1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
Bangladesch Dhaka Zusammenstöße Gewalt Straßenschlachten 5.1.2015
ছবি: picture alliance/ZUMAPRESS.com

অবরোধের আগুন, পুলিশের ক্রসফায়ার

২৮ জানুয়ারি ২০১৫

অবরোধ চলাকালে নাশকতায় প্রাণহানির সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি বাড়ছে ‘ক্রসফায়ারে’ নিহতের সংখ্যাও৷ সরকার এবং বিরোধী পক্ষের মধ্যে সমঝোতার উদ্যোগ নেই, নেই প্রাণহানি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ৷

https://p.dw.com/p/1ESDT

বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা প্রভাব দেখা যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও৷ অবরোধের আগুনে ঝলসে যাওয়া মানুষের ছবি শেয়ার করছেন অনেকে৷ বিশেষ করে সেসব ছবি যা গণমাধ্যম প্রকাশ করতে পারছে না দুর্বল চিত্তের পাঠকের কথা চিন্তা করে৷ বিভৎস সেসব ছবির সঙ্গে যোগ হচ্ছে ‘ক্রসফায়ারে' নিহত মানুষের ছবিও৷ টুইটারে বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে ছবি সার্চ করলে এমন ছবির অভাব নেই৷ আমাদের নীতিমালা সেসব ছবি প্রকাশের অনুমতি দেয়না৷ তাই সেগুলো এখানে প্রকাশ করা যাচ্ছে না৷ তবে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনার কিছু দিক তুলে ধরতে যোগ করা হলো কিছু টুইট:

এদিকে, অবরোধের মধ্যে নাশকতা ‘যে কোনো উপায়ে দমন' করতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷ আর এই ‘দমনের' প্রতিক্রিয়ায় যা কিছু হবে তার দায়িত্ব তিনি নেবেন বলেও জানিয়েছেন৷ বুধবার ঢাকায় এক সভায় একথা বলেন শেখ হাসিনা৷ ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেক পাঠক৷ আসলাম খালেদ লিখেছেন, ‘‘হাসিনার চিন্তা হলো, যে কোনো মূল্যে ক্ষমতায় থাকতেই হবে, জনগণ মেরে হলেও৷''

তবে স্বর্ণা হক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘তিনি (শেখ হাসিনা) একদম ঠিক বলেছেন, এভাবে একদল মানুষ মারবে, আর তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়ে তা চেয়ে চেয়ে দেখবেন তা তো হতে পারেনা, সবাইকে রক্ষা করাই তার দায়িত্ব৷''

অবশ্য বর্তমানে পুলিশের আচরণের একটি চিত্র পাওয়া গেলো তানভীর আহমেদের বক্তব্যে৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘গত এক সপ্তাহ আগে পুলিশ আমার হোন্ডা আটকায়ে ৩০ মিনিট দাড়া করিয়ে রেখেছে, অথচ আমার সামনেই ছাত্রলীগ এর ছেলেদের হোন্ডা একটা ফোন পাওয়ার সাথে সাথে ছেরে দিসে৷ তাই আমি প্রধানমন্ত্রীর কথার বিপক্ষে৷''

থেমে নেই বাংলা ব্লগও৷ রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য নিবন্ধ প্রকাশ করছেন ব্লগাররা৷ সামহয়্যার ইন ব্লগে আতিক স্বাধীনের লেখার শিরোনাম ‘‘ব়্যাব: দ্য কোল্ড ব্লাডেড মার্ডার৷'' তিনি তাঁর লেখায় ব়্যাব সৃষ্টির ইতিহাস থেকে এখন পর্যন্ত তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বিশেষ করে ‘ক্রসফায়ারের' দিকটি তুলে এনেছেন৷ তিনি প্রশ্ন করেছেন, ‘‘এত যে ‘ক্রসফায়ার' হয় র‍্যাব মরেছে বলে তো শুনি না; তবে তারা কি সুপার হিউম্যান? স্পাইডারম্যান, ব্যাটম্যান, কৃষের মতো৷''

সংকলন: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

অমুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযোদ্ধার তালিকায়

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

প্রথম পাতায় যান