বার্লিনের পরিবেশ যে দূষিত এটা আজ আর কোনো গোপন বিষয় নয়৷ এটা সবাই জানে যে, বার্লিনের ট্রেন অপরিষ্কার, পার্কগুলোতে প্রচুর সিগারেটের খোসা, রাস্তায় রাস্তায় পুরোনো আসবাবের স্তূপ৷ বার্লিনের বাতাস এখন এতটাই দূষিত যে, তা ইউরোপীয় ইউনিয়নের আইনের লঙ্ঘন করছে৷ এর ফলে প্রাণও হারাচ্ছে সেখানকার মানুষ৷
তবে এটা যে সাম্প্রতিক সমস্যা তা কিন্তু নয়৷ ৭০ ও ৮০'র দশকে স্টোভে কয়লা ব্যবহারের জন্য ব্যাপক বায়ু দূষণের কবলে পড়েছিল শহরটি৷ সে সময় কয়লা ব্যবহারের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রতিবাদ হয়েছিল৷ ৯০-এর দশক এবং এরপরের এক দশকে দূষণের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বায়ুতে বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি৷ কেবল সিটি সেন্টারকে করা হয়েছে ‘পরিবেশ জোন', যেখানে কম কার্বন নিঃসরণ করে এমন গাড়ি ছাড়া অন্য গাড়ি চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে৷
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
গাড়ির শেষ নেই
জার্মানির স্টুটগার্ট শহরের একটি সরণি৷ এভাবে চললে বায়ুদূষণ প্রায় অবধারিত বলা চলে; গাড়ির ধোঁয়ার সঙ্গে কুয়াশা যোগ হয়ে যদি ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়, তবে তো কথাই নেই৷ কিন্তু গাড়ি চলাচল আধুনিক সভ্যতা ও জীবনযাত্রার অঙ্গ৷ তাহলে কি শহরের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় বা রাস্তায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট কয়েক ধরনের গাড়ি চলা নিষিদ্ধ করেই পার পাওয়া যাবে?
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
অসলোয় বায়ুদূষণ বাড়লে ডিজেল গাড়ি চলা বারণ
নরওয়ের রাজধানীতে ডিজেল গাড়ি নিষিদ্ধের ব্যবস্থা করা হয়েছে ২০১৭ সালের ১৭ই জানুয়ারি থেকে৷ অবশ্য অ্যাম্বুলেন্স ও অন্যান্য সরকারি পরিষেবার যানবাহন ডিজেল হলেও চলতে পারে৷ এছাড়া ২০১৯ সাল থেকে সিটি সেন্টারে সরকারি পার্কিং লট ও গ্যারেজ কমিয়ে দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে৷
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
প্যারিসও ডিজেল গাড়ি নিষিদ্ধ করার কথা ভাবছে
২০২৪ সাল থেকে ফ্রান্সের রাজধানীতে ডিজেল গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ হবে; ২০৩০ সাল থেকে প্যারিসে ডিজেল বা পেট্রোল, কোনো ধরনের খনিজ তেলে চলা গাড়ি নিষিদ্ধ করা হবে – অর্থাৎ প্যারিসে শুধু ইলেকট্রিক গাড়ি চলবে৷ বর্তমানে প্যারিসে বায়ুদূষণ একটা বিশেষ মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে, ‘রোটেশন সিস্টেম’ অনুযায়ী শুধুমাত্র জোড় বা বেজোড় নাম্বারপ্লেটের গাড়ি চলতে পারে৷
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
লন্ডনে গাড়ির ভিড়ের মাশুল
লন্ডনের কেন্দ্রে গাড়ি চালাতে গেলে দিনে ১০ পাউন্ড বা প্রায় ১৪ ডলার কিংবা ১১ ইউরো মাশুল গুণতে হয়৷ উদ্দেশ্য – মানুষ যেন গাড়ি নিয়ে শহরের কেন্দ্রে না আসেন৷ ২০০৩ সাল থেকে এই ‘কনজেশ্চান চার্জ’ বসানো হয়েছে৷ রাস্তায় লাগানো যন্ত্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ির নাম্বারপ্লেট চিনে নিতে পারে – অর্থাৎ ধরতে পারে, ‘ভিড়ের মাশুল’ দেওয়া হয়েছে কিনা৷ নয়তো ২৪০ পাউন্ড অবধি জরিমানা!
