dw.com এর বেটা সংস্করণ ভিজিট করুন৷ আমাদের কাজ এখনো শেষ হয়নি! আপনার মতামত সাইটটিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারে৷
আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷
দুর্ভিক্ষে ভুগছে আফগান মুলুক৷ খাদ্যের উপর তালেবানদের মূল্য নিয়ন্ত্রণে চরম বিপাকে নাগরিকরা৷ তালেবানদের এড়িয়ে সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার ভাবনা খাদ্য প্রকল্পের স্বেচ্ছাসেবকদের৷
শীতে পরিবারের সবাই খাবে কী, চুলা জ্বলবে কিভাবে- এসব ভেবেই দিন কাটে কুবরার৷ নাজিব আলী, মাসুমা, ইয়াসিন মোসাউইদেরও একই দুশ্চিন্তা৷তারা সবাই যেন ক্ষুধার রাজ্যের বাসিন্দা৷বিস্তারিত ছবিঘরে...
বাইসাইকেলে চেপে শহর ঘুরে দেখা আর সময় হলে সেই বাহনকেই রান্নাঘর হিসেবে ব্যবহার৷ শুনতে অবাক লাগছে? ঠিক এমন কাজই করেন ডেনমার্কের শেফ মর্টন ক্র্যুয়া ভুল্ফ৷ যেখানেই যান, পাঁচ পদের রান্না করে খোলা আকাশের নিচে অতিথিদেরও তিনি ক্ষুধা ও তৃপ্তি মেটান৷
জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ বলছে, ২০২০ সালের শেষ নাগাদ যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেনে অপুষ্টিতে ভোগা শিশুর সংখ্যা ২৪ লাখ হয়ে যাবে৷ অচিরেই তাদের খাদ্য সহায়তা নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়েছে তারা৷
ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবারের বিশ্ব ক্ষুধা সূচক প্রকাশ করেছে৷ সেখানে ১১৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৮তম৷ কোন কোন দেশে বেশি ক্ষুধার্ত মানুষ বাস করছে দেখুন ছবিঘরে৷
জাতিসংঘের এক রিপোর্টে, ২০৩০সালের মধ্যে বিশ্বের চরম দারিদ্র্য ও ক্ষুধা থেকে বেরিয়ে আসার উপায় নেই৷ তবে ইতিবাচক কিছু উন্নয়নও হয়েছে৷ ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ এমন স্বপ্ন দেখেছিলো যেখানে দারিদ্র্য আর ক্ষুধার জ্বালা নেই৷
২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গড়তে চায় জাতিসংঘ৷ কিন্তু গত তিন বছর ধরে বিশ্বব্যাপী ক্ষুধাপীড়িত লোকের সংখ্যা বাড়ছে৷
ক্ষুধা, দারিদ্র্যসহ চরম মানবিক সংকটের মধ্য দিয়ে দিন পার করছেন ইয়েমেনের মানুষ৷ সবচেয়ে বেশি বিপদে আছে শিশুরা৷
ইয়েমেনে যুদ্ধ শুরুর আগে অল্পসংখ্যক মানুষ দেশের বাইরে পালিয়ে যেতে পেরেছে৷ তবে বেশিরভাগই দেশের ভেতরেই লুকিয়ে আছেন৷ কিন্তু যারা শরণার্থী শিবিরে পালিয়ে যেতে পেরেছে তারাও যে আশঙ্কামুক্ত বা নিরাপদে আছে, তা কিন্তু নয়৷
সেক্স টুরিজম, এক বিশাল বাণিজ্যের নাম৷ যত দিন যাচ্ছে, ততই এই ধারণা জনপ্রিয় হচ্ছে৷ বিশ্বের সেক্স টুরিজমের মানচিত্রে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন দেশ৷ পর্যটকরাও যৌনতার ক্ষুধা মেটাতে ছুটে যাচ্ছেন সেই সব দেশে৷ গাম্বিয়া তারই একটি উদাহরণ৷
জাতিসংঘের এক প্রতিবেদন বলছে, সারা বিশ্বে ১২ কোটি ৪০ লাখ মানুষ ক্ষুধার জ্বালায় ভুগছেন৷ যুদ্ধ, সংঘাত ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে এই সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে৷
যুদ্ধের কারণে ইয়েমেনের ২০ লক্ষেরও বেশি মানুষ গৃহহীন৷ মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে তাদের৷ অনেকেরই সম্বল এখন ডাস্টবিনের খাবার৷ তেমনই এক পরিবারের কথা জানুন এই ছবিঘরে...
বিশ্বের অন্তত ১৮ কোটি শিশুর ভবিষ্যৎ খুব ভয়ংকর৷ কিছু দেশ নানাবিধ সংকট থেকে বের হতে না পারলে এই শিশুরা প্রাথমিক শিক্ষা পাবে না, দারিদ্র্যে জর্জরিত হবে, সহিংসতায় মরবেও অনেকে৷ দেখুন ছবিঘরে...
ওরা শিশু, কারো জন্ম মাত্র কয়েকমাস আগে৷ কিন্তু সবাই ভুগছে নানা রোগে৷ কারো কারো পেটে প্রচণ্ড ক্ষুধা, কিন্তু খেতে পারছে না তীব্র অপুষ্টির শিকার হওয়ায়৷ বলছি ইরাকের মোসুলের শিশুদের কথা৷
পেটের ক্ষুধা যখন অসহনীয় হয়ে ওঠে, তখন সেটা নিবারণে সম্ভাব্য সবকিছু করছেন মার্কিন তরুণ-তরুণীরা৷ এক গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের গরীব পরিবারের তরুণীরা নিজের এবং অনেক সময় পরিবারের ক্ষুধা মেটাতে দেহ ‘বিক্রি’ করছেন৷
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিবারণ কেন্দ্র বা সিডিসি-র মতে, যৌনরোগ এড়ানোর সবচেয়ে বিশ্বস্ত উপায় যৌনমিলন না করা৷ ছবিঘরে থাকছে কয়েকটি যৌনরোগ সম্পর্কে তথ্য৷
বৃষ্টি নেই, ফসল নেই, আফ্রিকায় বহু দশকের মধ্যে চরম খরায় প্রায় দেড় কোটি মানুষ বিপন্ন, বিশেষ করে ইথিওপিয়ায়৷