dw.com এর বেটা সংস্করণ ভিজিট করুন৷ আমাদের কাজ এখনো শেষ হয়নি! আপনার মতামত সাইটটিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারে৷
আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷
যশোরের ঝিকড়গাছি উপজেলার পানিসরা গ্রামের বাসিন্দা শের আলী সরদারের হাত ধরে বাংলাদেশে প্রথম বাণিজ্যিক ফুল চাষের সূচনা৷ ১৯৮২ সালে ৩০ শতক জমির উপর রজনীগন্ধা ফুলের চাষ করে নিজ গ্রামসহ সারা দেশে তার প্রচলন উৎসাহিত করেন৷
১৯৭১ সালে ছিলেন প্রথম ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটেলিয়নের একজন অফিসার৷ ৩০ মার্চ যশোর ক্যান্টনমেন্টে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন৷ এরপর গৌরিপুর, কামালপুরসহ সিলেটের বিভিন্ন অঞ্চলে দুঃসাহসী সব যুদ্ধে অংশ নেন৷ জীবন-মৃত্যুর মুহূর্তের নাটকীয়তায় হারিয়েছেন কয়েকশো সহযোদ্ধাকে, আহত হয়েছেন নিজেও৷ যুদ্ধকালীন সেইসব স্মৃতি তুলে ধরেছেন হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম ডয়চে ভেলের কাছে৷
পরিবেশবান্ধব কেঁচোসার উৎপাদন ও বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন যশোরের নাসরিন সুলতানা৷ ২০১৪ সাল থেকে কেঁচোসার বিক্রি করে নিজের পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য খরচ বহন করে চলেছেন৷ মানে উন্নত এই কেঁচোসারে যেমন কৃষকের জমির ফলন ভালো হয়, তেমনি দামেও বেশ সাশ্রয়ী৷
আবদুল ওয়াহিদ সরদার। বাড়ি যশোর শহরে। ২০১৮ সাল থেকে সারাদেশে গাছের পেরেক তুলছেন। সারাদেশে ২০ হাজার গাছও লাগিয়েছেন তিনি। পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু কৃষি পদক। শুনুন গাছপ্রেমী মানুষটির কথা৷
কলমের শিষ ও কাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব কলম তৈরি করেন যশোরের নাসিমা৷ এই কলম স্কুল, দোকানে বিক্রি করে চলছে তার সংসার৷
করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় এবং সরকার থেকে আর্থিক সাহায্য না পাওয়ায় যশোরের অনেক শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা বিভিন্ন ক্ষুদ্র ব্যবসা, দিনমজুরের কাজ করছেন৷ অনেকে টিউশনি করার চেষ্টা করছেন, কেউবা মাছ ধরে ব্যবসা করছেন, এমনকি চালাচ্ছেন রিকশাও৷
বাংলাদেশের যশোর জেলার গদখালি এলাকায় গ্রামের পর গ্রাম বাণিজ্যিকভাবে ফুলের চাষ হয়৷ বাংলাদেশের ফুলের চাহিদার বড় একটা অংশই আসে গদখালি থেকে৷ ছবিঘরে বিস্তারিত...
