জলহস্তির বিষয়আশয় | মাল্টিমিডিয়া | DW | 31.08.2017

আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷

আরও তথ্য ওকে
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

মিডিয়া সেন্টার

জলহস্তির বিষয়আশয়

ইংরেজি নাম হিপোপটেমাস, বাংলায় যাদের বলা হয় জলহস্তি৷ এদের বাস শুধুমাত্র আফ্রিকায়, তাই উপমহাদেশের মানুষদের কাছে এরা চিড়িয়াখানা ও কিংবদন্তির জীব৷ কিন্তু জীবটি যে অদ্ভুত, তeতে কোনো সন্দেহ নেই!

  • জলের নীচে মা জলহস্তি ও তার বাচ্চা

    জলেই জন্ম

    জল বলতে জলের নীচে! চিন্তার কিছু নেই, বাচ্চা হিপ্পোরা জন্মেই সাঁতরাতে পারে৷ এছাড়া তারা জলের নীচেই মায়ের দুধ খেতে পারে৷ জলের ওপরে থাকতে একবার বুক ভরে নিঃশ্বাস নিয়ে, তারপর ডুব দেবার সময় কান আর নাকের ফুটোগুলো বন্ধ রাখতে পারলেই হলো৷

  • জলহস্তির হাঁ

    দাঁত বটে!

    এ দাঁত আবার কাজে লাগে শুধু ঝগড়া-কাজিয়ার সময়৷ দাঁতগুলো সুবিশাল ও কোদালে হলে কি হবে, দাঁতে দাঁত ঘষে শান দিয়ে একেবারে ছুরির ফলার মতো ধার৷

  • দুই জলহস্তির লড়াই

    যার গোবর যতো বড়...

    জলহস্তিদের মধ্যে শক্তিপ্রদর্শনের পন্থাই হলো একগাদা গোবর সৃষ্টি করে৷ ভাবটা: আমার গোবরের পরিমাণটা দেখেছো তো? তাহলে এবার শক্তির পরিমাণটা ভাবো...

  • জলহস্তিরা ঘাস খাচ্ছে

    নিরামিষাশী

    নিরামিষ খেয়েই হিপ্পোদের ওজন সাড়ে চার টন – মানে সাড়ে চার হাজার কিলোগ্রাম – হতে পারে৷ আফ্রিকার রোদ আর গরমে বেচারাদের কষ্ট হয় বলে হিপ্পোরা খাস খেতে জল থেকে ডাঙায় ওঠে সূর্য ডুবলে৷ ভোরবেলা সূর্য ওঠার আগে তারা জলে ফেরে৷ মজার কথা, হিপ্পোরা জলজ লতাপাতা খেতে পছন্দ করে না৷

  • জলহস্তি

    নিজস্ব সান মিল্ক

    জলহস্তিদের গা থেকে এক ধরনের লাল-কমলা রঙের তরল পদার্থ বেরোয়, যা সানট্যান লোশানের মতো তাদের ত্বককে তীব্র রৌদ্রকিরণে পুড়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে৷ লাল পিগমেন্টটি অতিবেগুনি রশ্মিকে ঢুকতে দেয় না এবং জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে৷

  • জলে জলহস্তি ও তার বাচ্চা

    মানুষের পক্ষে বিপজ্জনক জীব

    আফ্রিকায় হাতি কিংবা সিংহের আক্রমণে যত লোক প্রাণ হারায়, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ মারা যান জলহস্তির আক্রমণে – সম্ভবত মানুষ জলে নামলেই হিপ্পোরা সেটাকে আগ্রাসন বলে ধরে নেয় বলে৷ হিপ্পোর হাঁ এক মিটারের চেয়ে বেশি বড় আর ঐ দাঁত দিয়ে পাথর ভাঙা যায়৷

  • জলহস্তির পীঠে বসা পাখি

    ঘাম নেই, স্বস্তি শুধু পানিতে

    ঘাম বা তেল বার করে দেবার জন্য জলহস্তিদের শরীরে কোনো গ্ল্যান্ড নেই৷ তাই তাদের ঠান্ডা হওয়ার একমাত্র পন্থা হলো জলে নামা৷

  • জলহস্তির চামড়া পরিষ্কার করছে পাখিরা

    শুধু চামড়ার ওজন ২৭০ কিলো!

    জলহস্তিদের চামড়ায় তিনটে পরত থাকে৷ সব মিলিয়ে একটি দেড় টন ওজনের জলহস্তির চামড়াটার ওজন হবে ২৭০ কিলোগ্রাম৷ তা সত্ত্বেও তারা এই চামড়ার ভিতর দিয়ে অনেক কিছু অনুভব করতে পারে৷

  • জলহস্তির দৌড়

    দৌড়তে পারে, কিন্তু লাফ দিতে পারে না

    হাতি আর গণ্ডারের পরে জলহস্তিরাই হলো পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম স্থলচর জীব৷ দেখতে অত মোটা হলে কি হবে, তারা ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার গতিতে দৌড়তে পারে – তবে লাফ দিতে পারে না৷ কেন বলুন তো?

