1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জ্যোতির্বিদ্যার তিন গবেষক নোবেল পেলেন

৮ অক্টোবর ২০১৯

যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের জেমস পিবলস এবং সুইজারল্যান্ডের দুই বিজ্ঞানী মিশেল মায়োর ও দিদিয়ে কুয়েলো চলতি বছর পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পেলেন৷

https://p.dw.com/p/3QsrZ
Schweden Physik Nobelpreisträger
ছবি: Imago Images/TT/C. Bresciani

পুরস্কারের অর্থমূল্য নয় লাখ ১০ হাজার ডলারের অর্ধেক পাবেন ক্যানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নাগরিক পিবলস৷ বাকি অর্থ মায়োর আর কুয়েলোর মধ্যে ভাগ হবে৷

‘‘এ বছরের নোবেল বিজয়ীরা মহাজগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণা পালটে দিয়েছেন,'' বলছে রয়েল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস৷

নোবেলজয়ীদের নাম ঘোষণা করতে গিয়ে অ্যাকাডেমি বলেছে, ‘‘বিগ ব্যাংয়ের পর আমাদের মহাবিশ্ব কীভাবে এগিয়ে গেছে, তা বুঝতে জেমস পিবলসের তাত্ত্বিক আবিষ্কার সহায়তা করেছে৷ আর মিশেল মায়োর ও দিদিয়ে কুয়েলো অজানা গ্রহ (এক্সোপ্ল্যানেট) সম্পর্কে তথ্যের সন্ধান দিয়েছেন৷’’

সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত মায়োর ও কুয়েলো নোবেল জয়কে ‘একেবারে অসাধারণ’ এক ঘটনা বলে উল্লেখ করেছেন৷ তাঁরাই প্রথম ১৯৯৫ সালে সৌরজগতের বাইরে গ্রহ (এক্সোপ্ল্যানেট) থাকার কথা জানিয়েছিলেন৷ এরপর থেকে এখন পর্যন্ত চার হাজারের বেশি এক্সোপ্ল্যানেটের সন্ধান পাওয়া গেছে৷

এদিকে, ৮৪ বছর বয়সি জেমস পিবলস প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে আলব্যার্ট আইনস্টাইন প্রফেসর অফ সায়েন্স (এমেরিটাস) ও পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক (এমেরিটাস) হিসেবে কর্মরত আছেন৷ তিনি বলেন, ‘‘কেউ চাইলে মহাবিশ্বকে একটি কফিভর্তি কাপের সঙ্গে তুলনা করতে পারেন৷ কাপের বেশিরভাগই হচ্ছে কফি - যেটা ডার্ক এনার্জি৷ এরপর আছে ক্রিম - যেটাকে ডার্ক ম্যাটারের সঙ্গে তুলনা করা যায়৷ সবশেষে আছে সামান্য চিনি, যেটা অর্ডিনারি ম্যাটার৷ কয়েক হাজার বছর ধরে বিজ্ঞান এমনই৷’’

জেডএইচ/কেএম (রয়টার্স)

গতবছর অক্টোবরের ছবিঘরটি দেখুন...

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য