এক নজরে দেখে নিন আজকের নির্বাচিত খবরগুলো৷
যশোরের বেজিয়াতলা গ্রামে এক মুসলমান পরিবারের সহযোগিতায় নির্মাণ হয়েছে একটি মন্দির৷ গত তিন বছর ধরে সেখানে পূজা দিচ্ছেন ধর্মপ্রাণ সনাতন ধর্মাবলম্বীরা৷ কপোতাক্ষ নদের পাড়ে ধর্মীয় সম্প্রীতির এক নজির হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মন্দিরটি৷ ধর্ম যার যার, অনুষ্ঠান সবার – এ ভাবনা নিয়েই বাস করছে মুসলমান এবং হিন্দু সম্প্রদায়৷
একটি সেতু বদলে দিয়েছে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার বাঁওড় বেষ্টিত জনবহুল ঝাঁপা গ্রামের৷ মানুষের শত বছরের যাতায়াত কষ্ট এবং নিত্য দিনের সকল কাজকে করেছে সহজ৷ সরকারি সহযোগিতা ছাড়াই গ্রাম উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের কারিগরি এবং স্থানীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছে এই ভাসমান সেতু৷
যশোরের অভয়নগর উপজেলার ভূমি অফিস অন্য আর দশটা ভূমি অফিস থেকে ভিন্ন৷ এই অফিসকে জনবান্ধব করতে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে৷ খোলা আকাশের নীচে আছে একটি পাঠাগার৷ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বই পড়তে পারবেন সেখানে গিয়ে৷
বুলবুল সার্কাসের সাইদুর রহমান, তিনি বামন৷ অনেকে মনে করেন, তিনি সব ধরনের কাজ করতে অপারগ, এ কারণে কোথাও কাজ পাননি তিনি৷ শেষে বেছে নিয়েছেন সার্কাসের জীবন৷ মানুষের মুখে হাসি ফোটালেও নিজের জীবনে নেই আনন্দ৷
লতিফা শওকত রূপা৷ যশোরের বিভিন্ন গ্রামের দরিদ্র পরিবারের দুই হাজার নারীকে সাবলম্বী করে তুলেছেন তিনি৷ বিনামূল্যে এসব নারীদের সেলাইসহ নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন তিনি৷ ভবিষ্যতে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করার স্বপ্ন দেখেন তিনি৷
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মনিরুজ্জামান মনির৷ শিশু বয়সে চোখের আলো নিভে যায় তাঁর৷ তবে দৃষ্টিহীনতা বাধা হয়নি৷ অদম্য ইচ্ছাশক্তি, পরিবার ও সচেতন মানুষদের সহযোগিতায় তিনি এগিয়ে চলেছেন সামনের দিকে৷
কলকাতার অনেক বাসিন্দারই মোবাইল ফোনে বাপি চক্রবর্তীর নম্বর সেভ করা আছে, ‘বাপি – গ্রিন ট্যাক্সি’ নামে৷ কারণ ওটাই বাপির আসল পরিচয়৷ ট্যাক্সি নিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়ান বাপি, আর বলেন পরিবেশ রক্ষার কথা৷
সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)-র সংগ্রহে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কিছু দুর্লভ ছবি রয়েছে৷
বাড়ির ছাদে শখের বাগান করেছেন যশোরের এক গৃহবধূ৷ এর ফলে একদিকে পরিবারের সবাই পাচ্ছে ফরমালিন ও রাসায়নিকমুক্ত ফলমূল-শাকসবজি, অন্যদিকে প্রতি মাসে গাছের চারা, ফল, সবজি বিক্রি করে বাড়তি আয়ও করছেন তিনি৷
কোনো রকম ব্যাটারির সাহায্য ছাড়াই পরিবেশবান্ধব সৌরশক্তি এখন ব্যবহার হচ্ছে বহুমুখী কাজে৷ এই শক্তি ব্যবহার করে জমিতে সেট দেয়া হচ্ছে, চলছে শষ্য মাড়াই করার যন্ত্র৷ বাকিটা দেখে নিন৷
‘যশোর ইনফো ফাউন্ডেশন’-এর উদ্যোগে যশোরের বয়স্ক মানুষদের বিনামূল্যে শিক্ষা দেয়া হচ্ছে৷ শুধু তাই নয়, শিক্ষার্থীদের বই, খাতা সহ লেখাপড়ার সরঞ্জামও কিনে দেয় সংস্থাটি৷
১৯৭৮ সালে যশোর শহরের বেলতলায় দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের নিয়ে একটি সংস্থা গড়ে ওঠে, যার নাম ‘যশোর অন্ধ সংস্থা’৷ মো. মালেক এটি গড়ে তোলেন৷ সংস্থাটি এতিমদের জন্যও কাজ করে৷ ব্রেইল পদ্ধতিতে এখানে কোরআন শিক্ষা দেয়া হয়৷