1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

তুর্কি তিন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা

১৫ অক্টোবর ২০১৯

সিরিয়ায় কুর্দিদের উপর অভিযানের কারণে তুরস্কের প্রতিরক্ষা, জ্বালানি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র৷

https://p.dw.com/p/3RIus
ছবি: picture-alliance/AA/M. Aktas

এছাড়া প্রতিরক্ষা ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ও নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়ছে৷ ফলে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সম্পদ জব্দ করা হবে৷ বিদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও এসব তুর্কি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেন করতে পারবেনা৷

তুরস্কের ইস্পাত রপ্তানির উপর শুল্কের পরিমাণ আরও ৫০ শতাংশ বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র৷ এছাড়া ওয়াশিংটন ও আংকারার মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য চুক্তি বিষয়ক আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে৷

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ‘‘তুর্কি নেতারা বিপজ্জনক ও ধ্বংসাত্মক পথ থেকে সরে না এলে আমি তুরস্কের অর্থনীতি দ্রুত ধ্বংস করে দিতে প্রস্তুত৷’’

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়্যিপ এর্দোয়ানের সঙ্গে টেলিফোন আলাপে তিনি ‘দখলদারি অভিযান বন্ধ, অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর ও কুর্দিদের সঙ্গে আলোচনার’ জন্য এর্দোয়ানের প্রতি আহ্বান জানান৷

তুরস্কের সঙ্গে আলোচনার জন্য মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে৷ শিগগিরই তিনি মধ্যপ্রাচ্যে রওয়ানা হবেন বলে জানিয়েছেন৷ সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘‘সিরিয়ায় তুরস্কের হামলা আর সহ্য করবেনা ওয়াশিংটন৷’’

সম্প্রতি সিরিয়ার কুর্দি অধ্যুষিত এলাকা থেকে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছিলেন ট্রাম্প৷ তারপরই সিরিয়া সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ শুরু করে তুরস্ক৷

তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তের ভেতর ৩০ কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত একটি বাফার জোন তৈরি করতে চাইছেন এর্দোয়ান৷ সেজন্য ঐ এলাকা থেকে কুর্দি যোদ্ধাদের সরাতে চাইছেন তিনি৷ এরপর সেখানে বর্তমানে তুরস্কে আশ্রয় নেয়া প্রায় ৩৬ লাখ সিরীয় শরণার্থীকে রাখার ব্যবস্থা করতে চান তুর্কি প্রেসিডেন্ট৷

জেডএইচ/কেএম (এএফপি, রয়টার্স)

৮ অক্টোবরের ছবিঘরটি দেখুন...

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য