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
বিশ্বের সবচেয়ে সাইকেল বান্ধব শহর
কোপেনহেগেনে ২০১৯ সাল থেকে ডিজেল গাড়ি ঢোকা বন্ধ করার কথা ভাবা হচ্ছে৷ বর্তমানে ডেনমার্কের রাজধানীতে ৩০০ কিলোমিটারের বেশি রাস্তা শুধুমাত্র সাইকেল আরোহীদের জন্য রাখা; শহরের অর্ধেক বাসিন্দা সাইকেলে চড়ে অফিস যান৷ উদ্দেশ্য – সাইকেল চালানো যেন গাড়ি চালানোর চেয়ে শুধু সস্তাই নয়, নির্ঝঞ্ঝাটও হয়৷
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
মাদ্রিদের বিভিন্ন এলাকা শুধু পথচারীদের
মাদ্রিদের রয়্যাল থিয়েটারের সামনের চত্বরটিতে ইতিমধ্যেই গাড়ি চলাচল নিষিদ্ধ, অন্যান্য এলাকাও ‘পেডেস্ট্রিয়ান জোন’ ঘোষণা করার প্রচেষ্টা চলেছে৷ লক্ষ্য হলো আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে স্পেনের রাজধানীর গোটা কেন্দ্রীয় অংশটি শুধুমাত্র পথচারীদের জন্য খোলা রাখা৷ এর কারণ হলো, মাদ্রিদের চারপাশে পাহাড় থাকার ফলে দূষিত বায়ু শহরেই আটকা পড়ে ও ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়৷
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
হেলসিংকির ট্রাফিক অ্যাপ
ভবিষ্যতে হেলসিংকিতে সরকারি পরিবহণ আরো ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠবে, কেননা, আগামী দশ বছরের মধ্যে সব ধরনের সরকারি পরিবহণকে একটি অ্যাপ-এ অন্তর্ভুক্ত করা হবে; বাস, স্বয়ংক্রিয় গাড়ি ও (ছবিতে) মিনিবাসগুলির কোনো নির্দিষ্ট রুট থাকবে না ৷ তারা অ্যাপ অনুযায়ী যাত্রী তুলে নিতে পারবে৷ এরপরে ফিনল্যান্ডের রাজধানীতে সবাই যদি গাড়ি কেনাই ছেড়ে দেয়, তো আশ্চর্য হবার কিছু থাকবে না৷
-
পরিবেশ বাঁচাতে ডিজেলের গাড়ি কমাতে চায় যেসব শহর
দিল্লিতে ইলেকট্রিক রিকশা
ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লি কুয়াশা বা ধোঁয়ার জন্য আজ বিশ্বসেরা৷ কাজেই সেখানে এই ইলেকট্রিক রিকশাগুলি একটি আশার আলো বৈকি৷ ২০৩০ সালের মধ্যে দিল্লিতে যাবতীয় নতুন গাড়ি বিদ্যুৎচালিত হবে, এই হলো পরিকল্পনা; অর্থাৎ ডিজেল বা পেট্রোলে চলা গাড়ি কুয়াশার মতোই কালে বিলীন হবে৷
সাম্প্রতিক দিনগুলোতে শহরটি বাতাসে বিভিন্ন ধরণের বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে৷ সবচেয়ে বিপজ্জনক হলো বাতাসে নাইট্রোজেন অক্সাইডের উপস্থিতি৷ আর এই পদার্থটি ডিজেলচালিত গাড়ি বা ট্রাক থেকে বের হয়৷
বাতাসে বেশি নাইট্রোজেন অক্সাইডের উপস্থিতি শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা এবং হৃদরোগের সমস্যার জন্য দায়ী৷ এর ফলে মানুষের শ্বাসকষ্ট, ব্রঙ্কাইটিসসহ নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা৷
জার্মান পরিবেশ সংস্থা ইউবিএ একটি নতুন গবেষণায় দেখেছে, বাতাসে যদি খুব কম মাত্রায়ও নাইট্রোজেন অক্সাইড থাকে, তাতে ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, ফুসফুসে ক্যান্সার, শ্বাসকষ্ট, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস এবং নির্দিষ্ট সময়ের আগেই শিশু ভূমিষ্ট হওয়া– এমন নানা রোগ হতে পারে৷ ডয়চে ভেলের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বেসরকারি সংগঠন এনভায়রনমেন্টাল অ্যাকশন জার্মানি'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইউর্গেন রেশ বলেন, ‘‘এর ফলে মানুষের ভয়াবহ রকম স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিচ্ছে৷ এই গবেষণাতেই দেখা গেছে, নাইট্রোজেন অক্সাইডের কারণে প্রতি বছর ৮ লাখেরও বেশি মানুষ এ ধরণের নানা রোগে ভুগছে এবং এসব রোগের কারণে মানুষের মৃত্যুও হচ্ছে৷ ইউরোপিয়ান এনভারনমেন্ট এজেন্সি দেখেছে নাইট্রোজেন অক্সাইডের কারণে প্রতি বছর জার্মানিতে ১২ হাজার ৮০০ শিশু জন্মের সময় মারা যাচ্ছে, যা সড়ক দুর্ঘটনার চার গুণ৷''
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
ঢাকা প্রথম, বাংলাদেশ দ্বিতীয়
যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের একিউআই সূচকে ৩০০ পয়েন্ট মানেই বাতাস বিপজ্জনক সীমা অতিক্রম করা, সেখানে ঢাকার বাতাস সম্প্রতি ৬০০ পয়েন্টও পার করেছে৷ সূচকে ঢাকা ৩০০ থেকে ৫০০ পয়েন্টের মধ্যে সবসময়ই আছে৷ এদিকে, সম্প্রতি ডাভোসে প্রকাশিত ইনডেক্সে দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান শেষ থেকে দ্বিতীয়৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
ডাভোসে প্রকাশিত প্রতিবেদন
ডাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে মঙ্গলবার এনভারনমেন্টাল পারফর্মেন্স ইনডেক্স ইপিআই-এর প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়৷ ইপিআই স্কোর কম হওয়ার অর্থ হলো, বাতাস ভীষণভাবে দূষিত, জীববৈচিত্র হুমকির মুখে, কার্বন নিঃসরণ অত্যন্ত বেশি৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
বুরুন্ডি
বিশ্বের দূষিত দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে আছে বুরুন্ডি৷ এর ইপিআই স্কোর ২৭ দশমিক ৪৩৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক কঙ্গো
দূষিত দেশগুলোর মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে আছে আফ্রিকার দেশ ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক কঙ্গো৷ দেশটির ইপিআই স্কোর ৩০ দশমিক ৪১৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
ভারত
দূষিত শহরগুলোর মধ্যে ভারতের অবস্থান চতুর্থ৷ ইপিআই স্কোর ৩০ দশমিক ৫৭৷ এ বছরের প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, বাতাসের গুণগত মানের দিক থেকে এখনও সর্বনিম্ন অবস্থানে ভারত, স্কোর ৫ দশমিক ৭৫, যেখানে চীনের বায়ু দূষণের স্কোর ১৪ দশমিক ৩৯ এবং পাকিস্তানের ১৫ দশমিক ৬৯৷ এ সব দেশের বাতাস জনগণের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
নেপাল
দূষিত শহরগুলোর মধ্যে নেপাল আছে পঞ্চম স্থানে৷ এর ইপিআই স্কোর ৩১ দশমিক ৪৪৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
মাদাগাস্কার
ষষ্ঠ অবস্থানে আছে মাদাগাস্কার৷ যার ইপিআই স্কোর ৩৩ দশমিক ৭৩৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
হাইতি
হাইতি রয়েছে সপ্তম অবস্থানে৷ ইপিআই স্কোর ৩৩ দশমিক ৭৪৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
লেসোথো
এর পরেই লেসোথোর অবস্থান৷ দেশটির ইপিআই স্কোর ৩৩ দশমিক ৭৮৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
নাইজার
আফ্রিকার দেশ নাইজার রয়েছে নবম স্থানে৷ ইপিআই স্কোর ৩৫ দশমিক ৭৪৷
-
ঢাকার বাতাস সবচেয়ে দূষিত!
