গানে গানে কৃতজ্ঞতা | মাল্টিমিডিয়া | DW | 14.01.2019

আপনার জন্য সেবার মান আরও উন্নত করতে আমরা কুকি ব্যবহার করি৷ এ সম্পর্কিত আরও তথ্য পাওয়া যাবে আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে৷

আরও তথ্য ওকে
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

সমাজ সংস্কৃতি

গানে গানে কৃতজ্ঞতা

১১ জানুয়ারি ‘বিশ্ব ধন্যবাদ জ্ঞাপন দিবস’৷ এই তথ্য অনেকের অজানা হলেও ধন্যবাদ জানানোর কিছু গান বেশ পরিচিত৷ এমন গান নিয়েই এই ছবিঘর...

  • default

    অ্যাবা: ‘থ্যাংক ইউ ফর দ্য মিউজিক’

    সুইডেনের বিখ্যাত গানের দল ‘অ্যাবা’র গান শোনেননি এমন মানুষ পৃথিবীতে কমই আছেন৷ তাদের অন্যতম বিখ্যাত গান ‘থ্যাংক ইউ ফর দ্য মিউজিক’, ধন্যবাদ জানায় সংগীতকে৷ ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত একটি অ্যালবামে ছিল এই গানটি৷

  • default

    আরিয়ানা গ্রান্ডে: ‘থ্যাংক ইউ নেক্সট’

    ২০১৮ সালে ‘থ্যাংক ইউ নেক্সট’ গানটি প্রকাশ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ কন্ঠশিল্পী আরিয়ানা গ্রান্ডে৷ ভক্তমহলে এই গানের অর্থ নিয়ে নানা জল্পনা হলেও আরিয়ানা জানান, এই গান তিনি তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকদের উদ্দেশ্যে লিখেছেন৷

  • default

    বিটলস: ‘থ্যাংক ইউ গার্ল’

    ষাটের দশকে ঝড় তোলা মার্কিন ব্যান্ড ‘দ্য বিটলস’-এর অন্যান্য গানের মতো জনপ্রিয় না হলেও ১৯৬৩ সালের এই গান রচনার পেছনে রয়েছে একটি বিশেষ কারণ৷ ব্যান্ডের পক্ষে জানানো হয়, যে সকল নারী-অনুরাগীরা তাদের প্রতিদিন হাজার হাজার চিঠি পাঠাতেন, তাদের ধন্যবাদ জানিয়েই এই গানটি রচনা করেন জন লেনন ও পল ম্যাককার্টনি৷

  • default

    ব্রেন্ডা লি: ‘ডাংকে শ্যোন’

    সব ধন্যবাদ জ্ঞাপনের গান হয়ত আনন্দের হয় না৷ কোনো কোনো গানে থাকে হালকা কষ্টের আভাস৷ এমনই দৃষ্টান্ত রয়েছে ষাটের দশকের কন্ঠশিল্পী ব্রেন্ডা লি’র এই গানে৷ মূল গানটি জার্মান ভাষায় রচনা করেন বের্ট ক্যাম্ফ্যার্ট৷ পরে, ১৯৬৪ সালে ইংরেজিতে গানটি প্রকাশ করেন ব্রেন্ডা৷

  • default

    অ্যালানিস মরিসেট: ‘থ্যাংক ইউ’

    শুধু মানুষের প্রতি নয়, বিখ্যাত কন্ঠশিল্পী অ্যালানিস মরিসেটের এই গান কৃতজ্ঞতা জানায় জীবনকে৷ প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে প্রকাশিত এই গানটির ভিডিয়ো ২০০০ সালে গ্র্যামি পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল৷

  • default

    ডি অ্যার্জটে: ‘ডাংকে ফ্যুর ইয়েডেন গুটেন মর্গেন’

    ১৯৯৮ সালে বার্লিনের পাংক ব্যান্ড ‘ডি অ্যার্জটে’-র এই গান যুবপ্রজন্মের মধ্যে জনপ্রিয় হয়৷ এই গানটি আসলে জার্মানির প্রোটেস্টান্ট মহলে পরিচিত একটি গানের বিদ্রুপ করে রচনা করা৷ ঈশ্বরের পাশাপাশি ভাত-কাপড়কেও ধন্যবাদ জানায় এই গান৷

  • default

    লেড জেপেলিন: ‘থ্যাংক ইউ’

    গোটা গানটিতে একবারও লেখা নেই ‘থ্যাংক ইউ’ শব্দবন্ধটি৷ কিন্তু গানের শিরোনামের সাথে সুন্দরভাবে মিলে যায় গানটির অর্থ৷ বিখ্যাত এই গানটি ব্রিটিশ ক্লাসিক রক ব্যান্ড ‘লেড জেপেলিন’-এর ১৯৬৯ সালে প্রকাশিত একটি অ্যালবামে ছিল৷

  • default

    জিজি টপ: ‘আই থ্যাংক ইউ’

    ১৯৬৮ সালে মূল গানটি রচনা করেন মার্কিন ‘আর অ্যান্ড বি’ জুটি স্যাম ও ডেভ৷ ১১ বছর পর, ১৯৭৯ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রক ব্যান্ড জি জি টপ এই গানটি নতুন করে প্রকাশ করে৷ গানটি জিজি টপ-এর অন্যতম পরিচিত গান৷


  • default

    অ্যাবা: ‘থ্যাংক ইউ ফর দ্য মিউজিক’

