dw.com এর বেটা সংস্করণ ভিজিট করুন৷ আমাদের কাজ এখনো শেষ হয়নি! আপনার মতামত সাইটটিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারে৷
আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷
ডয়চে ভেলের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ সংক্রান্ত টেলিভিশন অনুষ্ঠানের এই পর্বে রয়েছে প্রাণীর বিষ দিয়ে জীবন বাঁচাতে গবেষণা, ভারতের তামিলনাড়ুর ইরুলাদের সাপ ধরে জীবনধারন, ছবির মাধ্যমে ১২ বছর ধরে বার্লিনে পরিবর্তন ধরে রাখার উদ্যোগ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে রিপোর্ট৷
ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের ইরুলারা একসময় সাপের চামড়া বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন৷ পরে সাপ মারার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হওয়ায় তারা বিপদে পড়েছিলেন৷ কিন্তু সাপের বিষ প্রতিরোধক ওষুধসহ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ওষুধ তৈরিতে সাপের বিষ প্রয়োজন হওয়ায় এখন আবার তাদের কদর বেড়েছে৷
বিষাক্ত প্রাণীর কামড়ে বা ছোবলে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বা পঙ্গু হয়েছেন অনেকেই৷ কিন্তু এই প্রাণীর বিষগুলো আমাদের বাঁচাতেও পারে৷ বলা হয় প্রাণীর বিষ সোনার মতো দামি, যার অনেকটাই এখনও অনাবিষ্কৃত৷ তাই যুগ যুগ ধরে বিজ্ঞানীরা বিষে ডুবে খুঁজে চলেছেন সোনার হরিণ৷
পৃথিবীতে থাকা প্রায় দুই লাখ প্রজাতির বিষধর প্রাণীর অনেকেই আমাদের জীবন বাঁচায় এমন ওষুধের উপাদান দিয়েছে৷ তাই বিজ্ঞানীদের কাছে তারা মহামূল্যবান সম্পদ৷
সাপ ধরার দক্ষতার কারণে পরিচিত তামিলনাড়ুর ইরুলা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ৷ সাপ ধরা ও এর বিষ সংগ্রহে এখনো প্রান্তিক এই মানুষগুলোকে প্রয়োজন হয়৷
ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লি সংলগ্ন যমুনা নদী প্রতি বছরের মতো এবারও বিষাক্ত ফেনায় ঢেকে আছে৷ স্থানীয় মানুষ এই বিষাক্ত পানি নিয়ে চিন্তিত, উদ্বিগ্ন৷
আলেক্সেই নাভালনিকে বিষ খাইয়ে মারার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে ক্রেমলিন৷ নাভালনির নামই উচ্চারণ করেন না পুটিন৷ এমন অস্বীকার ও তাচ্ছিল্যের কৌশলের পরিণাম কী হতে পারে? ছবিঘরে বিস্তারিত...
রাজনীতির ইতিহাসে বিষ দিয়ে মারার চেষ্টা বহুবার হয়েছে – কখনো সফল, কখনো অসফল৷
এক নজরে দেখে নিন আজকের নির্বাচিত খবরগুলো৷
কীটনাশকের বিষ ঢুকেছে ডিমের মধ্যে৷ এরই মধ্যে বাজারে লাখ লাখ বিষাক্ত ডিম ঢুকেছে, বলছে জার্মান খাদ্য মন্ত্রণালয়৷ পরিস্থিতি সামাল দিতে জার্মানির বাজারে থাকা সব ডিম প্রত্যাহার করেছে সুপারমার্কেট চেইন আলডি৷
জার্মানিতে বৃষ্টির মৌসুম মানেই মাশরুমের মৌসুম৷ কিন্তু কিছু মাশরুমের মধ্যে এক ধরনের বিপজ্জনক পদার্থ রয়েছে৷ এই বিষের খপ্পরে পড়েছেন অনেকেই, যাদের মধ্যে আছেন অভিবাসীরা৷ কেননা তাদের কাছে এগুলোকে বড়ই নিরীহ মনে হয়েছিল৷
সাপ বলতে আমরা ভাবি, বিষ – যদিও বিষহীন ঢোঁড়া সাপও কম নেই৷ সাপ নিয়ে কিংবদন্তিরও শেষ নেই৷ কিন্তু সবচেয়ে বিষধর সাপ কোনটি? সবচেয়ে বড় সাপ? সবচেয়ে ছোট সাপ? ছবিঘরে থাকছে এমন আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর৷
রসায়নবিদদের দায়ী করে কোনো লাভ নেই, বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক পদার্থ প্রকৃতির নিজেরই সৃষ্টি৷ অনেক ফুল, বীজ এবং পাতায় রয়েছে ভয়াবহ বিষ, যেগুলো জীবননাশকারী মাদকও বটে৷
‘রক্তে বিষ মিশে আছে প্রিয়তমা’— কবিতার লাইন সত্যি হয়েছে৷ দিল্লি বা বেঙ্গালুরুর তুলনায় দূষণ অনেকটাই কম কলকাতায়৷ তবুও আজ বহুমাত্রিক দূষণের কবলে মিছিলনগরী৷
বিষাক্ত কাদা যেভাবে অ্যাটলান্টিকে গিয়ে পড়ছে, তা থেকেই রিও দোসে দুর্ঘটনার নাটকীয়তা বোঝা যায়৷ ব্রাজিলের ইতিহাসে সম্ভবত বৃহত্তম পরিবেশ বিপর্যয়, বলছেন বিশেষজ্ঞরা৷
পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী বলা হয় এদের৷ এসব প্রাণীর নিঃসৃত এক ফোঁটা রস হয়ত মানুষের প্রাণ নাশের কারণ হতে পারে৷