জার্মানিতে যে কারণে করোনায় মৃত্যু ৫০ হাজার ছাড়ালো | মাল্টিমিডিয়া | DW | 22.01.2021

আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷

আরও তথ্য ওকে
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

মিডিয়া সেন্টার

জার্মানিতে যে কারণে করোনায় মৃত্যু ৫০ হাজার ছাড়ালো

করোনার প্রথম ঢেউ সফলভাবে মোকাবেলা করে প্রশংসায় ভেসেছিলেন জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল৷ কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে করোনায় মৃত্যু ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে৷ ছবিঘরে দেখুন বিস্তারিত...

  • default

    প্রথম করোনা রোগী

    ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহানে ধরা পড়ার পর খুব দ্রুতই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে করোনা ভাইরাস৷ এক মাস পর, অর্থাৎ, ২০২০ সালের ২৭ জানুয়ারি জার্মানির বাভারিয়া রাজ্যে প্রথম করোনা রোগী ধরা পড়ে৷

  • default

    নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ

    করোনার প্রথম ঢেউয়ে ইউরোপের অন্যান্য দেশ, যেমন স্পেন, ইটালি এবং ফ্রান্স যখন কড়া লকডাউন দেয়, তখনও এ বিষয়ে কিছুটা ‘উদার’ ছিল জার্মানি৷ তবে দেশের হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার, নার্স ও পর্যাপ্ত ভেন্টিলেটরের ব্যবস্থা করে পরিস্থিতি বেশ সফলভাবে সামাল দেয় দেশটি৷

  • default

    চলাফেরায় নিয়ন্ত্রণ

    জনগণের চলাফেরায় তখন কিছুটা নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছিল৷ সুপারশপ ছাড়া ‘কম প্রয়োজনীয়’ প্রায় সব দোকানপাট বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল৷

  • default

    করোনা পরীক্ষা

    করোনার প্রথম ঢেউ সামলাতে জার্মান সরকারের যে ব্যবস্থ্যাগুলো আলোচনায় আসে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, করোনা পরীক্ষা ও চিহ্নিতকরণে দ্রুত পদক্ষেপ৷ এছাড়া দেশি-বিদেশি সবার জন্যই বিমানবন্দরেগুলোতে বাধ্যতামূলক টেস্টিং-এর ব্যবস্থা করা হয়, এমনকি অনেক জায়গায় রেজিস্টার বই রাখা হয় যাতে পরিদর্শকদের ঠিকানা লিপিবদ্ধ করে রাখা যায়৷

  • default

    সুফল মিললো যতটা

    এসব পদক্ষেপের ফলে জার্মানিতে করোনা সংক্রমণের হার অনেক কম ছিল৷

  • default

    দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা

    শীতের শুরুতে জার্মানিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণের হার৷ সংক্রমণ ঠেকাতে নানামূখী পদক্ষেপ ঘোষণা করে সরকার৷ সম্প্রতি কড়া লকডাউন আগামী ১৪ পর্যন্ত বহাল রাখার সিদ্ধান্তও এসেছে৷

  • Deutschland | Krankenschwester neben Coronapatient

    মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়ালো

    করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে রেকর্ডসংখক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে৷ মৃতের সংখ্যা দিনে এক হাজার ছাড়িয়েছে৷ রবার্ট কখ ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, গত শুক্রবার পর্যন্ত জার্মানিতে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে৷

  • default

    সবচেয়ে বেশি মৃত্যু যে রাজ্যে

    স্ট্যাটিস্টা ডটকমের তথ্য বলছে, জার্মানির নর্থ রাইন ওয়েস্টফালিয়া রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি লোক মারা গেছেন৷ গত সোমবার পর্যন্ত রাজ্যটিতে নয় হাজার একশ ২৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন৷

  • default

    বেশি আক্রান্ত যেখানে

    সংক্রমণের দিক থেকেও নর্থ রাইন ওয়েস্টাফালিয়া রাজ্য সবার উপরে৷ স্ট্যাটিস্টা বলছে, এ রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা চার লাখ ৫১ হাজার আটশ’ ৯৮ জন৷ উল্লেখ্য, জার্মানির ১৬টি রাজ্যের মধ্যে নর্থ রাইন ওয়েস্টাফালিয়া সবচেয়ে জনবহুল৷

  • default

    সবচেয়ে কম যেখানে

    করোনায় সবচেয়ে কম আক্রান্ত হয়েছে ব্রেমেন রাজ্য৷ গত সোমবার পর্যন্ত এ রাজ্যে মাত্র ২৩২ জন মারা গেছেন, আর আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ হাজার নয়শ’ ৪৩ জন৷

  • default

    কেন বাড়ছে?

