ায় বিশ্বে৷ বিভিন্ন মতাদর্শের উপর ভর করে গড়ে ওঠে জঙ্গি সংগঠন কিংবা সশস্ত্র বাহিনীও, যা অনেক সময় রূপ নেয় সন্ত্রাসে৷
হামবুর্গে গেল বছরের সংঘাতের পর এই প্রশ্নটি বার বার সামনে আসছে৷ জি-টোয়েন্টি সম্মেলনের বিরোধিতাকারীরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে হামবুর্গে জড়ো হন৷ এদের মধ্যে উগ্র বামপন্থিরাই ছিলেন সহিংস৷