    সুইডেনের বিখ্যাত গানের দল ‘অ্যাবা’র গান শোনেননি এমন মানুষ পৃথিবীতে কমই আছেন৷ তাদের অন্যতম বিখ্যাত গান ‘থ্যাংক ইউ ফর দ্য মিউজিক’, ধন্যবাদ জানায় সংগীতকে৷ ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত একটি অ্যালবামে ছিল এই গানটি৷

  • default

    আরিয়ানা গ্রান্ডে: ‘থ্যাংক ইউ নেক্সট’

    ২০১৮ সালে ‘থ্যাংক ইউ নেক্সট’ গানটি প্রকাশ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ কন্ঠশিল্পী আরিয়ানা গ্রান্ডে৷ ভক্তমহলে এই গানের অর্থ নিয়ে নানা জল্পনা হলেও আরিয়ানা জানান, এই গান তিনি তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকদের উদ্দেশ্যে লিখেছেন৷

  • default

    বিটলস: ‘থ্যাংক ইউ গার্ল’

    ষাটের দশকে ঝড় তোলা মার্কিন ব্যান্ড ‘দ্য বিটলস’-এর অন্যান্য গানের মতো জনপ্রিয় না হলেও ১৯৬৩ সালের এই গান রচনার পেছনে রয়েছে একটি বিশেষ কারণ৷ ব্যান্ডের পক্ষে জানানো হয়, যে সকল নারী-অনুরাগীরা তাদের প্রতিদিন হাজার হাজার চিঠি পাঠাতেন, তাদের ধন্যবাদ জানিয়েই এই গানটি রচনা করেন জন লেনন ও পল ম্যাককার্টনি৷

  • default

    ব্রেন্ডা লি: ‘ডাংকে শ্যোন’

    সব ধন্যবাদ জ্ঞাপনের গান হয়ত আনন্দের হয় না৷ কোনো কোনো গানে থাকে হালকা কষ্টের আভাস৷ এমনই দৃষ্টান্ত রয়েছে ষাটের দশকের কন্ঠশিল্পী ব্রেন্ডা লি’র এই গানে৷ মূল গানটি জার্মান ভাষায় রচনা করেন বের্ট ক্যাম্ফ্যার্ট৷ পরে, ১৯৬৪ সালে ইংরেজিতে গানটি প্রকাশ করেন ব্রেন্ডা৷

  • default

    অ্যালানিস মরিসেট: ‘থ্যাংক ইউ’

    শুধু মানুষের প্রতি নয়, বিখ্যাত কন্ঠশিল্পী অ্যালানিস মরিসেটের এই গান কৃতজ্ঞতা জানায় জীবনকে৷ প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে প্রকাশিত এই গানটির ভিডিয়ো ২০০০ সালে গ্র্যামি পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল৷

  • default

    ডি অ্যার্জটে: ‘ডাংকে ফ্যুর ইয়েডেন গুটেন মর্গেন’

    ১৯৯৮ সালে বার্লিনের পাংক ব্যান্ড ‘ডি অ্যার্জটে’-র এই গান যুবপ্রজন্মের মধ্যে জনপ্রিয় হয়৷ এই গানটি আসলে জার্মানির প্রোটেস্টান্ট মহলে পরিচিত একটি গানের বিদ্রুপ করে রচনা করা৷ ঈশ্বরের পাশাপাশি ভাত-কাপড়কেও ধন্যবাদ জানায় এই গান৷

  • default

    লেড জেপেলিন: ‘থ্যাংক ইউ’

    গোটা গানটিতে একবারও লেখা নেই ‘থ্যাংক ইউ’ শব্দবন্ধটি৷ কিন্তু গানের শিরোনামের সাথে সুন্দরভাবে মিলে যায় গানটির অর্থ৷ বিখ্যাত এই গানটি ব্রিটিশ ক্লাসিক রক ব্যান্ড ‘লেড জেপেলিন’-এর ১৯৬৯ সালে প্রকাশিত একটি অ্যালবামে ছিল৷

  • default

    জিজি টপ: ‘আই থ্যাংক ইউ’

    ১৯৬৮ সালে মূল গানটি রচনা করেন মার্কিন ‘আর অ্যান্ড বি’ জুটি স্যাম ও ডেভ৷ ১১ বছর পর, ১৯৭৯ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রক ব্যান্ড জি জি টপ এই গানটি নতুন করে প্রকাশ করে৷ গানটি জিজি টপ-এর অন্যতম পরিচিত গান৷


ডাগমার ব্রাইটেনবাখ/এসএস

এছাড়া পড়ুন...

Symbolfoto Social-Media auf einem Smartphone

টিকটক আর ইন্সটার যুগে কালচারের উঁচু নিচু 07.08.2020

সংস্কৃতি প্রবাহমান৷ অর্থাৎ সমাজের বিভিন্ন স্তরে সংস্কৃতিতে আলাদা করা যায় না৷ মার্কিন-ব্রিটিশ কবি টি এস এলিয়টের মতে, সমাজের জন্য ‘হাই কালচার' এবং ‘পপুলার কালচার' দুটোরই প্রয়োজন আছে৷

Indien Mumbai Dalit Proteste

বঞ্চনার প্রতিবাদে এবার দলিতদের ‘ভীম র‍্যাপ' 29.12.2018

অন্যায় ও অসাম্যের বিরুদ্ধে গান চিরকাল প্রতিবাদের ভাষা হয়েছে৷ সেই দলে ভিড়ল পপ, হিপ-হপ, কিংবা র‍্যাপ৷ ইউটিউবের সৌজন্যে ভারতে জাতিভেদের বিরুদ্ধে গানের মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছেন নতুন প্রজন্মের গায়করা৷