    প্রথম ঢেউ মোকাবেলায় সফল জার্মানিতে এখন সংক্রমণ বেশি বাড়ার জন্য অনেকেই সরকারের উদারনীতিকে দায়ী করছেন৷ তাছাড়া সব রাজ্যে করোনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেওয়াসহ নানা কারণে দেশের ভিতরে সমালোচনার মুখে পড়ে ম্যার্কেল সরকার৷

  • default

    কঠোর পদক্ষেপ

    তবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় এরইমধ্যে কঠোর পদক্ষেপ ঘোষণা করেছে সরকার৷ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত৷ বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ রাখা, পার্টি বা জনসমাবেশ আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা এবং সর্বশেষ জনসাধারণকে পাবলিক প্লেসে এফএফপি২ মাস্ক পড়ার কথাও বলা হয়েছে৷


  • default

    প্রথম করোনা রোগী

    ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহানে ধরা পড়ার পর খুব দ্রুতই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে করোনা ভাইরাস৷ এক মাস পর, অর্থাৎ, ২০২০ সালের ২৭ জানুয়ারি জার্মানির বাভারিয়া রাজ্যে প্রথম করোনা রোগী ধরা পড়ে৷

  • default

    নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ

    করোনার প্রথম ঢেউয়ে ইউরোপের অন্যান্য দেশ, যেমন স্পেন, ইটালি এবং ফ্রান্স যখন কড়া লকডাউন দেয়, তখনও এ বিষয়ে কিছুটা ‘উদার’ ছিল জার্মানি৷ তবে দেশের হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার, নার্স ও পর্যাপ্ত ভেন্টিলেটরের ব্যবস্থা করে পরিস্থিতি বেশ সফলভাবে সামাল দেয় দেশটি৷

  • default

    চলাফেরায় নিয়ন্ত্রণ

    জনগণের চলাফেরায় তখন কিছুটা নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছিল৷ সুপারশপ ছাড়া ‘কম প্রয়োজনীয়’ প্রায় সব দোকানপাট বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল৷

  • default

    করোনা পরীক্ষা

    করোনার প্রথম ঢেউ সামলাতে জার্মান সরকারের যে ব্যবস্থ্যাগুলো আলোচনায় আসে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, করোনা পরীক্ষা ও চিহ্নিতকরণে দ্রুত পদক্ষেপ৷ এছাড়া দেশি-বিদেশি সবার জন্যই বিমানবন্দরেগুলোতে বাধ্যতামূলক টেস্টিং-এর ব্যবস্থা করা হয়, এমনকি অনেক জায়গায় রেজিস্টার বই রাখা হয় যাতে পরিদর্শকদের ঠিকানা লিপিবদ্ধ করে রাখা যায়৷

  • default

    সুফল মিললো যতটা

    এসব পদক্ষেপের ফলে জার্মানিতে করোনা সংক্রমণের হার অনেক কম ছিল৷

  • default

    দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা

    শীতের শুরুতে জার্মানিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণের হার৷ সংক্রমণ ঠেকাতে নানামূখী পদক্ষেপ ঘোষণা করে সরকার৷ সম্প্রতি কড়া লকডাউন আগামী ১৪ পর্যন্ত বহাল রাখার সিদ্ধান্তও এসেছে৷

  • Deutschland | Krankenschwester neben Coronapatient

    মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়ালো

    করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে রেকর্ডসংখক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে৷ মৃতের সংখ্যা দিনে এক হাজার ছাড়িয়েছে৷ রবার্ট কখ ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, গত শুক্রবার পর্যন্ত জার্মানিতে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে৷

  • default

    সবচেয়ে বেশি মৃত্যু যে রাজ্যে

    স্ট্যাটিস্টা ডটকমের তথ্য বলছে, জার্মানির নর্থ রাইন ওয়েস্টফালিয়া রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি লোক মারা গেছেন৷ গত সোমবার পর্যন্ত রাজ্যটিতে নয় হাজার একশ ২৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন৷

