1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

রাজনীতিকে ‘না' বলতে হবে!

২০ মে ২০১৬

বাংলাদেশের মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে৷ ‬তাই ডয়চে ভেলে এই ইস্যুটাকে ‘আলাপ'-এর এবারের বিষয় নির্বাচন করে৷ ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় অনেক পাঠক বন্ধু নিরাপত্তাহীনতার জন্য দেশের রাজনীতিক দলগুলোকেই দায়ী করেছেন৷

https://p.dw.com/p/1IrGL
খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনা
ছবি: Getty Images/AFP/FARJANA K. GODHULY

বাংলাদেশে চলছে ধর্মের রাজনীতি, ধর্মকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতিকরা ফায়দা লুটতে চায়৷ এমনটাই লিখেছেন পাঠক রুহুল আমিন কনক৷ ‘‘বাংলাদেশে ৯০ শতাংশেরও বেশি লোক মুসলিম, মুসলিমরা ধর্মের প্রতি দুর্বল আর এই সুযোগটাই কাজে লাগাতে চায় আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা৷ আসলে এরা মানুষকে বোঝাতে চায় যে, এদের দল মুসলিমদের খুব ভালোবাসে৷ বলতে পারেন, সাধারণ মানুষকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে চেয়ারটা দখল করার রাজনৈতিক কৌশল৷''

মোহাম্মদ মুন্নার মন্তব্য, ‘‘আওয়ামী লীগ ধর্মকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থের সুযোগ বুঝে আর বিএনপি ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে রাজনীতি করতে চায়৷''

‘‘সব দলই ইসলামকে ব্যবহার করে৷ কিন্তু পরে ক্ষমতায় না যেতে পারলে জঙ্গিদের সাহায্য নেয়৷ এটাই বাংলাদেশের রাজনীতি৷'' এ মন্তব্য বন্ধু শাকিলের৷

অন্যদিকে আবুল বাশার তালুকদার বাংলাদেশের অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং নিরপত্তহীনতার কারণ হিসেবে বিএনপিকেই দোষারোপ করছেন৷ তাঁর মতে, ‘‘আওয়ামী লীগ কিন্তু বিএনপি-জামাতের মতো ইসলামকে ক্ষমতায় যাওয়ার হাতিয়ার মনে করে ব্যবহার করে না৷ তবে বিএনপি ও তাদের বন্ধুরা ইসলাম ব্যবহার করে ক্ষমতায় যেতে চায়৷''

‘‘সব কিছুর মূলেই যে ক্ষমতা তা বুঝতে কারোই কষ্ট হয় না৷'' এই মন্তব্য সুমন ফেরদৌসের৷

কোনো স্বাধীন দেশে যদি গণতন্ত্রের চর্চা না থাকে এবং অন্যমতের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ধ্বংস হয়ে যায়, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেদেশে নিরাপত্তা থাকবে না৷ এমনটাই মনে করেন ডয়চে ভেলের পাঠক মির্জা হোসেন৷

‘‘ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখতে উভয় দল একই নীতি অবলম্বন করে থাকে৷'' লিখেছেন মজিবর রহমান৷

‘‘রাজনীতিকে ‘না' বলার সময় আসছে৷'' বলে মনে করেন পাঠকবন্ধু ফারুক আলম৷

সংকলন: নুরুন নাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান