পশ্চিমবঙ্গের বাসন্তীতে বিস্ফোরণ, বাড়ি পুড়ে ছাই

এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর গ্রামে বিস্ফোরণ। বাড়িতে মজুত করে রাখা বোমা ফেটে যায় বলে পুলিশ জানিয়েছে। আগুনে পুড়ে ছাই বাড়ি।

সকালে বিস্ফোরণ

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে নয়টা নাগাদ বাসন্তীর ফুলমালঞ্চ গ্রাম পঞ্চায়েতের সরদারপাড়ায় একটি বাড়িতে প্রবল বিস্ফোরণ হয়। সেই আওয়াজে কেঁপে ওঠে গোটা গ্রাম।
বাড়িতে আগুন

বিস্ফোরণের পরেই বাড়িতে আগুন লেগে যায়। মাটির বাড়ি দ্রুত চলে যায় আগুনের গ্রাসে।
ঘটনাস্থলে পুলিশ

পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। তারাও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বালতি করে জল ঢালতে থাকে।
গ্রামের মানুষের চেষ্টা

গ্রামের মানুষও আগুন নেভাতে সাহায্য করেন। তারাও বালতি করে জল এনে বাড়িতে ঢালেন।
বাড়ি পুড়ে ছাই

প্রচণ্ড বিস্ফোরণের পর আগুনের হাত থেকে বাড়িটিকে বাঁচানো যায়নি।
কেন বিস্ফোরণ?

প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান ঘরে বোমা রাখা ছিল। তা ফেটেই এই কাণ্ড হয়েছে। পুলিশ বাড়ির মালিক হামিজউদ্দিন সরদারকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
বগটুইয়ের পর

রামপুরহাটের বগটুই-কাণ্ডের পর মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকে বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করতে বলেছিলেন। তারপর পুলিশ আসানসোলে একটি বেআইনি অস্ত্র কারখানার হদিশ পায়। তারপর আর অস্ত্র ও বোমা উদ্ধারের কাজ বিশেষ এগিয়েছে বলে শোনা যায়নি। ছবিতে সরদারপাড়ায় বিস্ফোরণের পর গ্রামবাসীদের জটলা।
বোমা, অস্ত্র কারা কেনে?

প্রবীণ সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র ডয়চে ভেলেকে বলেছেন, ''উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা বহুদিন থেকেই এই বোমা ও বেআইনি অস্ত্রের জন্য বিখ্যাত। সাধারণ অপরাধীরা এসব যত না কেনে, তার থেকে বেশি কেনে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা।'' তার মতে, ''পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের যোগসাজশ না থাকলে এটা হতে পারে না।''

সকালে বিস্ফোরণ

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে নয়টা নাগাদ বাসন্তীর ফুলমালঞ্চ গ্রাম পঞ্চায়েতের সরদারপাড়ায় একটি বাড়িতে প্রবল বিস্ফোরণ হয়। সেই আওয়াজে কেঁপে ওঠে গোটা গ্রাম।
বাড়িতে আগুন

বিস্ফোরণের পরেই বাড়িতে আগুন লেগে যায়। মাটির বাড়ি দ্রুত চলে যায় আগুনের গ্রাসে।
ঘটনাস্থলে পুলিশ

পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। তারাও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বালতি করে জল ঢালতে থাকে।
গ্রামের মানুষের চেষ্টা

গ্রামের মানুষও আগুন নেভাতে সাহায্য করেন। তারাও বালতি করে জল এনে বাড়িতে ঢালেন।
বাড়ি পুড়ে ছাই

প্রচণ্ড বিস্ফোরণের পর আগুনের হাত থেকে বাড়িটিকে বাঁচানো যায়নি।
কেন বিস্ফোরণ?

প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান ঘরে বোমা রাখা ছিল। তা ফেটেই এই কাণ্ড হয়েছে। পুলিশ বাড়ির মালিক হামিজউদ্দিন সরদারকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
বগটুইয়ের পর

রামপুরহাটের বগটুই-কাণ্ডের পর মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকে বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করতে বলেছিলেন। তারপর পুলিশ আসানসোলে একটি বেআইনি অস্ত্র কারখানার হদিশ পায়। তারপর আর অস্ত্র ও বোমা উদ্ধারের কাজ বিশেষ এগিয়েছে বলে শোনা যায়নি। ছবিতে সরদারপাড়ায় বিস্ফোরণের পর গ্রামবাসীদের জটলা।
বোমা, অস্ত্র কারা কেনে?

প্রবীণ সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র ডয়চে ভেলেকে বলেছেন, ''উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা বহুদিন থেকেই এই বোমা ও বেআইনি অস্ত্রের জন্য বিখ্যাত। সাধারণ অপরাধীরা এসব যত না কেনে, তার থেকে বেশি কেনে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা।'' তার মতে, ''পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের যোগসাজশ না থাকলে এটা হতে পারে না।''