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক রয়েছে দশম স্থানে৷ ইপিআই স্কোর ৩৬ দশমিক ৪২৷
বার্লিন সেনেট পুরো শহরের ১৬টি স্থানে বায়ু দূষণ পরিমাপক যন্ত্র বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে৷ এ যন্ত্র দিয়ে প্রতি ৫ মিনিটে বায়ুতে কী পরিমাণ দূষিত পদার্থ মিশছে তা পরিমাপ করা যাবে৷
জার্মানি কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করবে?
পরিবেশবাদীদের মতে, এর প্রাথমিক উপায় একটাই৷ আর তা হলো, নাইট্রোজেন অক্সাইডের প্রধান উৎস ডিজেলচালিত গাড়ি নিষিদ্ধ করা৷
জার্মানিতে যেসব গাড়ি চলে, তার মধ্যে প্রতি তিনটির মধ্যে একটিতে ডিজেল ব্যবহৃত হয়৷ অচিরেই জার্মানির সর্বোচ্চ আদালতের আদেশে দেশের সব শহরে বায়ুদূষণ রোধে ডিজেল চালিত গাড়ির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কথা৷ কিন্তু গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলোর প্রতিবাদের মুখে তা এখনো কার্যকর হয়নি৷ তবে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এই নির্দেশ বাস্তবায়নের পক্ষে৷
এছাড়া প্রধান সড়কগুলোতে গাড়ির গতি সীমিত করার কথা ভাবছেন বার্লিন কর্তৃপক্ষ৷ এ মাসের শেষ থেকেই ৫টি প্রধান সড়কে গাড়ির গতিসীমা প্রতি ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটারের কম রাখার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে৷ যদি এটি সাফল্য পায়, আরো অনেক সড়কে তা বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছে বার্লিন সেনেট৷ এছাড়া ফুটপাথ এবং বাইক লেনগুলোর উন্নতি সাধন এবং গণপরিবহনে সুযোগসুবিধা বাড়ানো উচিত বেলে মনে করছে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
ভিয়েনা
অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনা বসবাসের জন্য সেরা শহরের তালিকায় রয়েছে শীর্ষে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
মেলবোর্ন
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহর রয়েছে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
ওসাকা, জাপান
ওসাকা শহরটি আছে তিন নম্বরে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
ক্যালগেরি, ক্যানাডা
ক্যানাডার ক্যালগেরি শহরটি আছে চতুর্থ অবস্থানে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি আছে পঞ্চম অবস্থানে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
ভ্যানকুভার, ক্যানাডা
ক্যানাডার ভ্যানকুভার শহরটি আছে ষষ্ঠ অবস্থানে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
টোকিও, জাপান
জাপানের রাজধানী টোকিওর অবস্থান ৭ নম্বরে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
টরন্টো, ক্যানাডা
ক্যানাডার সবচেয়ে পরিচিত শহর টরন্টো তালিকার অষ্টম অবস্থানে রয়েছে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক
ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেন রয়েছে নবম অবস্থানে৷
-
বসবাসের জন্য সেরা ১০টি শহর
অ্যাডিলেড, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড শহরটির অবস্থান দশম৷
লেখক: বিকে/এপিবি
আন্নে সোফি ব্র্যান্ডলিন/এপিবি