dw.com এর বেটা সংস্করণ ভিজিট করুন৷ আমাদের কাজ এখনো শেষ হয়নি! আপনার মতামত সাইটটিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারে৷
আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷
ইউরোপে ঈদ পালিত হয়েছে সোমবার, এশিয়ায় পালিত হচ্ছে মঙ্গলবার। গোটা বিশ্বে ঈদের আনন্দের কিছু ঝলক।
ইথিওপিয়ার বাহির দারের একটি স্টেডিয়ামে ঈদের নামাজ। ইথিওপিয়ার অন্য শহরগুলিতেও ঈদের উৎসবে মেতেছেন সকলে। দিরে দাওয়ায় রাস্তা জুড়ে নামাজ পড়েছেন সকলে।
তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় শুরু হয়েছে ঈদের উৎসব। সকলের নামাজ শেষ হয়ে গেলেও একাই প্রার্থনা করছেন এই ব্যক্তি।
যুদ্ধ বিধ্বস্ত টিগ্রে। লাখ লাখ মানুষ ঘর ছেড়েছেন। তারই মধ্যে শুরু হয়েছে ঈদের উৎসব।
সোমালিয়াতেও পালিত হচ্ছে ঈদ। মেলায় দোলনা চড়ছে শিশুরা।
জার্মানির কোলনের সেন্ট্রাল মস্ক বা মূল মসজিদে হয়েছে ঈদের নামাজ। সোমবারই সেখানে ঈদ পালিত হয়েছে।
অ্যালবেনিয়ার রাজধানী শহর টিরানায় ঈদের নামাজের ছবি আকাশ থেকে তোলা।
কাবুলের আলাদিন মসজিদের সামনে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করছে তালেবান প্রশাসন। হাতে বন্দুক নিয়ে তারই প্রস্তুতি চলছে।
ইসরায়েলের রাজধানী তেল আভিভে নামাজ পড়ছেন মুসলিম মেয়েরা।
সৌদি আরবের রিয়াধে খুশির ঈদে মেতেছেন সকলে। বাদ নেই ছোটরাও।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে ঈদ উপলক্ষে হাতে মেহেন্দি লাগিয়েছেন মেয়েরা।
পাকিস্তানেও ঈদ উপলক্ষে হাতে মেহেন্দি লাগাচ্ছেন নারীরা।
গাজা স্ট্রিপে ঈদের আনন্দে মেতেছেন সকলে। দিনকয়েক আগেও সেখানে গুলিগোলা চলেছে। তবে ঈদের সময় কিছুদিনের শান্তি।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের কেন্দ্রীয় মসজিদে মাস্ক পরে নামাজ পড়ছেন সকলে।
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন নারীরা।
ইস্তাম্বুলে আয়া সোফিয়া মসজিদের সামনে নামাজ। তুরস্কের সর্বত্র ধুমধাম করে পালিত হচ্ছে ঈদ।
দিল্লির জামে মসজিদের ছবি। ঈদের আগের দিন বিকেলে শেষ ইফতার পার্টিতে যোগ দিয়েছেন বহু মানুষ।
এসজি/জিএইচ (রয়টার্স, এএফপি)
করোনার বিধিনিষেধ অনেকটা শিথিল৷ আতঙ্কও কমেছে৷ অনেকদিন পরে ঈদে মসজিদে জামাতে নামাজ পরেছেন অনেকে৷ তবে ঈদের দিন এখানে কর্মদিবস হওয়ায় ঈদ আনন্দের জন্য সপ্তাহান্তের অপেক্ষায় অনেক প্রবাসী৷
টানা কয়েকদিনের গরমে জনজীবন অস্থির, তখন ঈদের দিনে বৃষ্টি নামল৷ এতে নগর জীবনে স্বস্তি এলেও বজ্রপাতে বিভিন্ন স্থানে অন্তত সাতজনের মৃত্যু হয়েছে৷ এছাড়াও দুর্ঘটনা ও সংঘাতে মৃত্যু হয়েছে বেশ কয়েকজনের৷