  • জলহস্তির দঙ্গল

    অসামাজিক

    ৫০টি অবধি জলহস্তি মিলে একসঙ্গে বাস করলেও, পরস্পরের মধ্যে বিশেষ ভাবসাবের লক্ষণ দেখা যায় না৷ দঙ্গলে কে এলো আর কে গেল, তাতেও কারো কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই৷ মা আর বাচ্চা ততক্ষণই একসঙ্গে থাকে, যতক্ষণ বাচ্চাটা না বড় হয়৷


  • জলের নীচে মা জলহস্তি ও তার বাচ্চা

    জলেই জন্ম

    জল বলতে জলের নীচে! চিন্তার কিছু নেই, বাচ্চা হিপ্পোরা জন্মেই সাঁতরাতে পারে৷ এছাড়া তারা জলের নীচেই মায়ের দুধ খেতে পারে৷ জলের ওপরে থাকতে একবার বুক ভরে নিঃশ্বাস নিয়ে, তারপর ডুব দেবার সময় কান আর নাকের ফুটোগুলো বন্ধ রাখতে পারলেই হলো৷

  • জলহস্তির হাঁ

    দাঁত বটে!

    এ দাঁত আবার কাজে লাগে শুধু ঝগড়া-কাজিয়ার সময়৷ দাঁতগুলো সুবিশাল ও কোদালে হলে কি হবে, দাঁতে দাঁত ঘষে শান দিয়ে একেবারে ছুরির ফলার মতো ধার৷

  • দুই জলহস্তির লড়াই

    যার গোবর যতো বড়...

    জলহস্তিদের মধ্যে শক্তিপ্রদর্শনের পন্থাই হলো একগাদা গোবর সৃষ্টি করে৷ ভাবটা: আমার গোবরের পরিমাণটা দেখেছো তো? তাহলে এবার শক্তির পরিমাণটা ভাবো...

  • জলহস্তিরা ঘাস খাচ্ছে

    নিরামিষাশী

    নিরামিষ খেয়েই হিপ্পোদের ওজন সাড়ে চার টন – মানে সাড়ে চার হাজার কিলোগ্রাম – হতে পারে৷ আফ্রিকার রোদ আর গরমে বেচারাদের কষ্ট হয় বলে হিপ্পোরা খাস খেতে জল থেকে ডাঙায় ওঠে সূর্য ডুবলে৷ ভোরবেলা সূর্য ওঠার আগে তারা জলে ফেরে৷ মজার কথা, হিপ্পোরা জলজ লতাপাতা খেতে পছন্দ করে না৷

  • জলহস্তি

    নিজস্ব সান মিল্ক

    জলহস্তিদের গা থেকে এক ধরনের লাল-কমলা রঙের তরল পদার্থ বেরোয়, যা সানট্যান লোশানের মতো তাদের ত্বককে তীব্র রৌদ্রকিরণে পুড়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে৷ লাল পিগমেন্টটি অতিবেগুনি রশ্মিকে ঢুকতে দেয় না এবং জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে৷

  • জলে জলহস্তি ও তার বাচ্চা

    মানুষের পক্ষে বিপজ্জনক জীব

    আফ্রিকায় হাতি কিংবা সিংহের আক্রমণে যত লোক প্রাণ হারায়, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ মারা যান জলহস্তির আক্রমণে – সম্ভবত মানুষ জলে নামলেই হিপ্পোরা সেটাকে আগ্রাসন বলে ধরে নেয় বলে৷ হিপ্পোর হাঁ এক মিটারের চেয়ে বেশি বড় আর ঐ দাঁত দিয়ে পাথর ভাঙা যায়৷

  • জলহস্তির পীঠে বসা পাখি

    ঘাম নেই, স্বস্তি শুধু পানিতে

    ঘাম বা তেল বার করে দেবার জন্য জলহস্তিদের শরীরে কোনো গ্ল্যান্ড নেই৷ তাই তাদের ঠান্ডা হওয়ার একমাত্র পন্থা হলো জলে নামা৷

  • জলহস্তির চামড়া পরিষ্কার করছে পাখিরা

    শুধু চামড়ার ওজন ২৭০ কিলো!

    জলহস্তিদের চামড়ায় তিনটে পরত থাকে৷ সব মিলিয়ে একটি দেড় টন ওজনের জলহস্তির চামড়াটার ওজন হবে ২৭০ কিলোগ্রাম৷ তা সত্ত্বেও তারা এই চামড়ার ভিতর দিয়ে অনেক কিছু অনুভব করতে পারে৷

  • জলহস্তির দৌড়

    দৌড়তে পারে, কিন্তু লাফ দিতে পারে না

    হাতি আর গণ্ডারের পরে জলহস্তিরাই হলো পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম স্থলচর জীব৷ দেখতে অত মোটা হলে কি হবে, তারা ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার গতিতে দৌড়তে পারে – তবে লাফ দিতে পারে না৷ কেন বলুন তো?

  • জলহস্তির দঙ্গল

    অসামাজিক

    ৫০টি অবধি জলহস্তি মিলে একসঙ্গে বাস করলেও, পরস্পরের মধ্যে বিশেষ ভাবসাবের লক্ষণ দেখা যায় না৷ দঙ্গলে কে এলো আর কে গেল, তাতেও কারো কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই৷ মা আর বাচ্চা ততক্ষণই একসঙ্গে থাকে, যতক্ষণ বাচ্চাটা না বড় হয়৷


মারি শার্লট গ্লাইসনার/এসি