  • default

    বেশি আক্রান্ত যেখানে

    সংক্রমণের দিক থেকেও নর্থ রাইন ওয়েস্টাফালিয়া রাজ্য সবার উপরে৷ স্ট্যাটিস্টা বলছে, এ রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা চার লাখ ৫১ হাজার আটশ’ ৯৮ জন৷ উল্লেখ্য, জার্মানির ১৬টি রাজ্যের মধ্যে নর্থ রাইন ওয়েস্টাফালিয়া সবচেয়ে জনবহুল৷

  • default

    সবচেয়ে কম যেখানে

    করোনায় সবচেয়ে কম আক্রান্ত হয়েছে ব্রেমেন রাজ্য৷ গত সোমবার পর্যন্ত এ রাজ্যে মাত্র ২৩২ জন মারা গেছেন, আর আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ হাজার নয়শ’ ৪৩ জন৷

  • default

    কেন বাড়ছে?

    প্রথম ঢেউ মোকাবেলায় সফল জার্মানিতে এখন সংক্রমণ বেশি বাড়ার জন্য অনেকেই সরকারের উদারনীতিকে দায়ী করছেন৷ তাছাড়া সব রাজ্যে করোনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেওয়াসহ নানা কারণে দেশের ভিতরে সমালোচনার মুখে পড়ে ম্যার্কেল সরকার৷

  • default

    কঠোর পদক্ষেপ

    তবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় এরইমধ্যে কঠোর পদক্ষেপ ঘোষণা করেছে সরকার৷ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত৷ বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ রাখা, পার্টি বা জনসমাবেশ আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা এবং সর্বশেষ জনসাধারণকে পাবলিক প্লেসে এফএফপি২ মাস্ক পড়ার কথাও বলা হয়েছে৷


আরআর/এসিবি (এএফপি, দ্য লোকাল, স্ট্যাটিস্টা ডটকম, দ্য ল্যান্সেট)


 

মিডিয়া সেন্টারে আরো পাবেন৷

Spanien Madrid COVID-19 Notaufnahme Ärzte

স্পেনে ‘বিশ্বসেরা’ চাকরিতে ইরানের ডাক্তার 13.03.2021

New York Pfleger Leichenabtransport Coronakrise

করোনা ভাইরাসে যে দেশে যত মৃত্যু 29.04.2020

BG Einsatz von Robotern und Drohnen in der Corona-Krise | Malaysia (Reuters/Lim Huey Teng)

যেখানে করোনা, সেখানেই রোবট আর ড্রোন 08.04.2020

Coronavirus New York City USA

'মৃত্যুপুরী' নিউইয়র্ক 06.04.2020

এছাড়া পড়ুন...

Bangladesch Corona Pandemie

করোনা পরিস্থিতি গুরুতর, লকডাউন সমাধান নয় 07.04.2021

বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি গুরুতর বলে অভিমত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা৷ তারা মনে করেন এই পরিস্থিতিতে লকডাউনের চেয়ে স্বাস্থ্যবিধি সঠিকভাবে মানা সবচেয়ে জরুরি৷

Symbolfoto Corona-Schnelltest

করোনা বিষয়ে জার্মানি হতাশ করেছে 05.04.2021

জার্মানিতে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে৷ মহামারি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা দেখা যাচ্ছে৷ এক বছর আগে জার্মানিতে বাস করা এক অংশের আত্মতৃপ্তিতে ভোগার বিষয়টি এখন দূর অতীতের ব্যাপার মনে হচ্ছে, লিখেছেন ডিডাব্লিউর এলিয়ট ডুগলাস৷

Weltspiegel | 23.03.2021 | Coronavirus Deutschland

জার্মানিতে দু-সপ্তাহের কড়া লকডাউন চায় ডাক্তাররা 28.03.2021

করোভাইরাস ঠেকাতে দুই সপ্তাহের জন্য দেশজুড়ে কঠোর লকডাউন আরোপের পরামর্শ দিয়েছেন জার্মানির ডাক্তাররা৷

Deutschland Corona-Pandemie Impfzentrum Berlin-Tegel

জার্মানিতে করোনা টিকা পেল এক কোটি মানুষ 04.04.2021

জার্মানিতে করোনা ভাইরাসের টিকার সীমাবদ্ধতা নিয়ে নানা আলোচনা, সমালোচনার মধ্যেই জানা গেল ইতোমধ্যে এক কোটি মানুষকে এই টিকা প্রদান করেছে ইউরোপের দেশটি৷ দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিশ্চিত করেছেন এই তথ্য৷